১০ থেকে ১৫ হাজার টাকায় মোবাইল ফোন কেনা আমাদের দেশের একটি জাতীয় বাজেট হয়ে দাঁড়িয়েছে। দেশের অধিকাংশ মোবাইলে ফোন ব্যবহারকারীরাই ১০ থেকে ১৫ হাজার টাকার মধ্যে মোবাইল ফোন ব্যবহার করে থাকে। এই দামের মধ্যে মোবাইল ফোন গুলো মোটামুটি ভালই কনফিগারেশন দিয়ে থাকে। বিশেষ করে তরুণ প্রজন্ম যারা গেম খেলায় আগ্রহী তারা এই দামের মধ্যে নিজেদের প্রাইমারি ডিভাইস কিনে থাকে। এই বাজেটের মধ্যে প্রত্যেকটি স্মার্টফোন কোম্পানির অনেকগুলো মোবাইল ফোন রয়েছে। আজকে এই বাজেটের মধ্যে সবচেয়ে ভালো পনেরোটি ফোন নিয়ে আলোচনা করব।
Xiaomi Redmi 10A
মুল্য: ১৩০০০
১০ থেকে ১৫ হাজার টাকার মধ্যে প্রথমে যে ফোনটি নিয়ে আলোচনা করব সেটি হল Xiaomi Redmi 10A
এই ফোনের মূল্য হচ্ছে ১৩০০০ টাকা। ১৩০০০ টাকা বাজেটে এই ফোনটি একটি ভালো অপশন হতে পারে। এই ফোনে রয়েছে অ্যান্ড্রয়েড এর ইলেভেন ভার্সন। ফোনটি এমআইইউআই ১২.৫ অপারেটিং সিস্টেমে চালিত। এই ফোনে রয়েছে ৬.৫৩ ইঞ্চি আইপিএস এলসিডি ডিসপ্লে। যার ব্রাইটনেস ৪০০ নিটস পর্যন্ত। ফোনটির ডিসপ্লে রেজুলেশন হচ্ছে 720 x 1600 pixels। ফোনটির পুরুত্ব হচ্ছে 164.9 x 77.1 x 9 mm। যা থেকে বোঝা যায় ফোনটি খুবই স্লিম এবং হালকা পাতলা ধরনের। এই ফোনের ওজন হচ্ছে ১৯৪ গ্রাম। এই ফোনে রয়েছে ৪ জিবি র্যাম এবং ৬৪ জিবি ইন্টার্নাল স্টোরেজ। এই ফোনে চার জিবি র্যাম থাকায় আপনি খুব সহজেই মাল্টি ট্রাস্কিং করতে পারবেন। আপনি চাইলে ফোনটির স্টোরেজ ৫১২ জিবি পর্যন্ত বাড়াতে পারবেন। এই ফোনে প্রসেসর হিসেবে রয়েছে MediaTek MT6762G Helio G25। যা একটি আট কোরের প্রসেসর। এই ফোনে ১৩ মেগাপিক্সেলের ব্যাক ক্যামেরা এবং সেলফি ক্যামেরা হিসেবে রয়েছে পাঁচ মেগাপিক্সেলের ক্যামেরা। এই ফোন দিয়ে ছবিগুলো অত্যন্ত সুন্দর আসে। ছবির কোয়ালিটি এবং রেজুলেশন খুব ভালো হয়। ফোন দিয়ে আপনি ১০৮০ পিক্সেলে 30fps এ ভিডিও রেকর্ডিং করতে পারবেন। রাতে ছবি তোলার জন্য এই ফোনের পেছনে একটি ভালো ফ্লাশ রয়েছে। ব্যাটারি একটি ফোনের অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ একটি বিষয়। কারণ ফোনে যদি চার্জে ঠিকমতো না থাকে তাহলে ফোন চালিয়ে মজা পাওয়া যায় না। এই ফোনটি কিনলে আপনাকে চার্জ নিয়ে দুশ্চিন্তা করতে হবে না। কেননা এই ফোনে রয়েছে পাঁচ হাজার মিলি এম্পিয়ার ব্যাটারী। যা একবার ফুল চার্জ করলে আপনি সারাদিন অনায়াসেই পার করতে পারবেন। ফোনটি চার্জ হতে ২ ঘণ্টার একটু বেশি সময় নেয়। আর ফোনের সাথে বক্সে একটি চার্জারও পেয়ে যাবেন। ফোনটিতে সিকিউরিটি হিসেবে রয়েছে ফিঙ্গারপ্রিন্ট সিস্টেম। ফোনটির ফিঙ্গারপ্রিন্ট ফোনের পেছনে অবস্থিত। ফিঙ্গারপ্রিন্ট টি খুব ফাস্ট যা ফোনটিকে খুব সহজেই এবং দ্রুত আনলক করে। এছাড়া ফোনটি ওয়াইফাই, ফোরজি, ব্লুটুথ ইত্যাদি সাপোর্ট করবে। চার্জিং পোর্ট হিসেবে এতে রয়েছে ইউএসবি টাইপ টু পোর্ট। তাই আপনি যদি ১৩ হাজার টাকায় একটি ভাল ফোন খুঁজে থাকেন তাহলে Xiaomi Redmi 10A ফোনটি আপনার জন্য ভালো হবে।
Xiaomi Redmi 10C
মূল্য: ১৪২০০
Xiaomi Redmi 10C এই ফোনের মূল্য হচ্ছে ১৪২০০ টাকা। ১৪০০০ টাকা বাজেটে এই ফোনটি একটি ভালো অপশন হতে পারে। এই ফোনে রয়েছে অ্যান্ড্রয়েড এর ইলেভেন ভার্সন। ফোনটি এমআইইউআই ১৩ অপারেটিং সিস্টেমে চালিত। এই ফোনে রয়েছে ৬.৭১ ইঞ্চি আইপিএস এলসিডি ডিসপ্লে। যার ব্রাইটনেস ৪০০ নিটস পর্যন্ত। ফোনটির ডিসপ্লে রেজুলেশন হচ্ছে 720 x 1650 pixels। ফোনটির পুরুত্ব হচ্ছে 169.6 x 76.6 x 8.3 mm। যা থেকে বোঝা যায় ফোনটি খুবই স্লিম এবং হালকা পাতলা ধরনের। এই ফোনের ওজন হচ্ছে ১৯০ গ্রাম। এই ফোনে রয়েছে ৪ জিবি র্যাম এবং ৬৪ জিবি ইন্টার্নাল স্টোরেজ। এই ফোনে চার জিবি র্যাম থাকায় আপনি খুব সহজেই মাল্টি ট্রাস্কিং করতে পারবেন। আপনি চাইলে ফোনটির স্টোরেজ ৫১২ জিবি পর্যন্ত বাড়াতে পারবেন। এই ফোনে প্রসেসর হিসেবে রয়েছে Qualcomm SM6225 Snapdragon 680 4G (6 nm)। যা একটি আট কোরের প্রসেসর। এই ফোনে ৫০ এবং ২ মেগাপিক্সেলের ব্যাক ক্যামেরা এবং সেলফি ক্যামেরা হিসেবে রয়েছে পাঁচ মেগাপিক্সেলের ক্যামেরা। এই ফোন দিয়ে ছবিগুলো অত্যন্ত সুন্দর আসে। ছবির কোয়ালিটি এবং রেজুলেশন খুব ভালো হয়। ফোন দিয়ে আপনি ১০৮০ পিক্সেলে 30fps এ ভিডিও রেকর্ডিং করতে পারবেন। রাতে ছবি তোলার জন্য এই ফোনের পেছনে একটি ভালো ফ্লাশ রয়েছে। ব্যাটারি একটি ফোনের অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ একটি বিষয়। কারণ ফোনে যদি চার্জে ঠিকমতো না থাকে তাহলে ফোন চালিয়ে মজা পাওয়া