চোখ ওঠার লক্ষণগুলো, ঘরোয়া চিকিৎসায় চোখ উঠা ভালো হয়

বর্তমান সময়ে চোখ উঠা খুব কমন বিষয়। চোখ ওঠার লক্ষন গুলো জেনে ঘরোয়া চিকিৎসায় চোখ উঠা ভালো হয়।

চোখ ওঠার লক্ষণগুলো

চোখের সাদা অংশ বা কনজাংটিভা লাল বা টকটকে লাল দেখাবে। প্রথমে এক চোখ আক্রান্ত হয় তারপর অন্য চোখে ছড়িয়ে পড়ে। চোখে চুলকানি, জ্বালাপোড়া বা খচখচে ভাব, চোখের ভেতরে কিছু আছে এমন অনুভূতি হয়। চোখ থেকে বারবার পানি পড়ে, চোখের পাতায় পুঁজ জমে ও পাপড়িতে যা আঠার মতো লেগে থাকে। সকালে ঘুম থেকে ওঠার পর চোখের পাতা খুলতে কষ্ট হয়। চোখের পাতা লাল হয়ে ফুলে চোখ বন্ধ হওয়ার উপক্রম হয়, দৃষ্টি ঝাপসা হয়ে আসে।

আরো পড়ুনঃ চোখ উঠার লক্ষণ ও চিকিৎসকের পরামর্শ

ঘরোয়া চিকিৎসা

একটি পরিষ্কার তুলা বা সাদা পরিষ্কার নরম সুতির কাপড় গরম পানিতে ডুবিয়ে চেপে নিয়ে আলতো করে ওই কাপড় বা তুলা দিয়ে চোখের পাতা ও পাপড়ি পরিষ্কার করতে হবে। দিনে কয়েকবার এটি করা যেতে পারে। দুটি চোখের জন্য আলাদা কাপড় বা তুলা ও পানির পাত্র ব্যবহার করতে হবে। গরম সেঁক দেওয়ার কয়েক মিনিট পর বরফ বা ঠান্ডা পানিতে কাপড় ও তুলা ডুবিয়ে ঠান্ডা সেঁক দেওয়া যেতে পারে। চোখের ওপর চাপ পড়ে এমন কোনো কাজ এ সময় করা যাবে না। যেমন বেশিক্ষণ মোবাইল বা কম্পিউটারে থাকা বা ছোট ছোট লেখা পড়া।

চোখ উঠলে অবশ্যই যা করবেন

চোখ যে শুধু মনের কথা বলে তা নয়, চোখ আপনার রোগের কথাও বলে। চোখের সাদা অংশ লালচে হলে, চোখ দিয়ে পানি পড়লে বা ব্যথা অনুভব করলে সাধারণত আমরা চোখ ওঠা বলি। চিকিৎসাবিজ্ঞানের ভাষায় যাকে বলে কনজাংটিভাইটিস। গরম আর বর্ষায় এই চোখ ওঠার প্রকোপ বাড়ে। রোগটি ছোঁয়াচে। ফলে দ্রুত অন্যদের মধ্যে ছড়িয়ে পড়ে।

আরো পড়ুন ;- একান্তর কোণ কাকে বলে? বিস্তারিত

চোখ ওঠার লক্ষন কি?

চোখের সাদা অংশ বা কনজাংটিভা লাল বা টকটকে লাল দেখাবে। প্রথমে এক চোখ আক্রান্ত হয় তারপর অন্য চোখে ছড়িয়ে পড়ে। চোখে চুলকানি, জ্বালাপোড়া বা খচখচে ভাব, চোখের ভেতরে কিছু আছে এমন অনুভূতি হয়। চোখ থেকে বারবার পানি পড়ে, চোখের পাতায় পুঁজ জমে ও পাপড়িতে যা আঠার মতো লেগে থাকে। সকালে ঘুম থেকে ওঠার পর চোখের পাতা খুলতে কষ্ট হয়। চোখের পাতা লাল হয়ে ফুলে চোখ বন্ধ হওয়ার উপক্রম হয়, দৃষ্টি ঝাপসা হয়ে আসে।

চোখ উঠলে করণীয় কি?

চোখ যে শুধু মনের কথা বলে তা নয়, চোখ আপনার রোগের কথাও বলে। চোখের সাদা অংশ লালচে হলে, চোখ দিয়ে পানি পড়লে বা ব্যথা অনুভব করলে সাধারণত আমরা চোখ ওঠা বলি। চিকিৎসাবিজ্ঞানের ভাষায় যাকে বলে কনজাংটিভাইটিস। গরম আর বর্ষায় এই চোখ ওঠার প্রকোপ বাড়ে। রোগটি ছোঁয়াচে। ফলে দ্রুত অন্যদের মধ্যে ছড়িয়ে পড়ে।

Leave a Comment


Math Captcha
72 + = 76