Goldman crypto casino no deposit

  1. Slotspalace Casino Login App Sign Up: With your bets in place, you can start spinning the reels.
  2. Biggest Online Casino In Europe - Rex is a cool and interesting slot video game from the GreenTube video games supplier.
  3. How To Online Gamble In Australia: In order to do so, youll need to check your handheld device against the table below to make sure your software is compatible.

Free slot vegas

Betwarrior Casino No Deposit Bonus Codes For Free Spins 2025
All core casino website implements advanced 128-bit digital technology which is the same virtual security utilized by international banks.
Is There A Casino In The Mall Of Australia
So if you have earned a large sum of money, chances are that you will have to transfer it in pieces.
Its a cluster pays game with cascading symbols.

How to have a crypto casino night

Yggdrasil Games
Therefore, when you play at a real money casino with the smallest stake, your prizes will begin at 2 coins for one of the blue 7 symbols and go up to 1,500 coins for five blue gems.
Live Auto Roulette Wheel Uk
If you have never bet on horse racing, it is an experience that once known, it is not easy to leave.
Big Bet World Casino No Deposit Bonus 100 Free Spins

অঙ্গীকারনামা লেখার নিয়ম ও নমুনা pdf সহ

কোন চুক্তির লিখিত রুপ হলো অঙ্গীকারনামা। আমাদের প্রাত্যাহিক জীবনে চলার পথে নানান মানুষের সাথে নানান চুক্তি করতে হয়৷ অনেক সময় এসব চুক্তির লিখিত রুপ দেওয়া লাগে। যাকে বলা হয় অঙ্গীকারনামা। আজকে আলোচনার বিষয় অঙ্গীকারনামা লেখার নিয়ম।

অঙ্গীকারনামা কি?

অঙ্গীকারনামা হল একধরনের চুক্তিপত্র বা স্ট্যাম্প যা দুই পক্ষের মধ্যে হয়ে থাকে। বিজেনেসের ক্ষেত্রে সাধারণত দুই পার্টনারের মধ্যে হয়ে থাকে, এই ক্ষেত্রে দুই পক্ষের পজিশন সমান থাকে। তবে অন্যান্য ক্ষেত্রে দুই পক্ষের পজিশন সমান থাকেনা, যেমনঃ শিক্ষাক্ষেত্রে প্রতিষ্ঠানের কর্তৃপক্ষ আর শিক্ষার্থীদের মধ্যে হয়ে থাকে, জাতীয় ক্ষেত্রে সরকার আর জনগনের মধ্যে হয়ে থাকে। এটি বাংলাদেশের আইন মোতাবেক একটি লিখিত ধাঁরা। এটি যে কোন কাজে একটি প্রমানপত্র হিসেবে কাজ করে, যাতে ভবিষ্যতে কোন ঝামেলায় পড়তে না হয়।

এই অঙ্গীকারনামায় দুই পক্ষের পরিচয় থাকে, তার সহিত কে কি করতে চলেছে তার বর্ণনা থাকে, স্বাক্ষর থাকে টাকা পয়সার বিষয় থাকলে তার পরিমাণ উল্লেখ থাকবে। আজকের এই আর্টিকেলে অঙ্গীকারনামা লেখার নিয়ম সম্পর্কে বিস্তারিত আলোচনা করা হবে।

সম্পর্কিত আর্টিকেল

অঙ্গীকারনামা লেখার নিয়ম

ত্রুটিপূর্ণ যে কোন কিছুই ক্ষতিকর। তাই চুক্তিপত্র সম্পাদনের সময় লক্ষ্য রাখতে হবে যেন চুক্তিপত্রে কোন ত্রুটি বা অপূর্ণতা না থাকে। একদম ছোট ছোট বিষয়গুলোও চুক্তিপত্রে উল্লেখ করতে হবে।

