cv লেখার নিয়ম | বাংলা সিভি লেখার নিয়ম | সিভি তৈরি করার নিয়ম

আমরা অনেকেই মনে করে থাকি আমাদের চাকরি জীবনে প্রবেশের সময় শুধুমাত্র সিভি প্রয়োজন। এজন্য আমরা পড়াশোনার শেষের দিকে সিভি তৈরীর প্রতি মনোযোগী হই । সিভি আমাদের জীবনের জন্য এত গুরুত্বপূর্ণ একটি ডকুমেন্ট যা তৈরীর জন্য আমাদের আরো আগে থেকে সচেতন হওয়া উচিত।

স্নাতকের চতুর্থ বর্ষে নয়, বরং প্রথম বর্ষ থেকে সিভি তৈরির দিকে মনোযোগী হলে নির্ভুল ও একটি গ্রহণযোগ্য সিভি বানানো অনেকাংশেই সহজ হয়ে যায়। তাই, এই ব্লগটি থেকে আসুন জেনে নিই, সিভি লেখার নিয়ম ও সিভি তৈরীর নিয়ম ও নমুনা সম্পর্কে। তার আগে,অবশ্যই সিভি কি, সেটা জানতে হবে।

সিভি কি?

সিভি হলো এমন একটি নথি যাতে ব্যক্তির অভিজ্ঞতা, কাজ, শিক্ষাগত যোগ্যতা ও দক্ষতার সংক্ষিপ্ত উল্লেখ থাকে। সিভি মূলত ২-৩ পৃষ্ঠার হয় এবং অধিকাংশ সময়ই ইংরেজিতে লেখা হয়ে থাকে। এটি ইংরেজি শব্দ Curriculum Vitae এর সংক্ষিপ্ত রুপায়ন। সিভি চাকরি ক্ষেত্র ছাড়াও একাডেমিক ও ব্যক্তিগত বিভিন্ন কাজে দরকার হয়ে থাকে।

কর্মজীবনে প্রবেশের প্রথম ধাপটি যেহেতু সিভি তৈরি করা, তাই নির্ভুল ও নজরকাড়া একটি সিভি তৈরী চাকরিপ্রত্যাশী ব্যক্তির জন্য অনেক প্রয়োজনীয়।

সিভি তৈরি শুরু করার সঠিক সময়

একবার একটু চিন্তা করে দেখুন, আপনার ড্রিম জব এবং আজকের সময় এই দুটির মধ্যে শুধুমাত্র দুটি জিনিস আপনি খুঁজে পাবেন, প্রথমটি আপনার দক্ষতা ভিত্তিক সিভি ও পরবর্তীটি হলো ইন্টারভিউ। যে কোন চাকরির ক্ষেত্রে , ইন্টারভিউয়ের জন্য ডাক পেতে হলে, একটি দক্ষতাভিত্তিক ও আকর্ষণীয় সিভির বিকল্প নেই।

তাই স্নাতকের চতুর্থ বর্ষে নয়, বিশ্ববিদ্যালয় জীবন শুরুর মুহূর্তেই সিভি তৈরির কাজটি শুরু করে দিতে হবে। প্রতি সেমিস্টার অন্তর অন্তর সিভি সম্পাদনায় নজর রাখলে বোঝা যাবে আপনার ড্রিম জবটির জন্য প্রাসঙ্গিক আর কোন কোন দক্ষতা আপনার ঝুলিতে থাকা গুরুত্বপূর্ণ।

সিভি ঠিক কোন সময় থেকে তৈরি করবো এটা তো জানলাম, কিন্তু সিভি তৈরি করার ক্ষেত্রে যেসকল বিষয়ের প্রতি খেয়াল রাখা জরুরি তা নিয়ে নিম্নে আলোচনা করা হলো।

সিভি তৈরির করার নিয়ম

ছবি

ছবিঃ আমাদের মধ্যে অনেকেই সোশ্যাল একাউন্ট গুলোতে খুব চমৎকার ও আকর্ষণীয় ছবি ব্যবহার করলেও সিভি তৈরির সময় বহু আগেকার যাতে বর্তমান বয়স একদমই বোঝা যায় না এমন কোন ছবি দিয়ে সিভি বানিয়ে থাকি।

