প্রত্যয়ন পত্র বলতে কোন ব্যক্তির ব্যক্তিসত্ত্বার বৈশিষ্ট্যকে প্রাতিষ্ঠানিক ভাবে সত্যায়িতকৃত সনদকে বোঝায়।আমাদের যাপিত জীবনে প্রত্যয়ন পত্রের গুরুত্ব অপরিসীম।প্রত্যয়ন পত্র আমাদের দৈনন্দিন জীবনে বহু প্রাতিষ্ঠানিক কার্যেই প্রয়োজন হয়ে থাকে।সময়ের পরিবর্তনের সাথে জীবন ধারণের অনেক অনুষঙ্গের ই পরিবর্তন ঘটে।
এমতাবস্থায়,একেক প্রতিষ্ঠানে বহু ধরণের কাগজ পত্র প্রয়োজন হয়।শিক্ষা প্রতিষ্ঠান থেকে শুরু করে অফিস,আদালত এমন কি বহু সামাজিক ক্ষেত্রেও প্রত্যয়ন পত্রের প্রয়োজন হয়।সুতরাং,প্রত্যয়ন একজন ব্যক্তির জীবনে অন্যতম গুরুত্বপূর্ণ সনদ।
কিন্তু,দুঃখ জনক হলেও সত্যি, নির্ভুলভাবে প্রত্যয়ন পত্রের নিয়ম জানা না থাকার কারণে, বিভিন্ন প্রয়োজনে প্রত্যয়ন পত্র তৈরীর জন্য আমরা কম্পিউটার কম্পোজের দোকানে ছুটতে থাকি। অথচ,একটু চেষ্টা করলেই আমরা নিজেরাই এই অতি গুরুত্বপূর্ণ সনদটি নির্ভুল ভাবে তৈরী করতে পারি। আসুন জেনে নেয়া যাক,প্রত্যয়ন পত্র লেখার নিয়ম এবং সে সম্পর্কে কিছু প্রয়োজনীয় তথ্য।
প্রত্যয়ন পত্র লেখার নিয়ম
- প্রত্যয়ন পত্র অবশ্যই সংক্ষিপ্ত হতে হবে।
- সুনির্দিষ্ট বিষয় সংশ্লিষ্ট হতে হবে
- স্বীকৃত প্রতিষ্ঠান বা ব্যক্তির স্বাক্ষর বা সিলমোহর দ্বারা সত্যায়িত হতে হবে।
- প্রত্যয়ন পত্র অবশ্যই সুনির্দিষ্ট গঠন অনুযায়ী হতে হবে
- প্রত্যয়ন প্রার্থীর আবেদনের প্রেক্ষিতে সুনির্দিষ্ট বিষয় ভিত্তিক পত্র হতে হবে।
- প্রত্যয়ন পত্র রচনার ভাষা সহজ ও শব্দ সাবলীল হতে হবে।
- স্বয়ংসম্পূর্ণ ও পাঠগম্য হতে হবে।
- কম্পিউটার কম্পোজ অথবা পরিষ্কার, স্পষ্ট হাতে লেখা হতে হবে।
- প্রত্যয়ন পত্রের উদ্দেশ্যের সাথে এর বিষয়বস্তুর মিল থাকতে হয়।
- বক্তব্যের নিরপেক্ষতা বজায় রাখতে হবে।
সম্পর্কিত আর্টিকেল
- দরখাস্ত লেখার নিয়ম ছবি এবং pdf সহ সকল প্রকার নমুনা
- আবেদন পত্র লেখার নিয়ম বাংলা | pdf সহ সকল ধরনের নমুনা
- সিভি লেখার নিয়ম pdf সহ | সিভি তৈরীর নিয়ম ও নমুনা
- নোটিশ লেখার নিয়ম ও নমুনা ২০২২ (pdf সহ)
নিম্নে প্রত্যায়ন পত্রের নমুনা তথা উদাহরণ সমূহ মনযোগ সহ পড়লে খুব সহজেই আপনি প্রত্যায়ন পত্র লেখার নিয়ম জানতে পারবেন।
প্রত্যয়ন পত্র কি?
প্রত্যয়ন পত্রের ইংরেজি পারিভাষিক শব্দ Attestation letter। যা দ্বারা প্রমাণ,সাক্ষ্য প্রভৃতি বোঝানো হয়। প্রত্যয়ন পত্র একজন ব্যক্তির আচার আচরণ সম্পর্কে প্রাতিষ্ঠানিক স্বীকৃতি স্বরুপ। কোন মানুষ তার ব্যক্তি জীবনে কেমন, তার দায়িত্বশীলতা ও নৈতিকতার গভীরতা সম্পর্কে অবশ্যই মৌখিক কোন স্বল্পসময়ের আলাপচারিতা বিশ্বাসযোগ্য হবে না।
প্রত্যয়ন পত্রের প্রকারভেদঃ
প্রত্যয়ন পত্র বেশ কয়েক ধরনের হয়ে থাকে।যেমন:
- শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের প্রত্যয়ন পত্র
- চাকুরী প্রত্যয়ন পত্র
- সরকারী প্রত্যয়ন পত্র
সরকারী প্রত্যয়ন পত্রের প্রকারভেদ
- জাতীয়তা সনদ
- ভূমিহীন সনদ
- উপজাতি সনদ
- উত্তরাধিকার সনদ
- মৃত্যু সনদ
- চারিত্রিক সনদ
- মাসিক আয়ের সনদ
- অবিবাহিত সনদ
- পুনঃবিবাহ সনদ
- মুক্তিযোদ্ধা সনদ
- বার্ষিক আয়ের সনদ
- এতিম সনদ
- বিবাহিত সনদ
- বেকারত্ব সনদ
- বয়সের প্রমাণের সনদ
- কোম্পানি বা অফিসের অফিসের প্রত্যয়ন পত্র
- প্রতিবন্ধী প্রত্যয়ন সনদ
- বিবিধ সনদ
প্রত্যয়ন পত্র কারা সত্যায়ন করতে পারে?
ব্যক্তি যে স্বীকৃত প্রতিষ্ঠানের সাথে সংশ্লিষ্ট, সেই সংস্থা বা প্রতিষ্ঠানের থেকে আবেদনকারী ব্যক্তি সম্পর্কে লিখিত ডকুমেন্ট ই মূলত প্রত্যয়ন পত্র।প্রত্যয়ন পত্র কোন গণ্যমান্য ব্যক্তি কর্তৃক সত্যায়িতকৃত ও হতে পারে।যেমন,এলাকার মেয়র,বিদ্যালয়,কলেজ ও বিশ্ববিদ্যালয়ের অধ্যক্ষ,শিক্ষক,প্রথম গেজেটেড সরকারি কর্মকর্তা প্রভৃতি।
প্রত্যয়ন পত্রের প্রয়োজনীয়তা
ব্যক্তির সামাজিক,প্রাতিষ্ঠানিক ও ব্যক্তিগত জীবনের সাথে নিবিড় ভাবে সম্পর্কিত প্রত্যয়নের কাগজ।জন্ম সনদ যেমন ব্যক্তির ব্যক্তিগত পরিচয়ের দলিল স্বরুপ,অনুরুপভাবে স্কুল,কলেজ থেকে প্রাপ্ত প্রত্যয়ন পত্র ব্যক্তি ওই শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের সাথে সংশ্লিষ্ট,এটির প্রমাণস্বরুপ।
স্কুলে ভর্তি থেকে শুরু করে,এস এস সি পাশের পর কলেজ ভর্তি ও পরবর্তীতে বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তির জন্য পূর্বের শিক্ষা প্রতিষ্ঠান হতে ইস্যুকৃত প্রত্যয়ন পত্রের প্রয়োজন পড়ে।অর্থাৎ শিক্ষা প্রতিষ্ঠান হতে প্রদাণকরা প্রত্যয়ন পত্রটি হলো ছাত্রত্বের দলিল স্বরুপ।