  • আপনার ব্যবসা বা ব্যক্তিগত কোন কাজ ছোট কিংবা বড় হোক যার বা যাদের সাথে চুক্তি করবেন চুক্তিতে কার কী রকম দায়দায়িত্ব, তা সুস্পষ্টভাবে উল্লেখ করতে হবে। কোনোভাবেই ফাঁকফোকর রাখা যাবে না। ফাঁকফোকর থাকলে ভবিষ্যতে বড় রকমের জটিলতায় পড়তে পারেন।
  • প্রথমত, চুক্তিতে যেসকল পক্ষ অংশগ্রহণ করবে সে সব পক্ষের নাম ঠিকানা স্পষ্ট করতে উল্লেখ করতে হবে। আর যদি কোন ব্যবসায় প্রতিষ্ঠান হয় সে ক্ষেত্রে ঐ প্রতিষ্ঠানের ঠিকানা উল্লেখ করতে হবে।
  • যাদের সাথে চুক্তি করছেন, ঐ চুক্তি অনুসারে কার কতটুকু অংশ বা ভূমিকা থাকবে, কোন বিষয় নিয়ে কিংবা কাজ নিয়ে চুক্তি হচ্ছে ঐ সকল বিষয় উল্লেখপূর্বক চুক্তির শুরুর তারিখ থাকতে হবে। আর যদি চুক্তি নির্দিষ্ট সময়ের জন্যে হয়ে থাকে সে ক্ষেত্রে কবে চুক্তি শুরু হচ্ছে আর কবে চুক্তি শেষ হচ্ছে তার তারিখ উল্লেখ করে দিতে হবে।
  • অংশিদার ভিত্তিতে পূঁজি খাটালে চুক্তিতে পুঁজি কত , কে কত অংশ দিয়েছে, কিভাবে লভ্যাংশ আদায় হবে, ব্যবসার ব্যবস্থাপনা কেমন হবে প্রভৃতি বিষয় অবশ্যই থাকতে হবে। কোন কারনে সমস্যা দেখা দিলে সে সমস্যা কিভাবে নিষ্পত্তি করা হবে সেটিও চুক্তিতে উল্লেখ করে দিতে হবে। বিশেষ করে বিরোধ হলে আলোচনা কিংবা সালিসের মাধ্যমে তা নিষ্পত্তি করার সুযোগ থাকবে কি না, তার উল্লেখ অবশ্যই থাকা দরকার।
  • বর্তমানে সব ক্ষেত্রেই মীমাংসার মাধ্যমে যেকোনো বিরোধ নিষ্পত্তিকে উৎসাহিত করা হয়। তাই চুক্তিপত্রের একটি অনুচ্ছেদে এ-সংক্রান্ত শর্ত রাখা জরুরি। চুক্তিনামায় সালিস আইন ২০০১-এর মাধ্যমে নিষ্পত্তির বিধানটি রাখা যেতে পারে।
  • যারা যারা চুক্তিতে আবদ্ধ হচ্ছেন চুক্তির শেষে সেই সব পক্ষের স্বাক্ষর ও স্বাক্ষীদের স্বাক্ষর নিতে হবে। চুক্তি করার সময় নাবালক, পাগল, দেউলিয়া ব্যক্তি, সরকারি কর্মচারী, রাষ্ট্রপতি, মন্ত্রী, বিদেশি রাষ্ট্রদূত, বিদেশি শত্রু ও দেশদ্রোহী ব্যক্তির সঙ্গে কোনো চুক্তি করা যাবে না।
অঙ্গীকারনামা লেখার নিয়ম
অঙ্গীকারনামা লেখার নিয়ম

সম্পর্কিত আর্টিকেল

অঙ্গীকারনামার প্রয়োজনীয়তা

অঙ্গীকারনামা মূলত বিভিন্ন ব্যবসার আগে, ব্যক্তি কেন্দ্রিক লেনদেনের ক্ষেত্রে, ঋণ নেওয়ার ক্ষেত্রে, কোনো কাজ বা ঠিকাদারি কন্ট্রাক্ট দেওয়া বা নেওয়ার আগে সহ বিভিন্ন সময় অঙ্গিকারনামা ব্যবহার করা হয়ে থাকে।

অঙ্গীকারনামা তৈরি করার মূল উদ্দেশ্য হচ্ছে, যাতে করে ভবিষ্যৎতে কোন এক পক্ষ তার কথা রক্ষা না করলে বা টাকা বা কোনো ধরনের অর্থ আত্মসাৎ করে, তখন এই অঙ্গীকারনামা বা চুক্তি পত্র থাকলে এটা নিয়ে আইন আদালতের শরণাপন্ন হলে খুব অল্প সময়ের মধ্যে আপনি আপনার সমাধান পাবেন। কিন্তু শুধু মুখের কথায় বা মুখোমুখি চুক্তি করে থাকেন, আর যদি পরবর্তীতে অঙ্গীকার নিয়ে কোনো ধরনের ঝামেলা বা জটিলতা তৈরি হয় তখন আপনি আইনি সহায়তা পর্যন্ত পাবেন না। শুধু মাত্র অঙ্গীকারনামা বা চুক্তিপত্র না থাকার ফলে আপনি হারাতে পারেন আপনার জীবনের ড্রিম প্রজেক্ট বা সকল জমা কৃত টাকা।