যায় না। এই ফোনটি কিনলে আপনাকে চার্জ নিয়ে দুশ্চিন্তা করতে হবে না। কেননা এই ফোনে রয়েছে পাঁচ হাজার মিলি এম্পিয়ার ব্যাটারী। যা একবার ফুল চার্জ করলে আপনি সারাদিন অনায়াসেই পার করতে পারবেন। ফোনটি চার্জ হতে ২ ঘণ্টার একটু বেশি সময় নেয়। আর ফোনের সাথে বক্সে একটি চার্জারও পেয়ে যাবেন। ফোনটিতে সিকিউরিটি হিসেবে রয়েছে ফিঙ্গারপ্রিন্ট সিস্টেম। ফোনটির ফিঙ্গারপ্রিন্ট ফোনের পেছনে অবস্থিত। ফিঙ্গারপ্রিন্ট টি খুব ফাস্ট যা ফোনটিকে খুব সহজেই এবং দ্রুত আনলক করে। এছাড়া ফোনটি ওয়াইফাই, ফোরজি, ব্লুটুথ ইত্যাদি সাপোর্ট করবে। চার্জিং পোর্ট হিসেবে এতে রয়েছে ইউএসবি টাইপ সি পোর্ট। তাই আপনি যদি ১৪ হাজার টাকায় একটি ভাল ফোন খুঁজে থাকেন তাহলে Xiaomi Redmi 10C ফোনটি আপনার জন্য ভালো হবে।
Vivo Y15s
মূল্য: ১২০০০
Vivo Y15s এই ফোনের মূল্য হচ্ছে ১২০০০ টাকা। বার হাজার টাকা বাজেটে এই ফোনটি একটি ভালো অপশন হতে পারে। এই ফোনে রয়েছে অ্যান্ড্রয়েড এর ইলেভেন ভার্সন। ফোনটি ফানটাচ ১১.১ অপারেটিং সিস্টেমে চালিত। এই ফোনে রয়েছে ৬.৫১ ইঞ্চি আইপিএস এলসিডি ডিসপ্লে। যার ব্রাইটনেস ৪০০ নিটস পর্যন্ত। ফোনটির ডিসপ্লে রেজুলেশন হচ্ছে 720 x 1650 pixels। ফোনটির পুরুত্ব হচ্ছে 164 x 75.2 x 8.3 mm। যা থেকে বোঝা যায় ফোনটি খুবই স্লিম এবং হালকা পাতলা ধরনের। এই ফোনের ওজন হচ্ছে ১৭৯ গ্রাম। এই ফোনে রয়েছে ৩ জিবি র্যাম এবং ৩২ জিবি ইন্টার্নাল স্টোরেজ। এই ফোনে তিন জিবি র্যাম থাকায় আপনি খুব সহজেই মাল্টি ট্রাস্কিং করতে পারবেন। আপনি চাইলে ফোনটির স্টোরেজ ২৫৬ জিবি পর্যন্ত বাড়াতে পারবেন। এই ফোনে প্রসেসর হিসেবে রয়েছে Mediatek MT6765 Helio P35 (12nm)। যা একটি আট কোরের প্রসেসর। এই ফোনে ১৩ এবং ২ মেগাপিক্সেলের ব্যাক ক্যামেরা এবং সেলফি ক্যামেরা হিসেবে রয়েছে ৮ মেগাপিক্সেলের ক্যামেরা। এই ফোন দিয়ে ছবিগুলো অত্যন্ত সুন্দর আসে। ছবির কোয়ালিটি এবং রেজুলেশন খুব ভালো হয়। ফোন দিয়ে আপনি ১০৮০ পিক্সেলে 30fps এ ভিডিও রেকর্ডিং করতে পারবেন। রাতে ছবি তোলার জন্য এই ফোনের পেছনে একটি ভালো ফ্লাশ রয়েছে। ব্যাটারি একটি ফোনের অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ একটি বিষয়। কারণ ফোনে যদি চার্জে ঠিকমতো না থাকে তাহলে ফোন চালিয়ে মজা পাওয়া যায় না। এই ফোনটি কিনলে আপনাকে চার্জ নিয়ে দুশ্চিন্তা করতে হবে না। কেননা এই ফোনে রয়েছে পাঁচ হাজার মিলি এম্পিয়ার ব্যাটারী। যা একবার ফুল চার্জ করলে আপনি সারাদিন অনায়াসেই পার করতে পারবেন। ফোনটি চার্জ হতে ২ ঘণ্টার একটু বেশি সময় নেয়। আর ফোনের সাথে বক্সে দশ ওয়াটের একটি চার্জারও পেয়ে যাবেন। ফোনটিতে সিকিউরিটি হিসেবে রয়েছে ফিঙ্গারপ্রিন্ট সিস্টেম। ফোনটির ফিঙ্গারপ্রিন্ট ফোনের সাইডে অবস্থিত। ফিঙ্গারপ্রিন্ট টি খুব ফাস্ট যা ফোনটিকে খুব সহজেই এবং দ্রুত আনলক করে। এছাড়া ফোনটি ওয়াইফাই, ফোরজি, ব্লুটুথ ইত্যাদি সাপোর্ট করবে। চার্জিং পোর্ট হিসেবে এতে রয়েছে ইউএসবি টাইপ টু পোর্ট। তাই আপনি যদি ১৪ হাজার টাকায় একটি ভাল ফোন খুঁজে থাকেন তাহলে Vivo Y15s ফোনটি আপনার জন্য ভালো হবে।
Vivo Y21
মূল্য: ১৫০০০
Vivo Y21 এই ফোনের মূল্য হচ্ছে ১৫০০০ টাকা। ১৫০০০ টাকা বাজেটে এই ফোনটি একটি ভালো অপশন হতে পারে। এই ফোনে রয়েছে অ্যান্ড্রয়েড এর ইলেভেন ভার্সন। ফোনটি ফানটাচ ১১.১ অপারেটিং সিস্টেমে চালিত। এই ফোনে রয়েছে ৬.৫১ ইঞ্চি আইপিএস এলসিডি ডিসপ্লে। যার ব্রাইটনেস ৪০০ নিটস পর্যন্ত। ফোনটির ডিসপ্লে রেজুলেশন হচ্ছে 720 x 1600 pixels। ফোনটির পুরুত্ব হচ্ছে 164.3 x 76.1 x 8 mm। যা থেকে বোঝা যায় ফোনটি খুবই স্লিম এবং হালকা পাতলা ধরনের। এই ফোনের ওজন হচ্ছে ১৮২ গ্রাম। এই ফোনে রয়েছে ৪ জিবি র্যাম এবং ৬৪ জিবি ইন্টার্নাল স্টোরেজ। এই ফোনে চার জিবি র্যাম থাকায় আপনি খুব সহজেই মাল্টি ট্রাস্কিং করতে পারবেন। আপনি চাইলে ফোনটির স্টোরেজ ২৫৬ জিবি পর্যন্ত বাড়াতে পারবেন। এই ফোনে প্রসেসর হিসেবে রয়েছে Mediatek MT6765 Helio P35 (12nm)। যা একটি আট কোরের প্রসেসর। এই ফোনে ১৩ এবং ২ মেগাপিক্সেলের ব্যাক ক্যামেরা এবং সেলফি ক্যামেরা হিসেবে রয়েছে আট মেগাপিক্সেলের ক্যামেরা। এই ফোন দিয়ে ছবিগুলো অত্যন্ত সুন্দর আসে। ছবির কোয়ালিটি এবং রেজুলেশন খুব ভালো হয়। ফোন দিয়ে আপনি ১০৮০ পিক্সেলে 30fps এ ভিডিও রেকর্ডিং করতে পারবেন। রাতে ছবি তোলার জন্য এই ফোনের পেছনে একটি ভালো ফ্লাশ রয়েছে। ব্যাটারি একটি ফোনের অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ একটি বিষয়। কারণ ফোনে যদি চার্জে ঠিকমতো না থাকে তাহলে ফোন চালিয়ে মজা পাওয়া যায় না। এই ফোনটি কিনলে আপনাকে চার্জ নিয়ে দুশ্চিন্তা করতে হবে না। কেননা এই ফোনে রয়েছে পাঁচ হাজার মিলি এম্পিয়ার ব্যাটারী। যা একবার ফুল চার্জ করলে আপনি সারাদিন অনায়াসেই পার করতে পারবেন। ফোনটি চার্জ হতে ২ ঘণ্টার একটু বেশি সময় নেয়। আর ফোনের সাথে বক্সে একটি ১৮ ওয়াটের চার্জারও পেয়ে যাবেন। ফোনটিতে সিকিউরিটি হিসেবে রয়েছে ফিঙ্গারপ্রিন্ট সিস্টেম। ফোনটির ফিঙ্গারপ্রিন্ট ফোনের সাইডে অবস্থিত। ফিঙ্গারপ্রিন্ট টি খুব ফাস্ট যা ফোনটিকে খুব সহজেই এবং দ্রুত আনলক করে। এছাড়া ফোনটি ওয়াইফাই, ফোরজি, ব্লুটুথ ইত্যাদি সাপোর্ট করবে। চার্জিং পোর্ট হিসেবে এতে রয়েছে ইউএসবি টাইপ সি পোর্ট। তাই আপনি যদি ১৫ হাজার টাকায় একটি ভাল ফোন খুঁজে থাকেন তাহলে Vivo Y21 ফোনটি আপনার জন্য ভালো হবে।
Realme C21
মূল্য: ১২০০০
Realme C21 এই ফোনের মূল্য হচ্ছে ১২০০০ টাকা। ১২০০০ টাকা বাজেটে এই ফোনটি একটি ভালো অপশন হতে পারে। এই ফোনে রয়েছে অ্যান্ড্রয়েড এর টেন ভার্সন। ফোনটি রিয়েলমি ইউআই ২.০ অপারেটিং সিস্টেমে চালিত। এই ফোনে রয়েছে ৬.৫ ইঞ্চি আইপিএস এলসিডি ডিসপ্লে। যার ব্রাইটনেস ৪০০ নিটস পর্যন্ত। ফোনটির ডিসপ্লে রেজুলেশন হচ্ছে 720 x 1600 pixels। ফোনটির পুরুত্ব হচ্ছে 165.2 x 76.4 x 8.9 mm। যা থেকে বোঝা যায় ফোনটি খুবই স্লিম এবং হালকা পাতলা ধরনের। এই ফোনের ওজন হচ্ছে ১৯০ গ্রাম। এই ফোনে রয়েছে ৪ জিবি র্যাম এবং ৬৪ জিবি ইন্টার্নাল স্টোরেজ। এই ফোনে চার জিবি র্যাম থাকায় আপনি খুব সহজেই মাল্টি ট্রাস্কিং করতে পারবেন। আপনি চাইলে ফোনটির স্টোরেজ ৫১২ জিবি পর্যন্ত বাড়াতে পারবেন। এই ফোনে প্রসেসর হিসেবে রয়েছে MediaTek Helio G35 (12 nm)। যা একটি আট কোরের প্রসেসর। এই ফোনে ১৩, ১৩ এবং ২ মেগাপিক্সেলের তিনটি ব্যাক ক্যামেরা এবং সেলফি ক্যামেরা হিসেবে রয়েছে পাঁচ মেগাপিক্সেলের ক্যামেরা। এই ফোন দিয়ে ছবিগুলো অত্যন্ত সুন্দর আসে। ছবির কোয়ালিটি এবং রেজুলেশন খুব ভালো হয়। ফোন দিয়ে আপনি ১০৮০ পিক্সেলে 30fps এ ভিডিও রেকর্ডিং করতে পারবেন। রাতে ছবি তোলার জন্য এই ফোনের পেছনে একটি ভালো ফ্লাশ রয়েছে। ব্যাটারি একটি ফোনের অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ একটি বিষয়। কারণ ফোনে যদি চার্জে ঠিকমতো না থাকে তাহলে ফোন চালিয়ে মজা পাওয়া যায় না। এই ফোনটি কিনলে আপনাকে চার্জ নিয়ে দুশ্চিন্তা করতে হবে না। কেননা এই ফোনে রয়েছে পাঁচ হাজার মিলি এম্পিয়ার ব্যাটারী। যা একবার ফুল চার্জ করলে আপনি সারাদিন অনায়াসেই পার করতে পারবেন। ফোনটি চার্জ হতে ২ ঘণ্টার একটু বেশি সময় নেয়। আর ফোনের সাথে বক্সে একটি চার্জারও পেয়ে যাবেন। ফোনটিতে সিকিউরিটি হিসেবে রয়েছে ফিঙ্গারপ্রিন্ট সিস্টেম। ফোনটির ফিঙ্গারপ্রিন্ট ফোনের পেছনে অবস্থিত। ফিঙ্গারপ্রিন্ট টি খুব ফাস্ট যা ফোনটিকে খুব সহজেই এবং দ্রুত আনলক করে। এছাড়া ফোনটি ওয়াইফাই, ফোরজি, ব্লুটুথ ইত্যাদি সাপোর্ট করবে। চার্জিং পোর্ট হিসেবে এতে রয়েছে ইউএসবি টাইপ টু পোর্ট। তাই আপনি যদি ১২ হাজার টাকায় একটি ভাল ফোন খুঁজে থাকেন তাহলে Realme C21 ফোনটি আপনার জন্য ভালো হবে।
Realme C25s
মূল্য: ১৫০০০
Realme C25s এই ফোনের মূল্য হচ্ছে ১৫০০০ টাকা। ১৫০০০ টাকা বাজেটে এই ফোনটি একটি ভালো অপশন হতে পারে। এই ফোনে রয়েছে অ্যান্ড্রয়েড এর এলেভেন ভার্সন। ফোনটি রিয়েলমি ইউআই ২.০ অপারেটিং সিস্টেমে চালিত। এই ফোনে রয়েছে ৬.৫ ইঞ্চি আইপিএস এলসিডি ডিসপ্লে। যার ব্রাইটনেস ৪০০ নিটস পর্যন্ত। ফোনটির ডিসপ্লে রেজুলেশন হচ্ছে 720 x 1600 pixels। ফোনটির পুরুত্ব হচ্ছে 164.5 x 75.9 x 9.6 mm। যা থেকে বোঝা যায় ফোনটি খুবই স্লিম এবং হালকা পাতলা ধরনের। এই ফোনের ওজন হচ্ছে ২০৯ গ্রাম। এই ফোনে রয়েছে ৪ জিবি র্যাম এবং ৬৪ জিবি ইন্টার্নাল স্টোরেজ। এই ফোনে চার জিবি র্যাম থাকায় আপনি খুব সহজেই মাল্টি ট্রাস্কিং করতে পারবেন। আপনি চাইলে ফোনটির স্টোরেজ ৫১২ জিবি পর্যন্ত বাড়াতে পারবেন। এই ফোনে প্রসেসর হিসেবে রয়েছে MediaTek Helio G85 (12nm)। যা একটি আট কোরের প্রসেসর। এই ফোনে ৪৮, ২ এবং ২ মেগাপিক্সেলের তিনটি ব্যাক ক্যামেরা এবং সেলফি ক্যামেরা হিসেবে রয়েছে ৮ মেগাপিক্সেলের ক্যামেরা। এই ফোন দিয়ে ছবিগুলো অত্যন্ত সুন্দর আসে। ছবির কোয়ালিটি এবং রেজুলেশন খুব ভালো হয়। ফোন দিয়ে আপনি ১০৮০ পিক্সেলে 30fps এ ভিডিও রেকর্ডিং করতে পারবেন। রাতে ছবি তোলার জন্য এই ফোনের পেছনে একটি ভালো ফ্লাশ রয়েছে। ব্যাটারি একটি