এছাড়াও,কোন কারণ বশতঃ শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান পরিবর্তনের প্রয়োজন হলে নতুন শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে ভর্তির জন্য পূর্বে অধয়নরত প্রতিষ্ঠানের প্রত্যয়ন পত্র জমা দিতে হয়। বিশ্ববিদ্যালয় পাশের পর প্রত্যয়ন পত্রের গুরুত্ব পরবর্তী জীবনে আরো বেশি বৃদ্ধি পায়।বিদেশে স্কলারশীপের আবেদন,চাকরির পরীক্ষা এমন কি বিবাহ রেজিস্ট্রেশনের জন্য ও জন্ম সনদ,চারিত্রিক সনদ,অবিবাহিত সনদ,শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের সনদ,নাগরিকত্বের সনদ প্রভৃতি গুরুত্ব পূর্ণ সত্যায়িত প্রত্যয়ন পত্রের প্রয়োজন হয়।
এছাড়া কর্মস্থল পরিবর্তনের জন্যেও প্রত্যয়ন পত্রের দরকার হয়। কোন ব্যক্তির তার বর্তমান কর্মস্থল ছেড়ে নতুন কোথাও যোগদানের সময় প্রত্যয়ন পত্রের প্রয়োজন হয়।এক্ষেত্রে, ব্যক্তি তার পেশাগত সনদ হিসেবে কোম্পানির প্রত্যয়ন পত্র দেখাতে পারেন। এ ধরণের পেশাগত সনদ মূলত ব্যক্তির কোন কার্যে কর্ম অভিজ্ঞতা ও দক্ষতার প্রমাণস্বরুপ।
তাই, কোনো ব্যাক্তিকে তার পেশা প্রমানের জন্য কোম্পানির প্রত্যয়ন পত্র প্রয়োজন পড়ে। সাধারণত কোম্পানির উচ্চপদস্থ কর্মকর্তা বরাবর মৌখিক আবেদনের মাধ্যমেই কোম্পানির প্রত্যয়ন পত্র পাওয়া যায়।
এছাড়াও, বিভিন্ন অফিসিয়াল কাজে চারিত্রিক ও নাগরিক সনদ পত্র দেখানোর প্রয়োজন হয়। অফিসের বড় কর্তা হিসেবে যেমন প্রত্যয়ন পত্র লেখার নিয়ম জানতে হবে, তেমনি নতুন অফিসে জয়েন দিতে হয়তো আপনাকেও কখনো না কখনো প্রত্যয়নে পত্রের জন্য আবেদন করতে হতে পারে।
সম্পর্কিত আর্টিকেল
- যোগদান পত্র লেখার নিয়ম [pdf ও ছবি সহ]
- পদত্যাগ পত্র লেখার নিয়ম বাংলা | রিজাইন লেটার লেখার নিয়ম | ইস্তফা পত্র লেখার নিয়ম
- অভিযোগ পত্র লেখার নিয়ম ও নমুনা [ছবি ও pdf সহ] ২০২২
- হারানো বিজ্ঞপ্তি লেখার নিয়ম ২০২২ (ছবি ও pdf সহ)
প্রত্যয়ন পত্র ও প্রশংসা পত্রের মধ্যে পার্থক্য
প্রত্যয়ন পত্র ও প্রশংংসা পত্রের কার্যকারিতা প্রায় এক ই হলেও,সূক্ষ্ম পার্থক্য রয়েছে। প্রশংসা পত্র মূলত প্রতিষ্ঠানে পূর্বে কর্মরত বা অধ্যয়নরত সাবেক সদস্য বা শিক্ষার্থীদের প্রদান করা হয়। অপরদিকে,প্রত্যয়ন পত্র,মূলত বর্তমান সদস্য বা ছাত্রদের মধ্যে সরবরাহ করা হয়। প্রত্যয়ন পত্র সংগ্রহের জন্য প্রয়োজন সংশ্লিষ্ট ব্যক্তি বা প্রতিষ্ঠানের নিকট আবেদন করা।তাই নিম্নে প্রত্যয়ন পত্রের জন্য আবেদন পত্র লেখার নমুনা দেয়া হলো।
প্রত্যয়ন পত্রের জন্য কি ফি পরিশোধ করতে হয়?