কিন্তু, সিভি দেখে যেহেতু আপনাকে কোন কাজের জন্য নিযুক্ত করতে নির্বাচন করা হবে তাই এক্ষেত্রেও দর্শনধারী টার্ম টিকে অবশ্যই গুরুত্ব দেয়া উচিত। তাই সিভিতে যুক্ত করার জন্য এমন একট ছবি নির্বাচন করুন যাতে আপনার বর্তমান বয়স, চেহারাগত অবস্থা বোঝা যায়। এবং অবশ্যই খেয়াল রাখবেন ছবিটি যেন পরিপাটি ও পরিচ্ছন্ন হয়।

যোগাযোগ

যোগাযোগ সম্পর্কিত তথ্যঃ যেহেতু সিভিতে উল্লেখ করা ফোন নাম্বার বা ই-মেইল আইডিতেই আপনার পরবর্তী করণীয় সম্পর্কে নির্দেশনা জানানোর জন্য যোগাযোগ করা হবে, তাই অবশ্যই খেয়াল রাখবেন যুক্ত করা ফোন বা মোবাইল নম্বর টি যেন সঠিক ও সচল হয়।এছাড়া ই-মেইল আইডিতে আপনার নাম উল্লেখ থাকে ও অহেতুক কোন শব্দ বর্জিত হয়।

আরো পড়ুন;-

সিভির ফরম্যাট

সিভির ফরম্যাটঃ নানা রকম সিভির ফরম্যাট আমরা চাইলে ইন্টারনেটে ব্রাউজিং এর মাধ্যমে সহজেই পেতে পারি।কম বেশি সব ফরম্যাট ই সঠিক তবে খেয়াল রাখতে হবে আপনি শুরু থেকে শেষ অবধি এক ই ফরম্যাট অনুসরণ করছেন কি না। এছাড়া, গুগল থেকে প্রাপ্ত ফরম্যাটে অনেক রকম তথ্যের উল্লেখ থাকতে পারে যা আপনার অভিজ্ঞতা ও কাজের সাথে সম্পর্কিত নয়। এক্ষেত্রে, সেসব তথ্য ব্যতিরেকে ফরম্যাট টির অনুসরণ করতে হবে।

সিভি তৈরিতে যে সকল বিষয়ে সতর্ক থাকতে হবে , সে সম্পর্কে তো জানলাম। আসুন, এখন জানি সিভির ফরম্যাটের খুঁটিনাটি নিয়ে।

cv লেখার নিয়ম

সিভি লেখার সময় প্রথমেই আমাদের মনে যে প্রশ্নটি চলে আসে তা হলো;- সিভির কতোটুকু লিখবো, ফন্ট কেমন হবে বা ফাইল টাইপ কি হবে ইত্যাদি ইত্যাদি।

দৈর্ঘ্যঃ প্রথমেই আসি সিভি কতোটুকু লেখা উচিত এ আলোচনায়। সিভি মূলত দুই থেকে তিন পৃষ্ঠার হওয়াই শ্রেয়। আপনার মনে হতে পারে, আপনার অর্জিত বা দক্ষতা সব লেখার জন্য আরো পৃষ্ঠার প্রয়োজন রয়েছে। এক্ষেত্রে আপনি কাজের সাথে সংশ্লিষ্ট শুধু এমন দক্ষতা ও অর্জনের বিষয়ে সিভিতে লিখুন। চাকরি বা কাজের অভিজ্ঞতার বয়স ৯-১০ বছর হলে, প্রতি ১০ বছর পর নিজের সিভিতে একটি করে পৃষ্ঠা যুক্ত করা যেতে পারে।

ফন্টঃ ফন্টের বিষয়ে অবশ্যই সচেতন থাকতে হবে সিভি লেখার সময়। যেকোন প্রফেশনাল ফন্ট এক্ষেত্রে ব্যবহারযোগ্য। Arial,calibri,Times new Roman ইত্যাদি ফন্ট বেশি ব্যবহৃত হয়ে থাকে।তবে Hand script বা comic ফন্ট গুলো সিভির ক্ষেত্রে ব্যবহার করা যাবে না।সিভির এলাইনমেন্টের ক্ষেত্রে বাম দিক থেকে লিখতে হবে।