ফোনের অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ একটি বিষয়। কারণ ফোনে যদি চার্জে ঠিকমতো না থাকে তাহলে ফোন চালিয়ে মজা পাওয়া যায় না। এই ফোনটি কিনলে আপনাকে চার্জ নিয়ে দুশ্চিন্তা করতে হবে না। কেননা এই ফোনে রয়েছে ছয় হাজার মিলি এম্পিয়ার ব্যাটারী। যা একবার ফুল চার্জ করলে আপনি সারাদিন অনায়াসেই পার করতে পারবেন। ফোনটি চার্জ হতে ২ ঘণ্টার একটু বেশি সময় নেয়। আর ফোনের সাথে বক্সে একটি ১৮ ওয়াটের চার্জারও পেয়ে যাবেন। ফোনটিতে সিকিউরিটি হিসেবে রয়েছে ফিঙ্গারপ্রিন্ট সিস্টেম। ফোনটির ফিঙ্গারপ্রিন্ট ফোনের পেছনে অবস্থিত। ফিঙ্গারপ্রিন্ট টি খুব ফাস্ট যা ফোনটিকে খুব সহজেই এবং দ্রুত আনলক করে। এছাড়া ফোনটি ওয়াইফাই, ফোরজি, ব্লুটুথ ইত্যাদি সাপোর্ট করবে। চার্জিং পোর্ট হিসেবে এতে রয়েছে ইউএসবি টাইপ সি পোর্ট। তাই আপনি যদি ১৫ হাজার টাকায় একটি ভাল ফোন খুঁজে থাকেন তাহলে Realme C25s ফোনটি আপনার জন্য ভালো হবে।
Realme C31
মূল্য: ১৩০০০
Realme C31 এই ফোনের মূল্য হচ্ছে ১৩০০০ টাকা। ১৩০০০ টাকা বাজেটে এই ফোনটি একটি ভালো অপশন হতে পারে। এই ফোনে রয়েছে অ্যান্ড্রয়েড এর এলেভেন ভার্সন। ফোনটি রিয়েলমি ইউআই ২.০ অপারেটিং সিস্টেমে চালিত। এই ফোনে রয়েছে ৬.৫ ইঞ্চি আইপিএস এলসিডি ডিসপ্লে। যার ব্রাইটনেস ৪০০ নিটস পর্যন্ত। ফোনটির ডিসপ্লে রেজুলেশন হচ্ছে 720 x 1600 pixels। ফোনটির পুরুত্ব হচ্ছে 165.2 x 76.4 x 8.9 mm। যা থেকে বোঝা যায় ফোনটি খুবই স্লিম এবং হালকা পাতলা ধরনের। এই ফোনের ওজন হচ্ছে ১৯০ গ্রাম। এই ফোনে রয়েছে ৪ জিবি র্যাম এবং ৬৪ জিবি ইন্টার্নাল স্টোরেজ। এই ফোনে চার জিবি র্যাম থাকায় আপনি খুব সহজেই মাল্টি ট্রাস্কিং করতে পারবেন। আপনি চাইলে ফোনটির স্টোরেজ ৫১২ জিবি পর্যন্ত বাড়াতে পারবেন। এই ফোনে প্রসেসর হিসেবে রয়েছে Unisoc Tiger T612 (12 nm)। যা একটি আট কোরের প্রসেসর। এই ফোনে ১৩, ২ এবং ০.৩ মেগাপিক্সেলের তিনটি ব্যাক ক্যামেরা এবং সেলফি ক্যামেরা হিসেবে রয়েছে পাঁচ মেগাপিক্সেলের ক্যামেরা। এই ফোন দিয়ে ছবিগুলো অত্যন্ত সুন্দর আসে। ছবির কোয়ালিটি এবং রেজুলেশন খুব ভালো হয়। ফোন দিয়ে আপনি ১০৮০ পিক্সেলে 30fps এ ভিডিও রেকর্ডিং করতে পারবেন। রাতে ছবি তোলার জন্য এই ফোনের পেছনে একটি ভালো ফ্লাশ রয়েছে। ব্যাটারি একটি ফোনের অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ একটি বিষয়। কারণ ফোনে যদি চার্জে ঠিকমতো না থাকে তাহলে ফোন চালিয়ে মজা পাওয়া যায় না। এই ফোনটি কিনলে আপনাকে চার্জ নিয়ে দুশ্চিন্তা করতে হবে না। কেননা এই ফোনে রয়েছে পাঁচ হাজার মিলি এম্পিয়ার ব্যাটারী। যা একবার ফুল চার্জ করলে আপনি সারাদিন অনায়াসেই পার করতে পারবেন। ফোনটি চার্জ হতে ২ ঘণ্টার একটু বেশি সময় নেয়। আর ফোনের সাথে বক্সে একটি চার্জারও পেয়ে যাবেন। ফোনটিতে সিকিউরিটি হিসেবে রয়েছে ফিঙ্গারপ্রিন্ট সিস্টেম। ফোনটির ফিঙ্গারপ্রিন্ট ফোনের সাইডে অবস্থিত। ফিঙ্গারপ্রিন্ট টি খুব ফাস্ট যা ফোনটিকে খুব সহজেই এবং দ্রুত আনলক করে। এছাড়া ফোনটি ওয়াইফাই, ফোরজি, ব্লুটুথ ইত্যাদি সাপোর্ট করবে। চার্জিং পোর্ট হিসেবে এতে রয়েছে ইউএসবি টাইপ টু পোর্ট। তাই আপনি যদি ১৩ হাজার টাকায় একটি ভাল ফোন খুঁজে থাকেন তাহলে Realme C31 ফোনটি আপনার জন্য ভালো হবে।
Realme Narzo 50i
মূল্য: ১১০০০
Realme Narzo 50i এই ফোনের মূল্য হচ্ছে ১১০০০ টাকা। ১১০০০ টাকা বাজেটে এই ফোনটি একটি ভালো অপশন হতে পারে। এই ফোনে রয়েছে অ্যান্ড্রয়েড এর টেন ভার্সন। ফোনটি রিয়েলমি ইউআই ২.০ অপারেটিং সিস্টেমে চালিত। এই ফোনে রয়েছে ৬.৫ ইঞ্চি আইপিএস এলসিডি ডিসপ্লে। যার ব্রাইটনেস ৪০০ নিটস পর্যন্ত। ফোনটির ডিসপ্লে রেজুলেশন হচ্ছে 720 x 1600 pixels। ফোনটির পুরুত্ব হচ্ছে 165.2 x 76.4 x 8.9 mm। যা থেকে বোঝা যায় ফোনটি খুবই স্লিম এবং হালকা পাতলা ধরনের। এই ফোনের ওজন হচ্ছে ১৯০ গ্রাম। এই ফোনে রয়েছে ৪ জিবি র্যাম এবং ৬৪ জিবি ইন্টার্নাল স্টোরেজ। এই ফোনে চার জিবি র্যাম থাকায় আপনি খুব সহজেই মাল্টি ট্রাস্কিং করতে পারবেন। আপনি চাইলে ফোনটির স্টোরেজ ২৫৬ জিবি পর্যন্ত বাড়াতে পারবেন। এই ফোনে প্রসেসর হিসেবে রয়েছে IMG8322। যা একটি আট কোরের প্রসেসর। এই ফোনে ৮ ব্যাক ক্যামেরা এবং সেলফি ক্যামেরা হিসেবে রয়েছে পাঁচ মেগাপিক্সেলের ক্যামেরা। এই ফোন দিয়ে ছবিগুলো অত্যন্ত সুন্দর আসে। ছবির কোয়ালিটি এবং রেজুলেশন খুব ভালো হয়। ফোন দিয়ে আপনি ১০৮০ পিক্সেলে 30fps এ ভিডিও রেকর্ডিং করতে পারবেন। রাতে ছবি তোলার জন্য এই