এটি আসলে প্রত্যয়ন প্রত্যাশী কোথা থেকে সনদ টি সংগ্রহ করছে তার উপরে নির্ভরশীল। যদি চাকরিরত কোন প্রতিষ্ঠান হয় তবে সেক্ষেত্রে কোন ফি পরিশোধের প্রয়োজন হয়না। তবে সরকারি কোন প্রতিষ্ঠান যেমন প্রশাসনিক কার্যালয়, পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয় প্রভৃতি হতে প্রত্যয়ন পেতে উক্ত প্রতিষ্ঠান কর্তৃক নির্ধারিত ফি জমা দিয়ে প্রত্যয়ন পত্র সংগ্রহ করতে হয়।
তবে চিকিৎসকের কাছ হতে বয়স প্রমাণের সনদ সংগ্রহের জন্য আজকাল অনেকের ই জন্যে কিছুটা উচ্চমূল্যের ফি গুনতে হচ্ছে।এর ফি জায়গাভেদে ৩০০-৫০০ টাকা পর্যন্ত ও হয়ে থাকে।
প্রত্যয়ন পত্রের জন্য আবেদন পত্রের নমুনা (বাংলা)
বরাবর
প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা
স্কয়ার ফার্মাসিটিক্যুল কোম্পানি
জনাব,
বিনীত নিবেদন এই যে,
আমি মোঃ …………..( আপনার পূর্ণ নাম), পিতাঃ……………. (বাবার পূর্ণ নাম লিখুন), মাতাঃ…………….. (মায়ের পূর্ণ নাম লিখুন), গ্রামঃ………….., ডাকঘরঃ…………., থানাঃ…………., জেলাঃ…………. । আমি আপনার প্রতিষ্ঠানে যন্ত্র প্রকৌশল বিভাগে কর্মরত একজন নিয়মিত কর্মী। আমি গত ১২-০৮-২০১৬ সাল থেকে এখন অবধি নিষ্ঠাএ সাথে আপনার প্রতিষ্ঠানে কাজ করছি।সম্প্রতি,আমার বিদেশে একটি প্রতিষ্ঠানের সাথে কর্মচুক্তি হয়েছে।এ মর্মে,আমার এই প্রতিষ্ঠানে ৫ বছর কর্ম অভিজ্ঞতার প্রত্যয়ন পত্র প্রয়োজন । অতএব, জনাবের নিকট বিনীত নিবেদন এই যে, আমি যাহাতে পেশা সনদ পত্র পেতে পারি সেজন্য প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নিতে আপনার একান্ত মর্জি হয়।
বিনীত নিবেদক
রেজওয়ান আহমেদ
যন্ত্র প্রকৌশল বিভাগ
স্কয়ার ফার্মাসিটিক্যুল লিমিটেড ঢাকা।
ইংরেজিতে প্রত্যয়ন পত্রের জন্য আবেদন পত্রের নমুনা
The CEO
Square pharmaceuticals limited Dhaka
Sir, With due respect i wanted to let u know that, this is. (NAME)…….Father:(NAME)……Mother(NAME)…..Address………….. I am a worker of your company.i am working here as a mechanical engineer for last 5 years.Recently i have got a chance to get appointed by a foreign organisation.Now i am badly in need the attestation letter of 5 years working experience in your company. Therefore,i pray and hope that u would be kind enough to provide me the attestation letter.
