Polterheist slot strategy tips and tricks

  1. 21 3 Blackjack Rules: As soon as the game gets available for interested parties to play for fun or for real money, our Boom Pirates recension will be updated with the official info about the RTP, winning tips and coin denomination.
  2. List Of Casinos In Australia - With your bet in place, its time to make an impression on the rich girl.
  3. London Central Mc: Quite a mix of themes if you ask me.

Club world crypto casino bonus codes2024

Card Spade Heart Diamond Club
Were talking about the graphics and also about the sounds.
Slot Sweet Bonanza By Pragmatic Play Demo Free Play
Video pokies has twin top casino games to Clemens Spillehal such as Rocket Fellas online slot with feature, progressive jackpot.
Plenty of online casinos will have their fairness checked by an independent assessor such as iTech Labs.

Online crypto pokies scam

Betting Sites Uk Free Spins
As a member of the Dragonfish network, the Bingo Besties bingo site accepts a solid range of payment methods that includes e-wallets, debit cards, and pre-paid cards.
Types Of Online Casinos
Unfortunately, there is no telephone number available at present.
Casino Online Btc

বয়স্ক ভাতা অনলাইন আবেদন ২০২২ | ১০০% কার্যকরী।

অনলাইনে বয়স্ক ভাতা আবেদনের নিয়ম: বর্তমান সরকারের সামাজিক সুরক্ষার ক্ষেত্রে সবচেয়ে বড় পরিকল্পনা হচ্ছে বয়স্ক ভাতা কার্যক্রম। দেশের প্রায় ৫৭ লক্ষ ব্যক্তিবর্গ এর সুবিধভোগী। বয়স্কদের সরকার মাসিক নির্দিষ্ট একটি হারে ভাতা প্রদান করে থাকে।

আমাদের আশেপাশে হয়তো অনেক বয়স্ক লোক আছে, যারা বয়স্ক ভাতা পায় না। আজকে আমরা জানবো কিভাবে তাদেরকে অনলাইনের মাধ্যমে আবেদন করে বয়স্ক ভাতা পাইয়ে দেয়া যায়।

বয়স্ক ভাতা কি?

বয়স্কভাতা হচ্ছে একটি কর্মসূচি বাংলাদেশের বয়োজ্যেষ্ঠ দুস্থ ও স্বল্প উপার্জনক্ষম অথবা উপার্জনে অক্ষম বয়স্ক জনগোষ্ঠীর সামাজিক নিরাপত্তা বিধানে ও পরিবারিক ও সমাজিক মর্যাদা বৃদ্ধির লক্ষ্যে ১৯৯৭-৯৮ অর্থ বছরে প্রবর্তন করা হয় ।

বাংলাদেশ সরকারের সমাজকল্যাণ মন্ত্রণালয়ের অধীনে সমাজসেবা অধিদফতর বয়স্ক ভাতা কর্মসূচি বাস্তবায়ন করা হয়ে থাকে।  এই কার্যক্রমের অধীনে বয়স্ক ভাতা বাংলাদেশের বয়স্ক ব্যাক্তি যারা দুস্থ, উপার্জনহীন বা স্বল্প উপার্জনক্ষম বৃদ্ধ বা বয়স্ক জনগোষ্ঠীর সামাজিক নিরাপত্তা ও মর্যাদা বৃদ্ধিতে প্রদান করা হয়ে থাকে । বাংলাদেশে এই কর্মসূচি শুরু হয় ১৯৯৭-৯৮ অর্থ বছরে সমাজকল্যাণ মন্ত্রণালয়ের অধীনে ।

বয়স্ক ভাতার ইতিহাস:

দেশের বয়োজ্যেষ্ঠ দুস্থ ও স্বল্প উপার্জনক্ষম অথবা উপার্জনে অক্ষম বয়স্ক জনগোষ্ঠীর সামাজিক নিরাপত্তা বিধানে ও পরিবার ও সমাজে মর্যাদা বৃদ্ধির লক্ষ্যে ১৯৯৭-৯৮ অর্থ বছরে  ‘বয়স্কভাতা’ কর্মসূচি প্রবর্তন  করা হয়।

১৯৯৭ সালে প্রাথমিকভাবে দেশের সকল ইউনিয়ন পরিষদের প্রতিটি ওয়ার্ডে ৫ জন পুরুষ ও ৫ জন মহিলাসহ ১০ জন দরিদ্র বয়োজ্যেষ্ঠ ব্যক্তিকে প্রতিমাসে ১০০ টাকা হারে ভাতা প্রদানের আওতায় আনা হয়। পরবর্তীতে দেশের সকল পৌরসভা ও সিটিকর্পোরেশন এ কর্মসূচির আওতাভুক্ত করা হয়।