এক্ষেত্রে বাজারে বিভিন্ন মূল্যের স্ট্যাম্প পাওয়া যায়। যেমন, ১, ২, ৫, ১০, ৫০, ১০০ টাকার স্ট্যাম্প বাজারে এভেইলএবেল। তবে অবশ্যই এই স্ট্যাম্প সরকার দ্বারা নির্ধারিত মূল্যের স্ট্যাম্প হতে হবে।

অঙ্গীকারনামায় যেসব বিষয় উল্লেখ করতে হবে তা হলো

  • স্ট্যাম্পে সর্বপ্রথম অঙ্গীকারনামার তারিখ উল্লেখ করতে হবে। যেমনঃ ১১ মে ২০২২।
  • অঙ্গীকারনামা গ্রহণকারী দুই পক্ষের ব্যক্তিগত তথ্য যেমন, নাম, ঠিকানা, মোবাইল নাম্বার, ভোটার আইডি নাম্বার, ইত্যাদি উল্লেখ করতে হবে।
  • অঙ্গীকারনামা বা চুক্তিপত্রের কারণ অবশ্যই অবশ্যই উল্লেখ করতে হবে।
  • উক্ত অঙ্গীকারনামায় কোন পক্ষ কি ভুমিকা রাখবে তা উল্লেখ করতে হবে।
  • অবশ্যই অঙ্গীকারনামার চুক্তির মেয়াদ কাল উল্লেখ করতে হবে। এটি অত্যন্ত অত্যন্ত অত্যন্ত দরকারি। অঙ্গীকারনামায় থাক্তেই হবে চুক্তির মেয়াদকাল।
  • অঙ্গীকারনামার এই অংশে সকল শর্তাবলি উল্লেখ করতে হবে।
  • অঙ্গীকারনামার নিচে উল্লেখিত জায়গায় দুই পক্ষের স্বাক্ষর রাখতে হবে তারিখ এবং নিজ নিজ সাক্ষীর স্বাক্ষর সহ।
  • অঙ্গীকারনামা বা চুক্তি ভঙ্গ করলে ভঙ্গকারির বিরুদ্ধে কেমন পদক্ষেপ নেওয়া হবে তা উল্লেখ করে দিতে হবে এই চুক্তিপত্রে।

সম্পর্কিত আর্টিকেল

আইনগত দিক থেকে অঙ্গীকারনামা কার্যকর হওয়ার শর্তাবলীর

  • চুক্তি সম্পাদনকারী ব্যক্তিকে অবশ্যই আইনের দৃষ্টিতে সাবালক, সুস্থ মস্তিস্ক সম্পন্ন ব্যক্তি হতে হবে।
  • প্রত্যেক চুক্তিতে অবশ্যই একজন অপর একজনকে প্রস্তাব প্রদান করবে এবং অপর ব্যক্তি উক্ত প্রস্তাব গ্রহণে সম্মতি জ্ঞাপন করে কোন কিছু প্রতিদান করতে হবে।
  • প্রতিদান ব্যতিত কোনো চুক্তিই কার্যকর হবে না।
  • সর্বপ্রথম, চুক্তি সম্পাদনকারী ব্যক্তিকে অবশ্যই আইনের দৃষ্টিতে সাবালক এবং সুস্থ স্বাভাবিক মস্তিষ্কের হতে হবে।
  • প্রত্যেক অঙ্গীকারে বা চুক্তিতে একজন অন্যজনকে প্রস্তাব প্রদান করবে।
  • অন্যজন সে প্রস্তাব গ্রহনে সম্মতি দিয়ে প্রতিদান উল্লেখ করবে।
  • এখানে বলে রাখা ভালো, প্রতিদান ছাড়া কোনো চুক্তি কার্যকর হবে না।

ব্যবসায়িক অঙ্গীকারনামা

ব্যবসায়িক কাজে অঙ্গীকার নামা লিখতে হলে উভয়পক্ষের উপস্থিত থাকা আবশ্যক, এবং অবশ্যই প্রতিদানগত লেনদেনের বিষয়েই অঙ্গীকারনামা লিখা যাবে, আপনি যদি বিজনেসের জন্য অঙ্গীকার নামা লিখতে চান তাহলে এই বিষয়গুলো উল্লেখ থাকতে হবে। যিনি লিখছেন তার পূর্ণ পরিচয়, তার নিজের নাম, বাবার নাম, মায়ের নাম, ঠিকানা, এই বিষয়টি শুরুতেই উল্লেখ করতে হবে।