ফাইল টাইপঃ সিভি তৈরির সময় ফাইল টাইপ ওয়ার্ড ডকে সিভি বানানোর কাজটি করতে হবে।অনেকেই পাওয়ার পয়েন্ট ব্যবহার করে থাকেন তবে এটির তেমন কোন আবশ্যকতা নেই।সিভি তৈরির পর সেটি সাবমিট করার জন্য অবশ্যই ওয়ার্ড ডক ফাইল টি পিডিএফ ফরম্যাটে করে নিতে হবে।

এই গঠনগত দিক গুলো ছাড়াও,সিভিতে শিক্ষাগত যোগ্যতা ও দক্ষতা বিষয়ক তথ্য গুলো সুন্দর ভাবে উপস্থাপনের প্রয়োজন পড়ে।প্রথমেই শিক্ষাগত যোগ্যতার ডিগ্রিগুলোর বিন্যাস নিয়ে আলোচনা করি।

শিক্ষাগত যোগ্যতার ক্ষেত্রেঃ এক্ষেত্রে একাউন্টিং এর ভাষায় বহুল পরিচিত একটি শব্দ LIFO অর্থাৎ Last In First Out কৌশলটি ব্যবহার করা যায়। অর্থাৎ আপনার সর্বশেষ অর্জনকৃত ডিগ্রিটি লিখতে হবে প্রথমে, তারপর তার পূর্বের ডিগ্রি। অর্থাৎ আপনি যদি মাস্টার্স শেষ করে থাকেন এক্ষেত্রে বিন্যাসটি হবে -মাস্টার্স–ব্যাচেলর–এইচ এস সি–এস এস সি,।

এখন আসি,দক্ষতা বিষয়ক তথ্য গুলো সাজানোর কৌশলের ক্ষেত্রে। এক্ষেত্রে SMART যেটি আসলে একটি এক্রোনিম, এই টেকনিক টি অবলম্বন করা যায়।অর্থাৎ,

S=Specific

M=Measurable

A= Attainable

R= Realistic

T=Time Bound

অর্থ্যাৎ স্বল্প শব্দে নির্দিষ্ট করে ধারনা করা যায় এমন বাস্তব অভিজ্ঞতা ও দক্ষতার কথা উল্লেখ করতে হবে।

সিভির সাথে সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষ বরাবর একটি আবেদন পত্র এবং সত্যায়িত সনদের ফটোকপি, জাতীয় পরিচয় পত্র ও প্রয়োজন কাগজ পত্রাদি যুক্ত করা হয়।

আরো পড়ুন

সিভিতে উল্লেখযোগ্য তথ্য সমূহ

নাম ও ঠিকানা : সনদপত্র অনুযায়ী , ব্যক্তি পূর্ণ নাম ও অবশ্যই আসল নাম। পিতা মাতার পরিচয় , স্থায়ী অস্থায়ী ঠিকানা উল্লেখ করতে হবে | সিভিতে উল্লেখিত নামের পূর্বে , মিস্টার, মিসেস , মিস প্রভৃতি কোন শব্দ যুক্ত করা যাবে না | সিভিৱ এই অংশে , ফোন নাম্বার , বিভিন্ন সোশ্যাল নেটওয়ার্ক এর লিংক অত্যাবশ্যকীয় ভাবেই ইমেইল যুক্ত করতে হয় |

ক্যারিয়ার এর উদ্দেশ্য : সিভির এই অংশে , আবেদনকৃত চাকরিতে যুক্ত হবার পর আপনি কি কাজ করতে চান এবং কেন করতে চান এ বিষয়ে খুব সংক্ষেপে 100 শব্দের মধ্যে আপনার উদ্দেশ্যটি স্পষ্টভাবে তুলে ধরতে হবে ।

শিক্ষাগত যোগ্যতা : এখানে সকল শিক্ষাগত যোগ্যতা তুলে ধরতে হবে । বাংলাদেশের পরিপ্রেক্ষিতে এসএসসি থেকে শুরু করে উচ্চতর সর্বশেষ শিক্ষার ডিগ্রিতে তুলে ধরতে হবে । এছাড়া প্রতিষ্ঠান নাম ও পরীক্ষার ফলাফল উল্লেখ করতে হবে । কোন ডিগ্রিতে অধ্যায়নরত সময়কাল এবং পরীক্ষার সাল এ অংশে লিখতে হবে ।