ফোনের পেছনে একটি ভালো ফ্লাশ রয়েছে। ব্যাটারি একটি ফোনের অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ একটি বিষয়। কারণ ফোনে যদি চার্জে ঠিকমতো না থাকে তাহলে ফোন চালিয়ে মজা পাওয়া যায় না। এই ফোনটি কিনলে আপনাকে চার্জ নিয়ে দুশ্চিন্তা করতে হবে না। কেননা এই ফোনে রয়েছে পাঁচ হাজার মিলি এম্পিয়ার ব্যাটারী। যা একবার ফুল চার্জ করলে আপনি সারাদিন অনায়াসেই পার করতে পারবেন। ফোনটি চার্জ হতে ২ ঘণ্টার একটু বেশি সময় নেয়। আর ফোনের সাথে বক্সে একটি চার্জারও পেয়ে যাবেন। ফোনটিতে সিকিউরিটি হিসেবে রয়েছে ফিঙ্গারপ্রিন্ট সিস্টেম। ফোনটির ফিঙ্গারপ্রিন্ট ফোনের পেছনে অবস্থিত। ফিঙ্গারপ্রিন্ট টি খুব ফাস্ট যা ফোনটিকে খুব সহজেই এবং দ্রুত আনলক করে। এছাড়া ফোনটি ওয়াইফাই, ফোরজি, ব্লুটুথ ইত্যাদি সাপোর্ট করবে। চার্জিং পোর্ট হিসেবে এতে রয়েছে ইউএসবি টাইপ টু পোর্ট। তাই আপনি যদি ১১ হাজার টাকায় একটি ভাল ফোন খুঁজে থাকেন তাহলে Realme Narzo 50i ফোনটি আপনার জন্য ভালো হবে।
Samsung Galaxy A12
মূল্য: ১৫০০০
Realme C21 এই ফোনের মূল্য হচ্ছে ১৫০০০ টাকা। ১৫০০০ টাকা বাজেটে এই ফোনটি একটি ভালো অপশন হতে পারে। এই ফোনে রয়েছে অ্যান্ড্রয়েড এর টেন ভার্সন। ফোনটি স্যামসাং ওয়ান ইউ আই ২.০ অপারেটিং সিস্টেমে চালিত। এই ফোনে রয়েছে ৬.৫ ইঞ্চি আইপিএস এলসিডি ডিসপ্লে। যার ব্রাইটনেস ৪০০ নিটস পর্যন্ত। ফোনটির ডিসপ্লে রেজুলেশন হচ্ছে 720 x 1600 pixels। ফোনটির পুরুত্ব হচ্ছে 164 x 75.8 x 8.9 mm। যা থেকে বোঝা যায় ফোনটি খুবই স্লিম এবং হালকা পাতলা ধরনের। এই ফোনের ওজন হচ্ছে ২০৫ গ্রাম। এই ফোনে রয়েছে ৪ জিবি র্যাম এবং ৬৪ জিবি ইন্টার্নাল স্টোরেজ। এই ফোনে চার জিবি র্যাম থাকায় আপনি খুব সহজেই মাল্টি ট্রাস্কিং করতে পারবেন। আপনি চাইলে ফোনটির স্টোরেজ ৫১২ জিবি পর্যন্ত বাড়াতে পারবেন। এই ফোনে প্রসেসর হিসেবে রয়েছে Mediatek MT6765 Helio P35 (12nm)। যা একটি আট কোরের প্রসেসর। এই ফোনে ৪৮, ৫, ২ এবং ২ মেগাপিক্সেলের চারটি ব্যাক ক্যামেরা এবং সেলফি ক্যামেরা হিসেবে রয়েছে আট মেগাপিক্সেলের ক্যামেরা। এই ফোন দিয়ে ছবিগুলো অত্যন্ত সুন্দর আসে। ছবির কোয়ালিটি এবং রেজুলেশন খুব ভালো হয়। ফোন দিয়ে আপনি ১০৮০ পিক্সেলে 30fps এ ভিডিও রেকর্ডিং করতে পারবেন। রাতে ছবি তোলার জন্য এই ফোনের পেছনে একটি ভালো ফ্লাশ রয়েছে। ব্যাটারি একটি ফোনের অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ একটি বিষয়। কারণ ফোনে যদি চার্জে ঠিকমতো না থাকে তাহলে ফোন চালিয়ে মজা পাওয়া যায় না। এই ফোনটি কিনলে আপনাকে চার্জ নিয়ে দুশ্চিন্তা করতে হবে না। কেননা এই ফোনে রয়েছে পাঁচ হাজার মিলি এম্পিয়ার ব্যাটারী। যা একবার ফুল চার্জ করলে আপনি সারাদিন অনায়াসেই পার করতে পারবেন। ফোনটি চার্জ হতে ২ ঘণ্টার একটু বেশি সময় নেয়। আর ফোনের সাথে বক্সে একটি ১৫ ওয়াটের চার্জারও পেয়ে যাবেন। ফোনটিতে সিকিউরিটি হিসেবে রয়েছে ফিঙ্গারপ্রিন্ট সিস্টেম। ফোনটির ফিঙ্গারপ্রিন্ট ফোনের পেছনে অবস্থিত। ফিঙ্গারপ্রিন্ট টি খুব ফাস্ট যা ফোনটিকে খুব সহজেই এবং দ্রুত আনলক করে। এছাড়া ফোনটি ওয়াইফাই, ফোরজি, ব্লুটুথ ইত্যাদি সাপোর্ট করবে। চার্জিং পোর্ট হিসেবে এতে রয়েছে ইউএসবি টাইপ সি পোর্ট। তাই আপনি যদি ১৫ হাজার টাকায় একটি ভাল ফোন খুঁজে থাকেন তাহলে Samsung Galaxy A12 ফোনটি আপনার জন্য ভালো হবে।
Walton Primo S8 mini
মূল্য: ১৫০০০
Walton Primo S8 mini এই ফোনের মূল্য হচ্ছে ১৫০০০ টাকা। ১৫০০০ টাকা বাজেটে এই ফোনটি একটি ভালো অপশন হতে পারে। এই ফোনে রয়েছে অ্যান্ড্রয়েড এর টুয়েলভ ভার্সন। ফোনটি ওয়ালটনের নিজস্ব ওয়ান ইউআই ৪.১ অপারেটিং সিস্টেমে চালিত। এই ফোনে রয়েছে ৬.৫ ইঞ্চি সুপার এমোলেড ডিসপ্লে। যার ব্রাইটনেস ৮০০ নিটস পর্যন্ত। ফোনটির ডিসপ্লে রেজুলেশন হচ্ছে 1600 x 2400 pixels। ফোনটির পুরুত্ব হচ্ছে 159.6 x 74.8 x 8.1। যা থেকে বোঝা যায় ফোনটি খুবই স্লিম এবং হালকা পাতলা ধরনের। এই ফোনের ওজন হচ্ছে ১৮৯ গ্রাম। এই ফোনে রয়েছে ৪ জিবি র্যাম এবং ৬৪ জিবি ইন্টার্নাল স্টোরেজ। এই ফোনে চার জিবি র্যাম থাকায় আপনি খুব সহজেই মাল্টি ট্রাস্কিং করতে পারবেন। আপনি চাইলে ফোনটির স্টোরেজ ২৫৬ জিবি পর্যন্ত বাড়াতে পারবেন। এই ফোনে প্রসেসর হিসেবে রয়েছে Qualcomm Snapdragon 665। যা একটি আট কোরের প্রসেসর। এই ফোনে ৬৪, ১২, ৫ এবং ৫ মেগাপিক্সেলের তিনটি ব্যাক ক্যামেরা এবং সেলফি ক্যামেরা হিসেবে রয়েছে ৩২ মেগাপিক্সেলের ক্যামেরা। এই ফোন দিয়ে ছবিগুলো অত্যন্ত