Tonkawa au cryptocurrency casino

  1. Tokenwin Casino No Deposit Bonus 100 Free Spins: The collection of pokies at Horus Casino is beyond our imagination and we've seen quite a lot.
  2. 5 Deposit Bonus - While the casino has been around for some time, it has improved and created an ever-growing selection of great games.
  3. Online Gaming Roulette New Zealand: The casino website is Egyptian themed with the logo featuring Tutankhamun's death mask.

Making a withdrawal at a no deposit cryptocurrency casino

Casino Immersive Roulette
When Australia legalized online gambling in 2024, Caesars Casino was the first to launch its website.
Best Casinos For Roulette
The withdrawal times, though, will depend on your chosen casino.
The setup is fairly standard, with 5 reels and 3 rows of symbols.

Best slot machine mgm national harbor

Best Slots Australia
This can be often viewed on your casino profile.
Free Spins Real Mode Australia Case
Our favorite three AvatarUX slot games are.
Bingo 75 Live New Zealand

ভাষা কাকে বলে? ভাষা কত প্রকার ও কী কী?

ভাষা কত প্রকার: ভাষা মূলত কত প্রকার এটি নিয়ে আমাদের অনেকের মধ্যে দিতে দ্বন্দ্ব রয়েছে এবং অনেকে এ বিষয়টি নিয়ে বিবাদে জড়িয়ে থাকেন । 

ভাষা কত প্রকার সেটি জানতে হলে শুরুতেই আমাদের জানতে হবে ভাষা কাকে বলে?

ভাষা কাকে বলে?

মুখনিঃসৃত অর্থবোধক ধ্বনিসমষ্টিকে ভাষা বলা হয়ে থাকে । কেবলমাত্র মুখ দিয়ে উচ্চারণ করলেই তাকে ভাষা বলা যায় না । ভাষার একটি নির্দিষ্ট অর্থ থাকে যেটি সজাতের বোধগম্য হয়। 

এবার চলুন জেনে নেই…

ভাষা কত প্রকার ও কী কী?

মানুষ বিবর্তনের ধারা বজায় রেখে ধীরে ধীরে নিজের মনের ভাব প্রকাশের জন্য ভাষার জন্ম দিয়েছে। আমরা যে বাংলা ভাষায় কথা বলি এটি প্রায় দুই হাজার বছরেরও বেশি পুরনো। স্যার ডঃ মুহাম্মদ শহীদুল্লাহর মতে, বাংলা ভাষা এসেছে দ্রাবিড় থেকে । মূলত বাংলা ভাষার আদি রূপ খুঁজে পাওয়া যায় চর্যাপদে । যে চর্যাপদ গুলো নেপালের রাজ দরবার থেকে উদ্ধার করা হয়েছিল। 

এখন মূল প্রসঙ্গে ফেরা যাক। 

প্রকাশ পদ্ধতির অনুসারে ভাষাকে মোট দুইটি ভাগে ভাগ করা হয়ে থাকে ।

  • লিখিত ভাষা: যে ভাষা লেখনীর মাধ্যমে প্রকাশ করা হয়ে থাকে তাকে লিখিত ভাষা বলা হয়। এ ভাষা প্রকাশের জন্য একটি লেখনি যন্ত্রের প্রয়োজন পড়ে । হতে পারে সেটি কালি হতে পারে সেটি কলম অথবা হতে পারে সেটা কম্পিউটার অথবা মোবাইল ফোন। 
  • কথ্য ভাষা: এটি মূলত কোন প্রাণীর মুখ নিঃসৃত ভাষা । সুনির্দিষ্ট ভাবে বলতে গেলে সেটি মানুষের ভাষা। মানুষ তার মুখ দ্বারা যে অর্থবোধক ধনী নিঃসরণ করে থাকে তাকে বলা হয়ে থাকে কথ্য ভাষা। 

এবার চলুন একটি ভিন্ন আঙ্গিক থেকে ভাষার শ্রেণী বিভাজন করা যাক ।

আরো পড়ুন ;- দর্শন কাকে বলে? দর্শন কত প্রকার ও কী কী?