কাজের অভিজ্ঞতা : কাজের অভিজ্ঞতা সিভিৱ জন্য একটি গুরুত্বপূর্ণ পয়েন্ট । এ পর্যায়ে , আবেদনকারীর ব্যক্তি কোন কোন প্রতিষ্ঠান কোন কোন পদে কত মেয়াদের জন্য কাজ করেছিলেন তার বিস্তারিত বর্ণনা তুলে ধরতে হবে । এটি নিয়োগকারী প্রতিষ্ঠান আবেদনকারী ব্যক্তির কাজের অভিজ্ঞতা ও দক্ষতা সম্পর্কে পরিষ্কার ধারণা প্রদান করবে ।

কম্পিউটার চালানোর দক্ষতা : যেহেতু এখন যুক্তির তথ্যপ্রযুক্তিৱ তাই কম্পিউটারের দক্ষ হওয়ার বিষয়টি এখন খুবই গুরুত্বপূর্ণ । আবেদনকারী ব্যক্তি কম্পিউটারে কি কি কাজ পারেন সে সব বিস্তারিতভাবে সিভিতে উল্লেখ করতে হবে । যেমন গ্রাফিক্স ডিজাইন, টাইপিং , ডিজিটাল ইলাস্ট্রেশন , ফটোশপ , পাওয়ারপয়েন্ট , মাইক্রোসফট ওয়ার্ড , এক্সেল প্রভৃতি বিষয়ে দক্ষতা ।

ভাষাগত দক্ষতা : আবেদনকারী ব্যক্তি কোন কোন ভাষায় দক্ষ এই অংশে সুন্দর ভাবে উল্লেখ করতে হবে । বাংলাদেশের চাকরির ক্ষেত্রে বাংলা ও ইংরেজি ভাষায় দক্ষ থাকা আবশ্যক । তবে কিছু কিছু চাকরির ক্ষেত্রে , অন্য কোন ভাষা জানার পূর্ব শর্ত প্রদান করা হয়ে থাকে । এক্ষেত্রে ওই ভাষাগুলোর উপর দক্ষতার কথা উল্লেখ ও সে সম্পর্কিত কোন সনদ থাকলে তার যুক্ত করে দিতে হবে ।

অন্যান্য দক্ষতা : প্রাতিষ্ঠানিক দক্ষতা ছাড়াও একটি মানুষের সাংগঠনিক দক্ষতা , নেতৃত্ব দানের ক্ষমতা , সাংস্কৃতিক সম্পৃক্ততা প্রভৃতি সিভিতে ভিন্নমাত্রা যোগ করে । তাই ব্যক্তিগত জীবনে এরকম কোন অর্জন থাকলে তাও সিভিতে উল্লেখ করা যেতে পারে ।

রেফারেন্স : চেহেরে অংশে এমন কিছু গুরুত্বপূর্ণ ব্যক্তির নাম উল্লেখ করতে হবে যারা আবেদনকারীকে , খুব ভালোমতো চেনেন কিন্তু আবেদনকারীর সাথে তার কোনো আত্মীয়তার সম্পর্ক নেই । আমরা এ ক্ষেত্রে অধিকাংশ ভুল করে থাকি , রেফারেন্স দিয়েই অংশটিতে আমরা আমাদের আত্মীয় স্বজনের নাম লিখে থাকি । যা আসলে খুব অল্প হলেও ভাবমূর্তি ক্ষুন্ন করে ।

রেফারেন্স অংশটিতে সবচেয়ে ভালো হয় আপনি যদি কোন বিশ্ববিদ্যালয় থেকে সদ্য গ্রাজুয়েট শিক্ষার্থী হয়ে থাকেন তবে , এ অংশে আপনার বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষকদের নাম যুক্ত করা । এক্ষেত্রে নকল তথ্য দেয়া থেকে বিরত থাকুন , কারণ আগ্রহী প্রতিষ্ঠান ফোন কলের মাধ্যমে তথ্যটি সঠিক কিনা নিশ্চিত করতে পারে ।