সুন্দর আসে। ছবির কোয়ালিটি এবং রেজুলেশন খুব ভালো হয়। ফোন দিয়ে আপনি ফোরকে 30fps এ ভিডিও রেকর্ডিং করতে পারবেন। রাতে ছবি তোলার জন্য এই ফোনের পেছনে একটি ভালো ফ্লাশ রয়েছে। ব্যাটারি একটি ফোনের অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ একটি বিষয়। কারণ ফোনে যদি চার্জে ঠিকমতো না থাকে তাহলে ফোন চালিয়ে মজা পাওয়া যায় না। এই ফোনটি কিনলে আপনাকে চার্জ নিয়ে দুশ্চিন্তা করতে হবে না। কেননা এই ফোনে রয়েছে পাঁচ হাজার মিলি এম্পিয়ার ব্যাটারী। যা একবার ফুল চার্জ করলে আপনি সারাদিন অনায়াসেই পার করতে পারবেন। ফোনটি চার্জ হতে ২ ঘণ্টার একটু বেশি সময় নেয়। আর ফোনের সাথে বক্সে একটি চার্জারও পেয়ে যাবেন। ফোনটিতে সিকিউরিটি হিসেবে রয়েছে ফিঙ্গারপ্রিন্ট সিস্টেম। ফোনটির ফিঙ্গারপ্রিন্ট ফোনের ডিসপ্লের নিচে অবস্থিত। ফিঙ্গারপ্রিন্ট টি খুব ফাস্ট যা ফোনটিকে খুব সহজেই এবং দ্রুত আনলক করে। এছাড়া ফোনটি ওয়াইফাই, ফোরজি, ব্লুটুথ ইত্যাদি সাপোর্ট করবে। চার্জিং পোর্ট হিসেবে এতে রয়েছে ইউএসবি টাইপ সি পোর্ট। তাই আপনি যদি ১৫ হাজার টাকায় একটি ভাল ফোন খুঁজে থাকেন তাহলে Walton Primo S8 mini ফোনটি আপনার জন্য ভালো হবে।
Walton Primo R9
মূল্য: ১২০০০
Walton Primo R9 এই ফোনের মূল্য হচ্ছে ১২০০০ টাকা। ১২০০০ টাকা বাজেটে এই ফোনটি একটি ভালো অপশন হতে পারে। এই ফোনে রয়েছে অ্যান্ড্রয়েড এর ইলেভেন ভার্সন। ফোনটি ওয়ালটনের নিজস্ব ইউআই অপারেটিং সিস্টেমে চালিত। এই ফোনে রয়েছে ৬.৫ ইঞ্চি আইপিএস এলসিডি ডিসপ্লে। যার ব্রাইটনেস ৪০০ নিটস পর্যন্ত। ফোনটির ডিসপ্লে রেজুলেশন হচ্ছে 720 x 1600 pixels। ফোনটির পুরুত্ব হচ্ছে 164 X 75.8 X 9.1। যা থেকে বোঝা যায় ফোনটি খুবই স্লিম এবং হালকা পাতলা ধরনের। এই ফোনের ওজন হচ্ছে ১৮৯ গ্রাম। এই ফোনে রয়েছে ৩ জিবি র্যাম এবং ৩২ জিবি ইন্টার্নাল স্টোরেজ। এই ফোনে তিন জিবি র্যাম থাকায় আপনি খুব সহজেই মাল্টি ট্রাস্কিং করতে পারবেন। আপনি চাইলে ফোনটির স্টোরেজ ২৫৬ জিবি পর্যন্ত বাড়াতে পারবেন। এই ফোনে প্রসেসর হিসেবে রয়েছে Helio G25 Gaming SoC। যা একটি আট কোরের প্রসেসর। এই ফোনে ১৩ এবং ২ মেগাপিক্সেলের দুইটি ব্যাক ক্যামেরা এবং সেলফি ক্যামেরা হিসেবে রয়েছে পাঁচ মেগাপিক্সেলের ক্যামেরা। এই ফোন দিয়ে ছবিগুলো অত্যন্ত সুন্দর আসে। ছবির কোয়ালিটি এবং রেজুলেশন খুব ভালো হয়। ফোন দিয়ে আপনি ১০৮০ পিক্সেলে 30fps এ ভিডিও রেকর্ডিং করতে পারবেন। রাতে ছবি তোলার জন্য এই ফোনের পেছনে একটি ভালো ফ্লাশ রয়েছে। ব্যাটারি একটি ফোনের অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ একটি বিষয়। কারণ ফোনে যদি চার্জে ঠিকমতো না থাকে তাহলে ফোন চালিয়ে মজা পাওয়া যায় না। এই ফোনটি কিনলে আপনাকে চার্জ নিয়ে দুশ্চিন্তা করতে হবে না। কেননা এই ফোনে রয়েছে পাঁচ হাজার মিলি এম্পিয়ার ব্যাটারী। যা একবার ফুল চার্জ করলে আপনি সারাদিন অনায়াসেই পার করতে পারবেন। ফোনটি চার্জ হতে ২ ঘণ্টার একটু বেশি সময় নেয়। আর ফোনের সাথে বক্সে একটি চার্জারও পেয়ে যাবেন। ফোনটিতে সিকিউরিটি হিসেবে রয়েছে ফিঙ্গারপ্রিন্ট সিস্টেম নেই। যা ফোনের একটি দূর্বল দিক বলে মনে করতে পারেন। তবে বাজেট বিবেচনায় এই ফোনটি অবশ্যই ভালো হবে। এছাড়া ফোনটি ওয়াইফাই, ফোরজি, ব্লুটুথ ইত্যাদি সাপোর্ট করবে। চার্জিং পোর্ট হিসেবে এতে রয়েছে ইউএসবি টাইপ টু পোর্ট। তাই আপনি যদি ১২ হাজার টাকায় একটি ভাল ফোন খুঁজে থাকেন তাহলে Walton Primo R9 ফোনটি আপনার জন্য ভালো হবে।
Infinix Hot 12 Play
মূল্য: ১৪০০০
Infinix Hot 12 Play এই ফোনের মূল্য হচ্ছে ১৪০০০ টাকা। ১৪০০০ টাকা বাজেটে এই ফোনটি একটি ভালো অপশন হতে পারে। এই ফোনে রয়েছে অ্যান্ড্রয়েড এর টুলেভ ভার্সন। ফোনটি ইনফিনিক্সের নিজস্ব ইউআই XOS 7.1 অপারেটিং সিস্টেমে চালিত। এই ফোনে রয়েছে ৬.৮২ ইঞ্চি আইপিএস এলসিডি ডিসপ্লে। যার ব্রাইটনেস ৪০০ নিটস পর্যন্ত। ফোনটির ডিসপ্লে রেজুলেশন হচ্ছে 720 x 1640 pixels। ফোনটির পুরুত্ব হচ্ছে 170.47 x 77.60 x 8.32 mm। যা থেকে বোঝা যায় ফোনটি খুবই স্লিম এবং হালকা পাতলা ধরনের। এই ফোনের ওজন হচ্ছে ১৯৪ গ্রাম। এই ফোনে রয়েছে ৪ জিবি র্যাম এবং ৬৪ জিবি ইন্টার্নাল স্টোরেজ। এই ফোনে চার জিবি র্যাম থাকায় আপনি খুব সহজেই মাল্টি ট্রাস্কিং করতে পারবেন। আপনি চাইলে ফোনটির স্টোরেজ ৫১২ জিবি পর্যন্ত বাড়াতে পারবেন। এই ফোনে প্রসেসর হিসেবে রয়েছে MediaTek Helio G35। যা একটি আট কোরের প্রসেসর। এই ফোনে ১৩ মেগাপিক্সেলের ব্যাক ক্যামেরা এবং