Best online crypto casino sign up

  1. Online Slot Games Uk No Deposit Win Real Momey: This spin on the Party Blackjack tables pioneered by Evolution, is a fast-paced game with a pair of extremely chatty live dealers bantering and joking in Danish.
  2. Shot Glass Roulette United Kingdom - Highrollers and those who have higher expectations can deposit and bet a larger amount on any of the qualifying sports events.
  3. Real Money Online Casinos No Deposit Bonus Codes: If a bonus symbol falls on the first and the last reel, then you will trigger a mini bonus game.

Slots in chambersburg au

Immersive Roulette Casino Uk
These reels are filled with all sorts of symbols.
Bled Casino Review And Free Chips Bonus
This is the culmination of numerous events.
The animated depiction of the drawings is also available through the lotterys official mobile app.

Crypto Casino games free online slots machines

Luckydays Casino Login App Sign Up
The recent winners list displays the player's name, the winning amount and the game title.
Give Me Live Slots
It is a website focused on two things only dice and design.
No Deposit Slots Free Bonus Uk

গর্ভবতী হওয়ার লক্ষণ গুলো জেনে নিন !

গর্ভবতী হওয়ার লক্ষণ : গর্ভবতী হওয়া একজন মায়ের জন্য জন্য অনেক সৌভাগ্যের ব্যাপার৷ একজন মায়ের কাছে সন্তান ধারণ ও জন্ম দেওয়ার চেয়ে আনন্দের আর কিছুই না৷ সাধারণত কোনো নারী গর্ভবতী হলে তার দেহে গর্ভবতী হওয়ার কিছু লক্ষন প্রকাশ পায়৷ 

চলুন জেনে নেওয়া যাক,

 গর্ভবতী হওয়ার লক্ষণ-

মাথা ঘোরা ও মুখ ভর্তি বমিঃ

মাথা ঘোরা ও বমি গর্ভবতী নারীদের অন্যতম লক্ষনসমূহের মধ্যে একটি৷ 

এই সময় গর্ভবতী হবু মা শরীরে দুর্বলতা অনুভব করে এবং প্রায় সময় মাথা ঘুরে পরেও যেতে পারে৷ 

যোনী পথে সামান্য ব্যাথা হতে পারে,এমনকি প্রচন্ড বিষন্নতা অনুভব হতে পারে৷ 

এবং যেমনটা কি আমরা সবাই জানি যে,গর্ভবতী মায়ের দেহে সন্তানের ভ্রুন জরায়ু সংলগ্ন হওয়ার পর, মা কিছুটা বমি বমি অনুভব করে৷ এমন কি অনেক সময় মুখ ভর্তি বমিও করতে পারে৷ 

বমি করলে ঘাবড়ানো যাবে না – নিকটস্থ ক্লিনিকে নিয়ে গিয়ে মায়ের সঠিক চিকিৎসা করতে হবে৷ 

পিরিয়ড বন্ধ হয়ে যায়

সাধারণত একজন প্রাপ্ত বয়স্ক নারীর প্রতি মাসে একটি নির্দিষ্ট সময়ে পিরিয়ড হয়ে থাকে৷ যখন নারীর পেটে সন্তান আসে তখন এই পিরিয়ড বন্ধ হয়ে যায়৷ 

তবে – আরো অনে কারণেই পিরিয়ড বন্ধ হয়ে যেতে পারে৷ যেমনঃ ওভারিতে সিস্ট হলে পিরিয়ড বন্ধ হয়ে যেতে পারে৷ বা অনেক সময় নারীরা যৌন সমস্যায় ভোগার কারণেই পিরিয়ড বন্ধ হয়ে যেতে পারে। 

রক্তপাতঃ 

নারী সন্তান সম্ভবা হলে, কিছুকাল পিরিয়ড চলার পর তা ৮ মাসের জন্য বন্ধ হয়ে যায়৷ তবে তার পূর্বেও কিছু ২-১ মাস পিরিয়ড চলতে পারে। এই সময়টায় পিরিয়ডের সাথে সামান্য রক্তপাত হয় এবং যোনীপথ চুলকোতে পারে৷ 