Sincerely Yours-
Rezoan Ahmed
Mechanical engineering Department
সম্পর্কিত আর্টিকেল
- ছাড়পত্র লেখার নিয়ম | ছাড়পত্র জন্য আবেদন লেখার নিয়ম
- অনুমতি পত্র লেখার নিয়ম ও নমুনা
- নিমন্ত্রণ পত্র লেখার নিয়ম | আমন্ত্রণ পত্র লেখার নিয়ম ও নমুনা
বিভিন্ন প্রকার প্রত্যয়ন পত্রের নমুনা
মূলতঃ প্রত্যয়ন পত্রের কাঠামো প্রায় ক্ষেত্রেই এক।বাংলা ও ইংরেজিতেও লেখার নিয়মে কোন ভিন্নতা পরিলক্ষিত হয়না।এটি আসলে একটি কাঠামোগত সনদ যেখানে নাম পরিচয়ের অংশটি ফাঁকা থাকে।এবং,আবেদনকারীর নাম সেখানে বসিয়ে স্বাক্ষর প্রদান করা হয়।
চারিত্রিক প্রত্যয়ন পত্র লেখার নিয়ম ও নমুনা
স্মারক নং
তারিখ নং
“প্রত্যয়ন পত্র” এই মর্মে প্রত্যয়ন করা যাইতেছে যে,কেরানীপাড়া ১৮ নং ওয়ার্ডে বসবাসকারী রেজওয়ানা আরেফিন, পিতা-মোঃরশিদুজ্জামান, মাতাঃনাসরিন আক্তার, পাড়াঃকেরাণীপাড়া, উপজেলাঃরংপুর সদর, জেলাঃরংপুর। আমি তাকে ব্যক্তিগতভাবে চিনি ও জানি।সে জন্মসূত্রে অত্র এলাকার স্থায়ী বাসিন্দা ও তার স্বভাব চরিত্র ভালো।সে সমাজ বা রাষ্ট্রবিরোধী কোন কর্মকান্ডে ও আইনী কোন জটিলতায় জড়িত নয়। আমি তার সার্বিক মঙ্গল ও উন্নতি কামনা করছি।
ধন্যবাদান্তে-
কাউন্সিলর,
১৮ নং ওয়ার্ড রংপুর সিটি কর্পোরেশন,
রংপুর
অনলাইনে ভোট স্থানান্তরের প্রত্যয়ন পত্র লেখার নিয়ম ও নমুনা
স্মারক নং
তারিখঃ “
প্রত্যয়ন পত্র
এই মর্মে প্রত্যয়ন করা যাইতেছে যে,কেরানীপাড়া ১৮ নং ওয়ার্ডে বসবাসকারী রেজওয়ানা আরেফিন, পিতা-মোঃরশিদুজ্জামান, মাতাঃনাসরিন আক্তার, পাড়াঃকেরাণীপাড়া, উপজেলাঃরংপুর সদর, জেলাঃরংপুর। সে গত ২৩-০৮-১৮ সাল হইতে বরিশালে চাকরিসূত্রে কর্মরত। তার ভবিষ্যতে বহুদিন সেখানে কর্মরত থাকতে হবে। আমি তাকে ব্যক্তিগত ভাবে চিনি ও জানি।আমার জানামতে সে বিভাগীয় কোন মামলায় জড়িত নয়।তাকে অনলাইনে ভোট স্থানান্তরের অনুমতি প্রদান করা হোক। আমি তার সর্বাঙ্গীণ উন্নতি ও মঙ্গল কামনা করি।
ধন্যবাদান্তে-
বিভাগীয় পরিচালক রংপুর সদর,
রংপুর।
শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের প্রত্যয়ন পত্র লেখার নিয়ম ও নমুনা
প্রত্যয়ন পত্র
তারিখ: এই মর্মে প্রত্যয়ন করা যাচ্ছে যে, রেজওয়ানা আরেফিন, পিতা-মোঃরশিদুজ্জামান, মাতাঃনাসরিন আক্তার, পাড়াঃকেরাণীপাড়া, উপজেলাঃরংপুর সদর, জেলাঃরংপুর। আমার বিদ্যালয়ের একজন আদর্শ ছাত্র/ছাত্রী হিসেবে বিদ্যা অর্জন করেছেন। তার এসএসসি রোল নম্বরঃ৩৬৮৫৪২৬৭৮৮, পাশের সনঃ২০২১ জিপিএ:৫.০০। আমি তার সার্বিক সফলতা ও সর্বাঙ্গীণ মঙ্গল কামনা করছি।
প্রধান শিক্ষকের সাক্ষর
সম্পর্কিত আর্টিকেল
- স্ট্যাম্প লেখার নিয়ম ও নমুনা | কত টাকার স্ট্যাম্প কি কাজে ব্যবহার হয়?