সেলফি ক্যামেরা হিসেবে রয়েছে ৮ মেগাপিক্সেলের ক্যামেরা। এই ফোন দিয়ে ছবিগুলো অত্যন্ত সুন্দর আসে। ছবির কোয়ালিটি এবং রেজুলেশন খুব ভালো হয়। ফোন দিয়ে আপনি ১০৮০ পিক্সেলে 30fps এ ভিডিও রেকর্ডিং করতে পারবেন। রাতে ছবি তোলার জন্য এই ফোনের পেছনে একটি ভালো ফ্লাশ রয়েছে। ব্যাটারি একটি ফোনের অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ একটি বিষয়। কারণ ফোনে যদি চার্জে ঠিকমতো না থাকে তাহলে ফোন চালিয়ে মজা পাওয়া যায় না। এই ফোনটি কিনলে আপনাকে চার্জ নিয়ে দুশ্চিন্তা করতে হবে না। কেননা এই ফোনে রয়েছে পাঁচ হাজার মিলি এম্পিয়ার ব্যাটারী। যা একবার ফুল চার্জ করলে আপনি সারাদিন অনায়াসেই পার করতে পারবেন। ফোনটি চার্জ হতে ২ ঘণ্টার একটু বেশি সময় নেয়। আর ফোনের সাথে বক্সে একটি চার্জারও পেয়ে যাবেন। ফোনটিতে সিকিউরিটি হিসেবে রয়েছে ফিঙ্গারপ্রিন্ট সিস্টেম। ফোনটির ফিঙ্গারপ্রিন্ট ফোনের পেছনের দিকে অবস্থিত। ফিঙ্গারপ্রিন্ট টি খুব ফাস্ট যা ফোনটিকে খুব সহজেই এবং দ্রুত আনলক করে। এছাড়া ফোনটি ওয়াইফাই, ফোরজি, ব্লুটুথ ইত্যাদি সাপোর্ট করবে। চার্জিং পোর্ট হিসেবে এতে রয়েছে ইউএসবি টাইপ টু পোর্ট। তাই আপনি যদি ১৪ হাজার টাকায় একটি ভাল ফোন খুঁজে থাকেন তাহলে Infinix Hot 12 Play ফোনটি আপনার জন্য ভালো হবে।
Infinix Hot 12i
মূল্য: ১১৪০০
Infinix Hot 12i এই ফোনের মূল্য হচ্ছে ১১৪০০ টাকা। ১১৪০০ টাকা বাজেটে এই ফোনটি একটি ভালো অপশন হতে পারে। এই ফোনে রয়েছে অ্যান্ড্রয়েড এর ইলেভেন ভার্সন। ফোনটি ইনফিনিক্সের নিজস্ব ইউআই XOS 7.1 অপারেটিং সিস্টেমে চালিত। এই ফোনে রয়েছে ৬.৬ ইঞ্চি আইপিএস এলসিডি ডিসপ্লে। যার ব্রাইটনেস ৪৮০ নিটস পর্যন্ত। ফোনটির ডিসপ্লে রেজুলেশন হচ্ছে 720 x 1640 pixels। ফোনটির পুরুত্ব হচ্ছে 164.8 x 76.4 x 8.8 mm। যা থেকে বোঝা যায় ফোনটি খুবই স্লিম এবং হালকা পাতলা ধরনের। এই ফোনের ওজন হচ্ছে ১৯০ গ্রাম। এই ফোনে রয়েছে ৪ জিবি র্যাম এবং ৬৪ জিবি ইন্টার্নাল স্টোরেজ। এই ফোনে তিন জিবি র্যাম থাকায় আপনি খুব সহজেই মাল্টি ট্রাস্কিং করতে পারবেন। আপনি চাইলে ফোনটির স্টোরেজ ২৫৬ জিবি পর্যন্ত বাড়াতে পারবেন। এই ফোনে প্রসেসর হিসেবে রয়েছে Mediatek MT6761 Helio A22 (12 nm)। যা একটি আট কোরের প্রসেসর। এই ফোনে ১৩ মেগাপিক্সেলের ব্যাক ক্যামেরা এবং সেলফি ক্যামেরা হিসেবে রয়েছে ৮ মেগাপিক্সেলের ক্যামেরা। এই ফোন দিয়ে ছবিগুলো অত্যন্ত সুন্দর আসে। ছবির কোয়ালিটি এবং রেজুলেশন খুব ভালো হয়। ফোন দিয়ে আপনি ১০৮০ পিক্সেলে 30fps এ ভিডিও রেকর্ডিং করতে পারবেন। রাতে ছবি তোলার জন্য এই ফোনের পেছনে একটি ভালো ফ্লাশ রয়েছে। ব্যাটারি একটি ফোনের অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ একটি বিষয়। কারণ ফোনে যদি চার্জে ঠিকমতো না থাকে তাহলে ফোন চালিয়ে মজা পাওয়া যায় না। এই ফোনটি কিনলে আপনাকে চার্জ নিয়ে দুশ্চিন্তা করতে হবে না। কেননা এই ফোনে রয়েছে পাঁচ হাজার মিলি এম্পিয়ার ব্যাটারী। যা একবার ফুল চার্জ করলে আপনি সারাদিন অনায়াসেই পার করতে পারবেন। ফোনটি চার্জ হতে ২ ঘণ্টার একটু বেশি সময় নেয়। আর ফোনের সাথে বক্সে একটি চার্জারও পেয়ে যাবেন। ফোনটিতে সিকিউরিটি হিসেবে রয়েছে ফিঙ্গারপ্রিন্ট সিস্টেম। ফোনটির ফিঙ্গারপ্রিন্ট ফোনের পেছনের দিকে অবস্থিত। ফিঙ্গারপ্রিন্ট টি খুব ফাস্ট যা ফোনটিকে খুব সহজেই এবং দ্রুত আনলক করে। এছাড়া ফোনটি ওয়াইফাই, ফোরজি, ব্লুটুথ ইত্যাদি সাপোর্ট করবে। চার্জিং পোর্ট হিসেবে এতে রয়েছে ইউএসবি টাইপ টু পোর্ট। তাই আপনি যদি ১১/১২ হাজার টাকায় একটি ভাল ফোন খুঁজে থাকেন তাহলে Infinix Hot 12i ফোনটি আপনার জন্য ভালো হবে।
Symphony Helio 30
মূল্য: ১৫০০০
Symphony Helio 30 এই ফোনের মূল্য হচ্ছে ১৫০০০ টাকা। ১৫০০০ টাকা বাজেটে এই ফোনটি একটি ভালো অপশন হতে পারে। এই ফোনে রয়েছে অ্যান্ড্রয়েড এর ইলেভেন ভার্সন। ফোনটি সিম্পনি এর নিজস্ব ইউআই দ্বারা চালিত। এই ফোনে রয়েছে ৬.