তারপরে যে কারণে অঙ্গীকার করা হচ্ছে তা উল্লেখ করতে হবে, যদি টাকা লেনদেন হয় তাহলে টাকার অংকের পরিমাণ উল্লেখ করতে হবে, বা অন্য কোন কারণ হলে তা উল্লেখ করতে হবে। সব শেষে টাকা পরিশোধ করার সময় বা কোন কাজ সম্পাদনের সময় উল্লেখ করে শেষ করতে হবে। সবশেষে, লেখকের স্বাক্ষর দিয়ে শেষ করতে হবে।

ধার শোধের অঙ্গীকারনামার নমুনা

এই মর্মে অঙ্গীকার করছি যে, আমি মোঃ ফয়সাল আহমেদ, পিতা: মোঃ ফারুক আহমেদ, মাতাঃ মোছাঃ রাইসা হাসান, গ্রাম/মহল্লাঃ আব্দুল্লাহপুর, পোষ্টঃ টঙ্গী, জেলাঃ ঢাকা, আমি অত্র এলাকার একজন স্থায়ী বাসিন্দা। নতুন ব্যবসায় শুরু করার জন্য আপনার থেকে ১০,০০,০০০ টাকা ধার হিসেবে গ্রহণ করেছি।

আপনার অবগতির জন্য জানানো যাচ্ছে যে, আগামি এক বছররের মধ্যে, ১৪ / ০৪ / ২০২৩ তারিখে এই টাকা ফেরত দিতে বাধিত থাকিব।

অঙ্গীকারকারীর স্বাক্ষর/টিপসহি
মোঃ ফয়সাল আহমেদ
গ্রাম/মহল্লাঃ আব্দুল্লাহপুর, পোষ্টঃ টঙ্গী, জেলাঃ ঢাকা

সম্পর্কিত আর্টিকেল

নতুন ভোটার হওয়ার অঙ্গীকারনামা

এই মর্মে অঙ্গীকার করছি যে, আমি মোঃ নিলয় আমিন, পিতা: মোঃ দেলোয়ার আমিন, মাতাঃ মোছাঃ সালমা বেগম, গ্রাম/মহল্লাঃসাগুফতা, পোষ্টঃঢাকা সেনানিবাস, জেলাঃঢাকা । আমি অত্র এলাকার একজন স্থায়ী বাসিন্দা। চাকরিরত/লেখাপড়ার কারণে বাড়ির বাহিরে অবস্থান করায় আমি সময়মত ভোটার হতে পারিনি। তাই নতুন ভোটার হিসেবে নিবন্ধিত হওয়ার জন্য আপনার দপ্তরে আবেদন দাখিল করছি।

আমি আরো অঙ্গীকার করছি যে, আমি ইতোপূর্বে বাংলাদেশর কোথায়ও ভোটার হইনি এবং এই প্রথমবার ভোটার হওয়ার জন্য আবেদন করছি। যেহেতু একাধিকবার ভোটার হওয়া আইনত দন্ডনীয় অপরাধ সেহেতু আমি দ্বৈত ভোটার হলে বাংলাদেশ নির্বাচন কমিশন আমার বিরুদ্ধে যথাযথ ব্যবস্থা গ্রহণ করতে পারবে এবং আমি তা মেনে নিতে সর্বদা বাধ্য থাকবো। এমতাবস্থায়, আমাকে নতুন ভোটার করার জন্য আপনার নিকট সবিনয় অনুরোধ করছি।

শিক্ষাগত অঙ্গীকারনামার নমুনা

শিক্ষাগত অঙ্গীকারনামা মূলত শিক্ষার্থী তার কর্তৃপক্ষ মোতাবেক লিখে থাকে। এইখানে সাধারণত শিক্ষার্থীর নাম, তার ডিপার্টমেন্ট, সেশন, পিতা, মাতার নাম, কোঁটা এসব উল্লেখ থাকে। নিচে একটি নমুনা উল্লেখ করা হলো আমি ফাহিমা আফরিন মুন, পিতাঃমোঃ ফারুক আহমেদ এবং মাতাঃমোসাঃ সাহিদা আক্তার এর কন্যা অত্র কোটাধারি ঢাকা সেনানিবাসের অধিবাসী,আপনার প্রতিষ্ঠানে (প্রতিষ্ঠানের নাম), অত্র ফ্যাকাল্টির অত্র ডিপার্টমেন্ট এ অত্র প্রোগ্রামে অধ্যয়ন করার জন্য ভর্তি হয়েছি।

আমি এই মর্মে অঙ্গীকার করছি যে, আমি যতদিন এই প্রতিষ্ঠানে অধ্যয়ন করবো, আপনার প্রতিষ্ঠানের সকল নিয়ম কানুন মেনে চলবো।