প্রকাশভঙ্গি অনুসারে ভাষা কত প্রকার:

প্রকাশভঙ্গি অনুসারে ভাষাকে মূলত দুই ভাগে ভাগ করা হয়ে থাকে। একটি হল চলিত ভাষা এবং অপরটি হল সাধু ভাষা। 

সাধু ভাষা:

 ১৮ শতকের পূর্বেও সাধু ভাষার ব্যবহার হতো কেবলমাত্র কাগজ-কলমে। পূর্বের যুগের পণ্ডিত ও জ্ঞানী বিজ্ঞ মানুষ মনে করতেন যদি লেখনীর কাজে সাধু ভাষার ব্যবহার না করা হয়ে থাকে তবে তা বাংলা ভাষার প্রতি রীতিমতো অসম্মান বোধ সৃষ্টি করবে। 

মূলত এটি ছিল এক ধরনের মিথ বা এক ধরনের অপসংস্কার বলা চলে। 

সাধু ভাষার বৈশিষ্ট্য:

সাধু ভাষা অত্যন্ত গুরুগম্ভীর এবং এতে ভাষার মাধুর্যতা লোপ পায়। লেখনীর কাজে এই ভাষা ব্যবহার করা যেতে পারে । সাধু ভাষা অত্যন্ত জটিল এবং এর গঠনশৈলী অত্যন্ত দৃঢ। 

এই ভাষায় আছি, আছো, আছেন ,এতে ,এলে, ইত্যাদি অনুসর্গের প্রয়োগ বেশি । যেটি সাধু ভাষার গুরু গম্বীর্য তারও বেশি বৃদ্ধি করে। 

আরো জানুন ;- শব্দ কাকে বলে? কত প্রকার ও কি কি?

চলিত ভাষা:

পূর্বের যুগে এই ভাষাকে কথ্য ভাষা বলা হতো। কেননা সাধারণত এই ভাষা কথা বলার কাজে ব্যবহৃত হতো । এবং লেখালেখির ক্ষেত্রে এই ভাষাকে অত্যন্ত নিকৃষ্ট বলে ধরা হতো। তবে পরবর্তীতে উনিশ শতকের দিকে প্রমথ চৌধুরী নামের বাংলা সাহিত্যের একজন কিংবদন্তি লেখক ও সাহিত্যিক সর্বপ্রথম তার লেখালেখিতে চলিত ভাষার ব্যবহার শুরু করেন। জানিয়ে রাখা ভালো তিনি ছিলেন একজন সাহিত্যিক ও প্রবন্ধক। তিনি তার প্রবন্ধ রচনা কাছে চলিত ভাষার ব্যবহার শুরু করেছিলেন উনিশ শতকেই।

তার এই অসাধারণ কাজকে সাধুবাদ জানিয়েছিলেন বিশ্বকবি রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর । পরবর্তীতে রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর নিজেও লেখালেখির কাজে এই ভাষা ব্যবহার করতে শুরু করেন ।

মূলত তাদের দুজনের হাত ধরেই চলিত ভাষা লেখালেখির ক্ষেত্রে ব্যবহৃত হতে শুরু হয় ।

ধারণা করা হয় মূলত কলকাতার একদল সুশীল সমাজ নিজেদের ভেতরে চলিত ভাষার ব্যবহার শুরু করেছিল । যদিও সেই সময়টায় পূর্ববঙ্গে অর্থাৎ বর্তমান বাংলাদেশে সর্বত্রই আঞ্চলিক ভাষায় কথা বলা হতো। 

চলিত ভাষার বৈশিষ্ট্য:

চলিত ভাষা বেশ সাবলীল এবং এতে গরুগম্ভীর্যতার পরিমাণ অনেকটাই কম। এ ভাষার গঠনশৈলী অনেক সহজ এবং কথ্য ও লেখনি উভয় ক্ষেত্রে এটি ব্যবহার করা যেতে পারে। 

চলিত ভাষা সবচেয়ে বেশি ব্যবহৃত হয়ে থাকে নাটক লেখনের ক্ষেত্রে। নাটকের সংলাপ গুলো চলিত ভাষায় লেখা হয়ে থাকে ।

এছাড়াও চালিত ভাষাকে অনেক সময় প্রমিত ভাষাও বলা হয়ে থাকে ।

ভাষা কত প্রকার এটি আরেকটু গভীরভাবে পর্যবেক্ষণ করা যাক। প্রকাশভঙ্গির দিক দিয়ে ভাষাকে আরো দুই ভাগে বিভক্ত করা যেতে পারে। 

  • আঞ্চলিক ভাষা
  • প্রমিত ভাষা

আঞ্চলিক ভাষা:

ভাষা কত প্রকার

একই ভৌগোলিক সীমানার মধ্যে বিভিন্ন অঞ্চলে বিভিন্ন রকমের আঞ্চলিক ভাষার প্রচলন রয়েছে। বাংলাদেশের মতো একটি ক্ষুদ্র দেশে প্রায় ৩৩টিরও বেশি আঞ্চলিক ভাষা আবিষ্কৃত হয়েছে। আঞ্চলিক ভাষা,জেলা উপজেলা ভেদে ভিন্ন হতে পারে। 

মূলত একটি অঞ্চলের স্থানীয় বাসিন্দারা যে ভাষায় কথা বলতে সবচেয়ে বেশি স্বাচ্ছন্দ বোধ করেন তাকে বলা হয় তাকে আঞ্চলিক ভাষা । আঞ্চলিক ভাষা মায়ের শেখানো মুখের বলি ।

বর্তমানে বাংলাদেশে , আঞ্চলিক ভাষা অনেক মর্যাদাশীল । এবং সংস্কৃতি ও ঐতিহ্যের পরিচয় বহন করে থাকে । 

আঞ্চলিক ভাষায় সবচেয়ে বেশি কথা বলে সিলেটের বাসিন্দারা। ধারণা করা হয়ে থাকে ছেলেটি ভাষা অসমীয় ভাষা থেকে বিবর্জিত হয়ে ভিন্ন রূপ ধারণ করেছে। 

বাংলাদেশের নাটোর জেলার মানুষ সবচেয়ে কম আঞ্চলিক ভাষায় কথা বলে থাকেন এবং তাদের মধ্যে প্রমিত ভাষা ব্যবহারের প্রবণতা বেশি দেখা যায়। 

প্রমিত ভাষা:

বাংলা ব্যাকরণের বিধিবদ্ধ নিয়মের ফলে যে ভাষা উৎপত্তি লাভ করেছে তাকে বলা হয়ে থাকে প্রমিত ভাষা। মূলত প্রমিত ভাষা দেশের শিক্ষিত এবং অক্ষরজ্ঞান সম্পন্ন মানুষের মুখের ভাষা বলে বিবেচনা করা হয়ে থাকে । 

প্রমিত ভাষা বিধিবদ্ধ হওয়ার কারণে সবার কাছে সেই ভাষা বোধগম্য হয় । 

প্রথম ভাষাকে চলিত ভাষা বলা হয়ে থাকে । সার্বজনীন বার্তা হিসেবে যদি কোন কিছু লেখার অথবা বক্তৃতা দেয়ার প্রয়োজন পড়ে তবে সেই ক্ষেত্রে প্রমিত ভাষা ব্যবহার করা হয়। প্রমিতা ভাষা বইয়ের ভাষা এবং দেশের শহর অঞ্চলগুলোতে এই ভাষার ব্যবহার তুলনামূলক বেশি। 

এছাড়াও ভাষার আরো বিভিন্নভাবে শ্রেণীবিভাজন করা যেতে পারে। 

ভাষা প্রাপ্তির দিক দিয়ে ভাষা কত প্রকার?