৬৭ ইঞ্চি এর ফুল এইচডি আইপিএস এলসিডি ডিসপ্লে। যার ব্রাইটনেস ৮০০ নিটস পর্যন্ত। ফোনটির ডিসপ্লে রেজুলেশন হচ্ছে 2400×1080 Pixels। ফোনটির পুরুত্ব হচ্ছে 165.2 X 77.5 X 9.5 mm। যা থেকে বোঝা যায় ফোনটি খুবই স্লিম এবং হালকা পাতলা ধরনের। এই ফোনের ওজন হচ্ছে ২০০ গ্রাম। এই ফোনে রয়েছে ৬ জিবি র্যাম এবং ১২৮ জিবি ইন্টার্নাল স্টোরেজ। এই ফোনে ছয় জিবি র্যাম থাকায় আপনি খুব সহজেই মাল্টি ট্রাস্কিং করতে পারবেন। আপনি চাইলে ফোনটির স্টোরেজ ২৫৬ জিবি পর্যন্ত বাড়াতে পারবেন। এই ফোনে প্রসেসর হিসেবে রয়েছে Mediatek Helio P70। যা একটি আট কোরের প্রসেসর। এই ফোনে ১০৮ মেগাপিক্সেলের ব্যাক ক্যামেরা এবং সেলফি ক্যামেরা হিসেবে রয়েছে ১৬ মেগাপিক্সেলের ক্যামেরা। এই ফোন দিয়ে ছবিগুলো অত্যন্ত সুন্দর আসে। ছবির কোয়ালিটি এবং রেজুলেশন খুব ভালো হয়। ফোন দিয়ে আপনি ১০৮০ পিক্সেলে 30fps এ ভিডিও রেকর্ডিং করতে পারবেন। রাতে ছবি তোলার জন্য এই ফোনের পেছনে একটি ভালো ফ্লাশ রয়েছে। ব্যাটারি একটি ফোনের অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ একটি বিষয়। কারণ ফোনে যদি চার্জে ঠিকমতো না থাকে তাহলে ফোন চালিয়ে মজা পাওয়া যায় না। এই ফোনটি কিনলে আপনাকে চার্জ নিয়ে দুশ্চিন্তা করতে হবে না। কেননা এই ফোনে রয়েছে পাঁচ হাজার মিলি এম্পিয়ার ব্যাটারী। যা একবার ফুল চার্জ করলে আপনি সারাদিন অনায়াসেই পার করতে পারবেন। ফোনটি চার্জ হতে ২ ঘণ্টার একটু বেশি সময় নেয়। আর ফোনের সাথে বক্সে একটি চার্জারও পেয়ে যাবেন। ফোনটিতে সিকিউরিটি হিসেবে রয়েছে ফিঙ্গারপ্রিন্ট সিস্টেম। ফোনটির ফিঙ্গারপ্রিন্ট ফোনের পেছনের দিকে অবস্থিত। ফিঙ্গারপ্রিন্ট টি খুব ফাস্ট যা ফোনটিকে খুব সহজেই এবং দ্রুত আনলক করে। এছাড়া ফোনটি ওয়াইফাই, ফোরজি, ব্লুটুথ ইত্যাদি সাপোর্ট করবে। চার্জিং পোর্ট হিসেবে এতে রয়েছে ইউএসবি টাইপ টু পোর্ট। তাই আপনি যদি ১৫ হাজার টাকায় একটি ভাল ফোন খুঁজে থাকেন তাহলে Symphony Helio 30 ফোনটি আপনার জন্য ভালো হবে।
Symphony Z55
মূল্য: ১১০০০
Symphony Z55 এই ফোনের মূল্য হচ্ছে ১১০০০ টাকা। ১১০০০ টাকা বাজেটে এই ফোনটি একটি ভালো অপশন হতে পারে। এই ফোনে রয়েছে অ্যান্ড্রয়েড এর টুলেভ ভার্সন। ফোনটি সিম্পনি এর নিজস্ব ইউআই দ্বারা চালিত। এই ফোনে রয়েছে ৬.৫ ইঞ্চি এর আইপিএস এলসিডি ডিসপ্লে। যার ব্রাইটনেস ৪০০ নিটস পর্যন্ত। ফোনটির ডিসপ্লে রেজুলেশন হচ্ছে ৭২০×১৬০০ Pixels। ফোনটির পুরুত্ব হচ্ছে 164.75 X 76.3 X 8.9 mm। যা থেকে বোঝা যায় ফোনটি খুবই স্লিম এবং হালকা পাতলা ধরনের। এই ফোনের ওজন হচ্ছে ২০২ গ্রাম। এই ফোনে রয়েছে ৪ জিবি র্যাম এবং ৬৪ জিবি ইন্টার্নাল স্টোরেজ। এই ফোনে চার জিবি র্যাম থাকায় আপনি খুব সহজেই মাল্টি ট্রাস্কিং করতে পারবেন। আপনি চাইলে ফোনটির স্টোরেজ ২৫৬ জিবি পর্যন্ত বাড়াতে পারবেন। এই ফোনে প্রসেসর হিসেবে রয়েছে UNISOC T610। যা একটি আট কোরের প্রসেসর। এই ফোনে ১৩ এবং ৫ মেগাপিক্সেলের দুটি ব্যাক ক্যামেরা এবং সেলফি ক্যামেরা হিসেবে রয়েছে ৮ মেগাপিক্সেলের ক্যামেরা। এই ফোন দিয়ে ছবিগুলো অত্যন্ত সুন্দর আসে। ছবির কোয়ালিটি এবং রেজুলেশন খুব ভালো হয়। ফোন দিয়ে আপনি ১০৮০ পিক্সেলে 30fps এ ভিডিও রেকর্ডিং করতে পারবেন। রাতে ছবি তোলার জন্য এই ফোনের পেছনে একটি ভালো ফ্লাশ রয়েছে। ব্যাটারি একটি ফোনের অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ একটি বিষয়। কারণ ফোনে যদি চার্জে ঠিকমতো না থাকে তাহলে ফোন চালিয়ে মজা পাওয়া যায় না। এই ফোনটি কিনলে আপনাকে চার্জ নিয়ে দুশ্চিন্তা করতে হবে না। কেননা এই ফোনে রয়েছে পাঁচ হাজার মিলি এম্পিয়ার ব্যাটারী। যা একবার ফুল চার্জ করলে আপনি সারাদিন অনায়াসেই পার করতে পারবেন। ফোনটি চার্জ হতে ২ ঘণ্টার একটু বেশি সময় নেয়। আর ফোনের সাথে বক্সে একটি চার্জারও পেয়ে যাবেন। ফোনটিতে সিকিউরিটি হিসেবে রয়েছে ফিঙ্গারপ্রিন্ট সিস্টেম। ফোনটির ফিঙ্গারপ্রিন্ট ফোনের পেছনের দিকে অবস্থিত। ফিঙ্গারপ্রিন্ট টি খুব ফাস্ট যা ফোনটিকে খুব সহজেই এবং দ্রুত আনলক করে। এছাড়া ফোনটি ওয়াইফাই, ফোরজি, ব্লুটুথ ইত্যাদি সাপোর্ট করবে। চার্জিং পোর্ট হিসেবে এতে রয়েছে ইউএসবি টাইপ টু পোর্ট। তাই আপনি যদি ১১ হাজার টাকায় একটি ভাল ফোন খুঁজে থাকেন তাহলে Symphony Z55 ফোনটি আপনার জন্য ভালো হবে।
সবশেষে আমরা বলতে পারি যে, ১৫ হাজার টাকা বাজেটে আপনি আপনার ফোনে আহামরি বেশি বিচার পাবেন না। কিছু না কিছু ফিচার আপনাকে স্যাকরিফাইস করতেই হবে। কারণ লো বাজেট ফোনগুলোতে ফিচার সবসময় একটু কমই থাকে। ফোনগুলো শুধুমাত্র বেসিক ব্যবহার করার জন্য ব্যবহার করা হয়। এসব ফোন দিয়ে আপনি ভালো মতো গেম খেলতে পারবেন না। তবে গেইম খেলতে পারবেন টুকটাক। একটু ভালো ব্যান্ডের ফোন গুলো কিনলে আপনি অনেকদিন সাপোর্ট পাবেন। ওপরে যে ১৫ টি ফোনের আলোচনা করা হয়েছে সবগুলো ফোনই দাম অনুযায়ী ভালো। চেষ্টা করবেন ৬ জিবি র্যাম এবং কমপক্ষে ১৩৮ জিবি স্টোরেজ দেখে নেওয়ার৷ আপনার পছন্দমত এবং প্রয়োজন অনুযায়ী যে কোন একটি ফোন কিনে নিতে পারেন।
লিখেছেন: রাকিব খান
সূচীপত্র