অনেকের ক্ষেত্রে আবার সামান্য একটু বেশী রক্তপাত হয়৷ এবং এর পর থেকে পিরিয়ড টানা ৮-৯ মাস বন্ধ থাকে৷ অর্থাৎ সন্তান ধারণকালে কোনো পিরিয়ডের সমস্যা দেখা দেয়না৷ 

স্তনের আকৃতি পরিবর্তনঃ

গর্ভধারণকালে সন্তান সম্ভবা মায়ের স্তনের আকৃতি ধিরে ধিরে বড় হতে থাকে৷ 

প্রতিমাসে কিছুটা-কিছুটা করে বৃদ্ধি পায়৷ এটি মূলত গোনাডো ট্রপিন বা প্রোজেস্টেরনের মতো হরমনগুলোর কারণে হয়ে থাকে৷ 

অনেক ক্ষেত্রে স্তন ঝুলে নামতে পারে৷ স্তনের শিরা-উপশিরাগুলো স্পষ্ট হয়ে ওঠে। 

নিপলসের রঙ পরিবর্তনঃ

গর্ভবতী বা সন্তান সম্ভবা মায়ের স্তনের নিপলসের রঙ গোলাপী থেকে খয়রী হতে থাকে৷ 

এছাড়া নিপলস কিছুটা বড় হতে পারে৷ 

মানুসিক পরিবর্তনঃ

এসময় মেয়েদের যৌনচাহিদা ধিরে-ধিরে লোপ পেতে থাকে৷ বিপরীত লিঙের প্রতি আকৃষ্ট হওয়ার সম্ভাবনা লোপ পায়৷ নারীদের ব্যবহার কোমল হয় কিন্তু খানিকটা দুঃচিন্তাগ্রস্ত হয়ে পড়তে পারে। 

মূলত এগুলিই গর্ভবতী হওয়ার লক্ষণ সমূহ৷ তবে আরো কিছু লক্ষন রয়েছে,যেগুলি প্রকাশ নাও পেতে পারে৷ 

গর্ভবতী মায়ের প্রথম তিন মাসের সতর্কতা-

একজন গর্ভবতী মায়ের জন্য প্রথম তিন সতর্ক থাকাটা খুবই গুরুত্বপূর্ণ৷ কেননা এই সময় বাচ্চা নষ্ট হওয়ার সম্ভবতা সবচেয়ে বেশী থাকে। 

কাজেই প্রথম তিন মাসের সমস্যা একজন নারীর আজীবনের কান্নার কারণ হয়ে যেতে পারে৷ 

  • অবশ্যই এই তিন মাস গর্ভবতী মাকে প্রয়োজনী পুষ্টিকর উপাদানসমূহ সরবরাহ করতে হবে৷ 
  • অবশ্যই ডাক্তারের পরামর্শ অনুযায়ী ভিটামিন সাপ্লিমেন্ট গ্রহণ করতে হবে৷ 
  • মায়ের মানুসিক স্বাস্থ্যের প্রতি নজর রাখতে হবে৷ 
  • নিয়মিত ডাক্তারি চেক-আপ করাতে হবে৷ 
  • আল্ট্রাদনোগ্রামের মাধ্যমে অবশ্যই বাচ্চার দৌহিক গঠন ঠিক আছে কিনা তা দেখতে হবে৷ যদি কোন কারণে বাচ্চার শারীরিক গঠনে ত্রুটি থেকে থাকে তাহলে সে ক্ষেত্রে ডাক্তারের পরামর্শ গ্রহণ করতে হবে। 
  • যেকোনো ধরণের কাচা-বা আধাকাচা আমিষ পরিহার করে চলতে হবে৷ কেননা এটি দেহে ব্যাক্টেরিয়া সৃষ্টির পেছনে অন্যতন কারণ বলে বিবেচ্য৷ এছাড়াও কোন অবস্থাতেই কাঁচা ডিম অথবা কাঁচা দুধ খাওয়া যাবেনা। কাঁচা দুধে প্রচুর পরিমাণে ব্যাকটেরিয়া ব্যাকটেরিয়া রয়েছে যা মায়ের শরীরের ভেতরে ক্রমবর্ধমান ভ্রূণের অপরনীয় ক্ষতি করে ফেলতে পারে।