ভাষা প্রাপ্তির দিকে ভাষাকে দু ভাগ করা হয়ে থাকে। 

  • মাতৃভাষা
  • ভিনদেশী বা বিদেশি ভাষা

মাতৃভাষা:

মানুষ প্রধানত তার জন্মদাতা মা অথবা তার জন্মস্থানের আশেপাশের মানুষজনের মাধ্যমে যে ভাষা আয়ত্ত করে থাকে তাকে বলা হয় মাতৃভাষা। মানুষ তার জীবনের অধিকাংশ সময় মাতৃভাষায় কথা বলে থাকে ।মূলত সামাজিকীকরণের বিভিন্ন পর্যায়ে মানুষ এই ভাষা প্রাপ্ত হয় ।

ভিনদেশী বা বিদেশি ভাষা: 

মাতৃভাষা ব্যতীত পৃথিবীর যে কোন ভাষায় ভিনদেশী বা বিদেশি ভাষা বলে বিবেচিত ।

প্রয়োগ অথবা ব্যবহারের  দিক দিয়ে ভাষা কত প্রকার?

সেদিন থেকে ভাষাকে দুই ভাগে ভাগ করা হয়ে থাকে। 

  • মাতৃভাষা
  • রাষ্ট্রভাষা

মাতৃভাষাকে সে সম্পর্কে ইতিমধ্যে আমরা জেনেছি । চলুন জেনে নেওয়া যাক রাষ্ট্রপতি সম্পর্কে ।

রাষ্ট্রভাষা: 

একটি রাষ্ট্রের সকল ধরনের সরকারি কার্যক্রম পরিচালনা করার জন্য যে ভাষা ব্যবহার করা হয়ে থাকে তাকে বলা হয় রাষ্ট্রভাষা । একটি নির্দিষ্ট গোষ্ঠী অথবা জাতির মাতৃভাষা এবং রাষ্ট্রভাষা আলাদা হতে পারে।

১৯৫২ সালের মূলত সংখ্যাগরিষ্ঠতার ভিত্তিতে বাংলাকে রাষ্ট্রভাষা প্রতিষ্ঠা করার জন্যই “রাষ্ট্রভাষা আন্দোলন-১৯৫২” শুরু হয়েছিল। 

বর্তমান বাংলাদেশের পাহাড়ি অঞ্চলগুলোতে বসবাসকারী জনগোষ্ঠীর মাতৃভাষা ভিন্ন হলেও তাদের রাষ্ট্রভাষা বাংলা । অর্থাৎ রাষ্ট্রীয় কার্যক্রম গুলোতে তাদেরকে বাংলা ভাষার ব্যবহার করতে হয় ।

এছাড়াও চাইলে একটি দেশ একাধিক ভাষাকে রাষ্ট্রভাষা হিসেবে স্বীকৃতি দিতে পারে ।

যেমন: পশ্চিম আফ্রিকার দেশ সিয়েরা লিওনের রাষ্ট্রভাষা ইংরেজি । তবে ৯০ দশকের দিকে গৃহযুদ্ধ প্রতিহত করার ক্ষেত্রে জাতিসংঘ কর্তৃক পরিচালিত শান্তি মিশনে বাংলাদেশী সেনা সদস্যদের ভূমিকার স্বীকৃতি স্বরূপ, বাংলা সেই দেশের দ্বিতীয় মাতৃভাষা হিসেবে ঠাঁই পেয়েছে। 

আয়নিক বন্ধন কাকে বলে? সমযোজী বন্ধন কাকে বলে?

ছাড়পত্র লেখার নিয়ম | ছাড়পত্র জন্য আবেদন লেখার নিয়ম

প্রতিবেদন লেখার নিয়ম ও নমুনা

Leave a Comment


Math Captcha
1 + 8 =