অঙ্গীকারীর স্বাক্ষর
ফাহিমা আফরিন মুন
পিতাঃ মোঃ ফারুক আহমেদ
ঢাকা সেনানিবাস, ঢাকাঃ ১২০৬

কপিরাইট অঙ্গীকারনামার নমুনা

আমি…..নিম্নস্বাক্ষরকারী…..বয়স…মাতা……..পিতা…..ঠিকানা……ধর্ম……জাতীয়তা বাংলাদেশী, জাতীয় পরিচয়পত্র নং……. এ মর্মে অঙ্গীকারপূর্বক ঘোষণা করছি যে, কর্মের নাম নামক……কর্মটির..…. কপিরাইটের স্বত্বাধিকারি।

আমি আরও ঘোষণা করছি যে, উল্লিখিত কর্মটি অন্য কোন কর্মের অনুসরণে ও অনুকরণে রচিত হয়নি। উক্ত কর্মটিকে কেন্দ্র করে কোন মামলা বিজ্ঞ আদালত বা কোন ট্রাইব্যুনালে বিচারাধীন নেই। কপিরাইট বিধি অনুযায়ী আমি এ কর্মের স্বার্থ সংশ্লিষ্ট ব্যক্তিগণকে এ আবেদনের বিষয়ে অবহিত করেছি।

আমি আরও ঘোষণা করছি যে, ভবিষ্যতে উক্ত কর্মটিকে কেন্দ্র করে কোন প্রকার মামলা সৃজিত হলে বা জটিলতা দেখা দিলে……বাধ্য থাকবো/থাকবে।

আইন অনুযায়ী তা মোকাবেলা ও সমাধা করতেও বাধ্য থাকবো। আমি আরো ঘোষণা করছি যে, আমার দাখিলকৃত আবেদনে বর্ণিত সকল তথ্য সঠিক আছে, যদি ভবিষ্যতে কোন অসত্য উদ্ঘাটিত হয়, তবে কপিরাইট আইন ২০০০ এর ৮৭ এবং ৮৮ ধারায় উল্লিখিত আইনে নির্ধারিত শাস্তি মেনে নিতে বাধ্য থাকব।

আমি আরও ঘোষণা করছি যে, আমার দাখিলকৃত….. নামক কর্মটি সম্পর্কে যে কোন পর্যায়ে শুনানির প্রয়োজন হলে সংশ্লিষ্ট আদালতে আমি ব্যক্তিগতভাবে/নিয়োজিত প্রতিনিধির মাধ্যমে/বিজ্ঞ আইনজীবীর মাধ্যমে উপস্থিত হয়ে শুনানিতে অংশ নিতে বাধ্য থাকব।

আমি আরও ঘোষণা করছি যে, আমি সম্পূর্ন স্বজ্ঞানে, সুস্থ মস্তিষ্কে এবং কারো কোন প্ররোচনা ব্যতীত এ অঙ্গীকারনামায় স্বাক্ষর প্রদান করলাম।

তারিখঃ
অঙ্গীকারকারীর স্বাক্ষর
নাম……
ঠিকানা..
মোবাইল নং……
ই-মেইল……

অঙ্গীকারনামা লেখার নিয়ম pdf

উপরের আলোচনায় আশা করি আপনারা অঙ্গীকারনামা লেখার নিয়ম জানতে পেরেছেন। পাঠকদের সুবিধার্থে এখন আমরা অঙ্গীকারনামা লেখার নমুনা সমূহের কয়েকটি pdf দিব।

শেষ কথা

আজকের এই লিখায় অঙ্গীকারনামা লেখার নিয়ম সম্পর্কে জানান হল। এছাড়া কত ধরনের ক্ষেত্রে অঙ্গীকারনামা ব্যবহার করা হয় এবং এর আসল গুরুত্ব সে সম্পর্কে বিস্তারিত ভাবে জানা গেল। অঙ্গীকারনামা অনেক ক্ষেত্রে কাজে লাগে। আমরা জীবনে বিভিন্ন কাজে চুক্তি করে থাকি, অঙ্গীকারনামা সে ক্ষেত্রে সে চুক্তির লিখিত প্রমাণ হিসেবে কাজ করে। এই লিখায় মূলত অফিশিয়াল কাজে অঙ্গীকারনামা লিখার ফরম্যাট নিয়ে আলোচনা করা হয়েছে, তবে আনঅফিসিয়াল কাজে হাতে লিখা যে অঙ্গীকারনামা লিখা তার নির্ধারিত কোন ফরম্যাট নেই।

সম্পর্কিত আর্টিকেল

Leave a Comment


Math Captcha
3 + 4 =