গর্ভবতী মায়ের জন্য নিষিদ্ধ খাবার-

একজন গর্ভবতী মায়ের সকল ধরনের খাবার বাছ বিচার করে গ্রহণ করা প্রয়োজন।

গর্ভকালীন সময় গর্ভবতী মায়ের জন্য কিছু খাবার নিষিদ্ধ। যতটা সম্ভব এ ধরনের খাবার খাওয়া পরিহার করে চলতে হবে।

আঙ্গুর

আঙ্গুরে প্রচুর পরিমাণে রেস্টভারাট্রল থাকে যা একজন গর্ভবতী মায়ের শরীরে টক্সিসিটি তৈরি করতে পারে। সুতরাং গর্ভকালীন সময়ে অবশ্যই আঙ্গুর পরিহার করে চলাটা আবশ্যক।

আনারস

আনারস অত্যন্ত পুষ্টিগুণসমৃদ্ধ ফল হলেও আনারসের রয়েছে প্রচুর পরিমাণে ব্রলামিন। জেটি সময়ের আগেই গর্ভপাত হওয়ার পেছনে অন্যতম কারণ। সুতরাং গর্ভকালীন সময় অবশ্যই আনারস পরিহার করে চলতে হবে।

এছাড়াও আনারস শরীরে টেস্টোস্টেরনের পরিমাণ বাড়িয়ে দিতে পারে এবং পক্ষান্তরে প্রজেস্টেরনের পরিমাণ কমে যায়।

কাজেই গর্ভধারণকালে অবশ্যই আনারস পরিহার করে চলতে হবে।

সজিনা ডাটা

সজিনা ডাটায় রয়েছে প্রচুর আলফা সিটেস্টেরল। যা সময়ের আগেই গর্ভবতী মায়ের গর্ভপাতের অন্যতম কারণ হয়ে দাঁড়াতে পারে । যদিও সজিনা ডাটায় প্রচুর পরিমাণে পুষ্টি উপাদান এবং ভিটামিন , ভিটামিন এ ভিটামিন বি ভিটামিন সি আইরন ও খনিজ লবণ রয়েছে । তারপরেও গর্ভবতী মায়ের সর্বোচ্চ সুরক্ষার লক্ষ্যে অবশ্যই সজিনা ডাটা পরিহার করে চলতে হবে ।

মধু

খাঁটি মধুতে কিছুটা হলেও ময়লা-বালি থাকতে পারে। যাতে করে মায়ের দেহে ক্লস্ট্রডিয়াম স্পোর বাসা বাধতে পারে। এটি মায়ের শরীরের জন্য ক্ষতিকর কিছুই না৷ তবে মায়ের পেটে থাকা ভ্রুনের অপূরণীয় ক্ষতি করে ফেলতে পারে। কাজেই গর্ভকালীন সময় মধু পরিহার করে চলা উচিত। 

কাচা ডিম

কাচা ডিমে H.phylori নামের এক ধরণের ব্যাক্টেরিয়া থাকে।যেটি গর্ভবতী মায়ের শরীরে ব্যাক্টেরিয়া বাসা বাধার অন্যতম কারণ৷ কাচা ডিম থেকে টাইফয়েডের মতো সমস্যার সৃষ্টি হতে পারে। কাজেই গর্ভকালীন সময়ে কাচা ডিম সম্পূর্ণ পরিহার করতে হবে। অনেকে স্যুপের সাথে কাচা ডিম খেতে পছন্দ করেন৷ তবে গর্ভধারণকালীন সময় এটি উপেক্ষা করে চলাই ভালো৷ আরো ভালো হয় – যদি হাল্ফ বয়েল ডিম উপেক্ষা করা যায়৷ 