- চুক্তিপত্র লেখার নিয়ম | চুক্তিনামা লেখার নিয়ম
- অঙ্গীকারনামা লেখার নিয়ম ও নমুনা pdf সহ
- প্রতিবেদন লেখার নিয়ম ও নমুনা
- চিঠি লেখার নিয়ম | পত্র লেখার নিয়ম
কর্মস্থলের প্রত্যয়ন পত্র লেখার নিয়ম ও নমুনা
প্রত্যয়ন পত্র
তারিখ:
এই মর্মে প্রত্যয়ন করা যাচ্ছে যে,রেজওয়ানা আরেফিন, পিতা-মোঃরশিদুজ্জামান, মাতাঃনাসরিন আক্তার, পাড়াঃকেরাণীপাড়া, উপজেলাঃরংপুর সদর, জেলাঃরংপুর। একজন নিষ্ঠাবান এবং দায়িত্ববাদ সৎ কর্মী হিসেবে আমার কোম্পানিতে বেশ কৃতিত্বের সাথে এক্সটেনশন অফিসার পদে দায়িত্ব পালন করেছেন। আমি একান্ত আশাবাদী, তিনি ভবিষ্যৎ যে কোম্পানিতে যাবেন সেই কোম্পানিতে তার প্রতি অর্পিত সকল দায়িত্ব তিনি অত্যন্ত নিষ্ঠার সাথে সম্পাদন করবেন।
স্বাক্ষর
সিলমোহর।
চিকিৎসক কর্তৃক বয়স প্রমাণের প্রত্যয়ন পত্র লেখার নিয়ম ও নমুনা
স্মারক নং
তারিখঃ
এই মর্মে প্রত্যয়ন করা যাইতেছে যে, ডাঃগোলাম মওলা (কোড নং)সহযোগী অধ্যাপক, শিশু বিভাগ, রংপুর মেডিকেল কলেজ, রংপুর। তার জন্ম তারিখ ২৩-০৭-১৯৫৯। তিনি ৫-০১-২০১৮ হইতে অবসোরত্তর ছুটিতে ছিলেন। ০১-০১-২০১৯ সালে অবসর গ্রহণ করেছেন। আমি তাকে ব্যক্তিগতভাবে চিনি ও জানি। তিনি একজন দায়িত্বশীল ও সৎ শিক্ষক এবং চিকিৎসক। আমার জানা মতে সে কোন রাষ্ট্রবিরোধী ও অন্যায় কর্মকান্ডের সাথে জড়িত নেই বা ছিলোনা। আমি তার সর্বাঙ্গীণ উন্নতি ও মঙ্গল কামনা করি।
স্বাক্ষর
সিলমোহর।
প্রত্যয়ন পত্র লেখার নিয়ম pdf
- প্রত্যয়ন পত্রের জন্য আবেদন পত্রের নমুনা (বাংলা) pdf
- ইংরেজিতে প্রত্যয়ন পত্রের জন্য আবেদন পত্রের নমুনা pdf
- চারিত্রিক প্রত্যয়ন পত্রের নমুনা pdf
- অনলাইনে ভোট স্থানান্তরের প্রত্যয়ন পত্রের নমুনা pdf
- শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের প্রত্যয়ন পত্রের নমুনাঃ
- কর্মস্থলের প্রত্যয়ন পত্রের নমুনা pdf
- চিকিৎসক কর্তৃক বয়স প্রমাণের প্রত্যয়ন পত্রের নমুনা pdf
প্রত্যয়ন পত্র লেখার নিয়ম ছবি বা ফটো গ্যালারি
সর্বশেষ আপডেট
- স্বপ্নে কোরআন তেলাওয়াত করতে দেখা এর ব্যাখ্যা কী?
- কর্মসংস্থান ব্যাংক লোন আবেদন ফরম সম্পর্কে বিস্তারিত
- স্বপ্নে স্বর্ণ বা সোনা দেখলে কি হয়
- খাদ্যের উপাদান কয়টি | খাদ্যের সহায়ক উপাদান কয়টি
- খাদ্য কাকে বলে? খাদ্য উপাদান কাকে বলে?
সূচীপত্র