স্বাক্ষর ও তারিখ : সবশেষে , সিভিৱ একদম নিচে আবেদনকারীর নামের স্বাক্ষর এর স্ক্যান কপি ও তারিক সংযুক্ত করতে হবে ।

আরো পড়ুন ;-

সিভি লেখার নমুনা ( বাংলা)

cv লেখার নিয়ম
সিভি লেখার নিয়ম

তারিখঃ যে তারিখে লিখবেন

বরাবর
XYZ
কোম্পানির নাম
ঠিকনা
বিষয়ঃ ‘(যে পদে আবেদন করবেন তার নামা)’ পদে নিয়োগের জন্য আবেদন।

জনাব,
সবিনয় নিবেদন এই যে, গত (এখানে তারিখ দিবেন) তারিখে (যেখানে আপনি বিজ্ঞপ্তি দেখেছেন) প্রকাশিত বিজ্ঞপ্তির মাধ্যমে জানতে পারলাম, আপনার অধীনে ‘(যে পদে আবেদন করবেন তার নাম)’ পদে কিছু সংখ্যক লোক নিয়োগ করা হবে। আমি উক্ত পদে নিয়োগ লাভে একজন আগ্রহী প্রার্থী হিসেবে মহোদয়ের সদয় বিবেচনার জন্য নিচে আমার যাবতীয় তথ্য সন্নিবেশ করলামঃ

নাম : আপনার নাম
পিতার নাম : আপনার পিতার নাম
মাতার নাম : আপনার মাতার নাম
স্থায়ী ঠিকানা : আপনার স্থায়ী ঠিকানা
বর্তমান ঠিকানা : আপনার বর্তমান ঠিকানা
জন্ম তারিখ : আপনার জন্ম তারিখ
জাতীয়তা : বাংলাদেশী
ধর্ম : ইসলাম

শিক্ষাগত যোগ্যতা :

পরীক্ষার নামশাখা/বিষয়পাশের সনফলাফলবোর্ড
এস.এস.সিমানবিক২০০৩জিপিএ ৩.৯সিলেট
এইচ.এস.সিমানবিক২০০৫জিপিএ ৪.২৫সিলেট
বি.এরাষ্ট্রবিজ্ঞান২০০৮দ্বিতীয় শ্রেণীজাতীয় বিশ্ব বিদ্যালয়
এম.এরাষ্ট্রবিজ্ঞান২০০৯দ্বিতীয় শ্রেণীজাতীয় বিশ্ব বিদ্যালয়
পরীক্ষার রেজাল্ট

অভিজ্ঞতা: একটি বেসরকারি সংস্থায় শাখা ব্যবস্থাপক হিসেবে ২ বছর ‘কাজের বাস্তব অভিজ্ঞতা।

অতএব, মহোদয় সমীপে বিনীত আরজ, উল্লিখিত তথ্য সুবিবেচনাক্রমে আমাকে ‘(যে পদে আবেদন করবেন তার নাম)’ পদে নিয়োগ দান করে আমার শ্রম ও মেধা প্রয়োগের মাধ্যমে চাকরি করার সুযোগ দানে মর্জি হয়।

নিবেদক
(আপনার নাম)

সংযুক্তি

১। ছবি ২ কপি।
২। সকল প্রাতিষ্ঠানিক একাডেমিক সনদ পত্রের সত্যায়িত কপি।
৩। চারিত্রিক সনদ পত্রের কপি।
৪। নাগরিকত্ব সনদ পত্রের কপি।

আরো পড়ুন ;-

সিভি লেখার নিয়ম ও নমুনা pdf

উপসংহার :

সর্বদা খেয়াল রাখুন সিভি হচ্ছে আপনি এবং চাকরিদাতার মধ্যকার প্রথম পরিচয় মাধ্যম।তাই এর সৌন্দর্য অবশ্যই বিবেচ্য বিষয়। এছাড়া ব্যকরণিক ও ভাষার বিন্যাসের প্রতি সচেতন হতে হবে।সিভির প্রতি মনোযোগী না হলে ছোট একটি ভুলের জন্য ক্যারিয়ারে বড় ধরণের ধ্বস নামতে পারে।তাই, সিভি তৈরির নিয়ম ও নমুনা সম্পর্কে জানতে হবে সঠিক ভাবে।

সর্বশেষ আপডেট

Leave a Comment