কাঁচা দুধ

দুধ অত্যন্ত পুষ্টিকর একটি খাবার । গর্ভবতী মা এবং তার সন্তান উভয়ের জন্য দুধ খুবই উপদেয় । সে কারণে ডাক্তাররা প্রতিদিন গর্ভবতী মাকে দুধ খাওয়ার পরামর্শ দিয়ে থাকেন ।

সে কারণে ডাক্তাররা সর্বদা গর্ভকালীন সময় অ্যালোভেরা থেকে বিরত থাকার পরামর্শ দিয়ে থাকেন। 

কিন্তু কোন অবস্থাতেই কাঁচা অথবা অপ্রাস্তুরকৃত দুধ খাওয়া যাবে না । কেননা কাঁচা দুধে লিস্টেরিয়া, ই-কোলায়, স্যালমোনেলা বা ক্যামফাইলো ব্যাক্টেরিয়া উপাদান রয়েছে যা মায়ের শরীরে ক্রমবর্ধমান ভ্রুনের জন্য ক্ষতিকর ।

অ্যালোভেরা

গর্ভকালীন সময় গর্ভবতী মায়ের চেহারায় বিবর্ণতা দেখা যায়। এ কারণে অনেক গর্ভবতী নারী রূপচর্চার জন্য অ্যালোভেরা ব্যবহার করে থাকেন। এমনকি অনেকে অ্যালোভেরা খেয়েও থাকেন। 

তবে জেনে রাখা দরকার, গর্ভবতী মায়ের জন্য যে কয়টি নিষিদ্ধ খাবার রয়েছে তার মধ্যে অন্যতম হলো অ্যালোভেরা। যদিও অ্যালোভেরা প্রচুর পরিমাণে অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট হয়েছে তবে এলোভেরা পেলভিক হেমোরেজ এর জন্য দায়ী । যার ফলে গর্ভবতী মায়ের অসময়ে গর্ভপাত হতে পারে । 

এছাড়াও চাইলে এই আর্টিকেল থেকে গর্ভবতী মায়ের পুষ্টি চাহিদা মোতাবেক কোন কোন খাদ্য সরবরাহ করা প্রয়োজন তা জেনে আসতে পারবেন !

এখানে ক্লিক করে দেখে নিন !

গর্ভকালীন সময়ে অবশ্যই পরিবারের প্রত্যেকটি সদস্যকে মায়ের শারীরিক এবং মানসিক সুস্থতার জন্য এগিয়ে আসতে হবে।গর্ভবতী হওয়ার লক্ষণ প্রকাশ পাওয়া মাত্রই গর্ভবতী মায়ের যাবতীয় ভারি কাজ করা থেকে বিরত থাক উচিত।

একজন গর্ভবতী মা আগামীর ভবিষৎ জন্ম দিতে চলেছে । কাজেই গর্ভবতী নারীর উপর যদি কোন ধরনের শারীরিক ও মানসিক নির্যাতন হয়ে থাকে, তাহলে অবশ্যই সামাজিক দায়বদ্ধতার দিক থেকে আমাদেরকে এগিয়ে আসতে হবে। এক্ষেত্রে ধর্মীয় নেতাকর্মী ও সমাজপতিদের প্রত্যক্ষ হস্তক্ষেপ থাকাটা খুবই জরুরী । 

প্রয়োজন বোধে দোষী সাব্যস্তদের আইনের হাতে সোপর্দ করতে পিছপা হওয়া যাবে না। 

ভুলে গেলে চলবে না,এটি আমাদের সকলের নৈতিক ও সামাজিক দায়িত্ব ।

Leave a Comment


Math Captcha
+ 15 = 19