বর্তমান সরকারের নির্বাচনী ইশতেহার বাস্তবায়নের অঙ্গীকার হিসেবে ২০২১ সালের মধ্যে বয়স্কভাতাভোগীর সংখ্যা দ্বিগুণ করার লক্ষ্যে ক্ষমতা গ্রহণোত্তর ২০০৯-১০ অর্থ বছরে বয়স্কভাতাভোগীর সংখ্যা ২০ লক্ষ জন থেকে বৃদ্ধি করে ২২ লক্ষ ৫০ হাজার জনে এবং জনপ্রতি মাসিক ভাতার হার ২৫০ টাকা থেকে বৃদ্ধি করে ৩০০ টাকায় উন্নীত করা হয়।  

২০২১-২২ অর্থ বছরে ৫৭ লক্ষ ০১ হাজার বয়স্ক ব্যক্তিকে জনপ্রতি মাসিক ৫০০ টাকা হারে ভাতা প্রদান করা হয়েছে। ২০২১-২২ অর্থ বছরে এ খাতে বরাদ্দ হয়েছে ৩৪৪৪.৫৪ কোটি টাকা। সরকারের সর্বোচ্চ পর্যায়ের নিবিড় তদারকি এবং সমাজসেবা অধিদফতরের সর্বস্তরের কর্মকর্তা ও কর্মচারীদের নিরলস পরিশ্রমে বিগত ৫ বছরে বয়স্কভাতা বিতরণে প্রায় শতভাগ সাফল্য অর্জিত হয়েছে।

বর্তমানে বয়স্কভাতা কার্যক্রমে অধিকতর স্বচ্ছতা ও জবাবদিহিতা নিশ্চিতকরণ এবং সর্বমহলে গ্রহণযোগ্য করে তোলার জন্য যে সকল পদক্ষেপ গ্রহণ করা হয়েছে তা হলো; ২০১৩ সালে প্রণীত বাস্তবায়ন নীতিমালা সংশোধন করে যুগোপযোগীকরণ, অধিক সংখ্যক মহিলাকে ভাতা কার্যক্রমের আওতায় অন্তর্ভুক্তির লক্ষ্যে মহিলাদের বয়স ৬৫ বছর থেকে কমিয়ে ৬২ বছর নির্ধারণ, উপকারভোগী নির্বাচনে স্থানীয় মাননীয় সংসদ সদস্যসহ অন্যান্য জনপ্রতিনিধিদের সম্পৃক্তকরণ, ডাটাবেইজ প্রণয়নের উদ্যোগ গ্রহণ এবং ১০ টাকার বিনিময়ে সকল ভাতাভোগীর নিজ নামে ব্যাংক হিসাব খুলে ভাতার অর্থ পরিশোধ করা হয়েছে

২০১৭-২০১৮ অর্থবছর থেকে বয়স্ক ভাতা কর্মসূচির আংশিক এজেন্ট ব্যাংকিং এর মাধ্যমে পরিচালিত হয়েছে। বর্তমানে সকল উপকারভোগীকে মাসিক ভাতা মোবাইল ফিনান্সিয়াল সার্ভিস প্রোভাইডার নগদ, বিকাশের মাধ্যমে জিটুপিতে (গভর্মেন্ট টু পারসন) প্রদান করা হচ্ছে।

বয়স্ক ভাতা দেওয়ার উদ্দেশ্যে:

  •  বয়স্ক জনগোষ্ঠীর আর্থ-সামাজিক উন্নয়ন ও সামাজিক নিরাপত্তা বিধান;
  • পরিবার ও সমাজে তাঁদের মর্যাদা বৃদ্ধি;
  • আর্থিক অনুদানের মাধ্যমে তাঁদের মনোবল জোরদারকরণ;
  • চিকিৎসা ও পুষ্টি সরবরাহ বৃদ্ধিতে সহায়তা করা।

বয়স্ক ভাতা পাবার যোগ্যতা:

  • প্রার্থীকে অবশ্যই বাংলাদেশের স্থায়ী নাগরিক হতে হবে।
  • সর্বোচ্চ বয়স্ক ব্যক্তিকে অগ্রাধিকার প্রদান করতে হবে।
  • যিনি শারীরিকভাবে অক্ষম অর্থাৎ সম্পূর্ণরূপে কর্মক্ষমতাহীন তাঁকে সর্বোচ্চ অগ্রাধিকার দিতে হবে।
  • আর্থিক অবস্থার ক্ষেত্রে: নিঃস্ব, উদ্বাস্ত্ত ও ভূমিহীনকে ক্রমানুসারে অগ্রাধিকার দিতে হবে।
  • বিধবা, তালাকপ্রাপ্তা, বিপত্নীক, নিঃসন্তান, পরিবার থেকে বিচ্ছিন্ন ব্যক্তিদেরকে ক্রমানুসারে অগ্রাধিকার দিতে হবে।
  • ভূমিহীন ব্যক্তিকে অগ্রাধিকার দিতে হবে। এক্ষেত্রে বসতবাড়ী ব্যতীত কোনো ব্যক্তির জমির পরিমাণ ০.৫ একর বা তার কম হলে তিনি ভূমিহীন বলে গণ্য হবেন।
  • সংশ্লিষ্ট এলাকার স্থায়ী বাসিন্দা হতে হবে।
  • জন্ম নিবন্ধন/জাতীয় পরিচিতি নম্বর থাকতে হবে;
  • বয়স পুরুষের ক্ষেত্রে সর্বনিম্ন ৬৫ বছর এবং মহিলাদের ক্ষেত্রে সর্বনিম্ন ৬২ বছর  হতে হবে।
  • সরকার কর্তৃক সময় সময় নির্ধারিত বয়স বিবেচনায় নিতে হবে
  • প্রার্থীর বার্ষিক গড় আয় অনূর্ধ ১০,০০০ (দশ হাজার) টাকা হতে হবে;
  • বাছাই কমিটি কর্তৃক নির্বাচিত হতে হবে।

বিঃ দ্রঃ বয়স নির্ধারণের ক্ষেত্রে জাতীয় পরিচয়পত্র, জন্ম নিবন্ধন সনদ, এসএসসি/সমমান পরীক্ষার সনদপত্র বিবেচনা করতে হবে। এ ক্ষেত্রে কোন বিতর্ক দেখা দিলে সংশ্লিষ্ট কমিটির সিদ্ধান্ত     চূড়ান্ত বলে বিবেচিত হবে।

আরো পড়ুন ;-নতুন জন্ম নিবন্ধন আবেদন ও পুরাতন জন্ম নিবন্ধন অনলাইন করার নিয়ম

বয়স্ক ভাতা পাবার অযোগ্যতা:

  • সরকারি কর্মচারী পেনশনভোগী হলে;
  • দুঃস্থ মহিলা হিসেবে ভিজিডি কার্ডধারী হলে;
  • অন্য কোনোভাবে নিয়মিত সরকারী অনুদান/ভাতা প্রাপ্ত হলে।
  • কোনো বেসরকারি সংস্থা/সমাজকল্যাণমূলক প্রতিষ্ঠান হতে নিয়মিতভাবে আর্থিক অনুদান/ভাতা প্রাপ্ত হলে।

বয়স্ক ভাতা হার ও টাকা পাওয়ার পদ্ধতি:

বয়স্ক ভাতা অনলাইন আবেদন ২০২২
বয়স্ক ভাতা অনলাইন আবেদন ২০২২

১৯৯৭ সালে প্রথম বয়স্ক ভাতা চালু হয়। প্রথমে বয়স্ক ভাতা দেওয়া হতো মাসিক ১০০ টাকা হারে। ২০০১ সাল পর্যন্ত ১০০ টাকা করেই দেওয়া হতো। এরপর ২০০২ সালে পঁচিশ টাকা বাড়িয়ে ১২৫ টাকা এবং ২০০৩ সালে আবারও পঁচিশ টাকা বাড়িয়ে ১৫০ টাকা করা হয়।

২০০৪ সালে ১৬৫ এবং ২০০৫ সালে আবারও ১৫ টাকা বাড়িয়ে ১৮০ টাকা করা হয়। ২০০৬ সালে বিশ টাকা বৃদ্ধি করে ২০০ টাকা প্রতি মাস হার করা হয়৷ ২০০৭ সালে আবারও ২০ টাকা বাড়িয়ে এবং ২০০৮ সালে ৩০ টাকা বাড়িয়ে বয়স্ক ভাতা যথাক্রমে ২২০ এবং ২৫০ টাকা করা হয়।

২০০৯ সালে একেবারে ৫০ টাকা বৃদ্ধি করা হয়। ৫০ টাকা বৃদ্ধি করে ভাতার মাসিক হার করা হয় ৩০০ টাকা। ২০১৩ সাল পর্যন্ত মাসিক ৩০০ টাকা হারে বয়স্ক ভাতা প্রদান করা হতো। ২০১৪ সালে আবার ১০০ টাকা বৃদ্ধি করে ৪০০ টাকা করে ভাতা প্রদান করা হতো।

৪০০ টাকা করে ২০১৫ সালেও ভাতা প্রদান করা হয়। ২০১৬ সাল থেকে ৫০০ টাকা করে ভাতার হার নির্ধারণ করা হয়। বর্তমানে ৫০০ টাকা করেই ভাতা দেয়া হচ্ছে।

বয়স্ক ভাতা চালুর শুরুর দিকে প্রথমে হাতে হাতে টাকা দেয়া হতো। পরবর্তীতে বয়স্ক ভাতা সুবিধা ভোগীদের ব্যাংক অ্যাকাউন্ট খোলার মাধ্যমে টাকা প্রদান করা হতো। তবে দীর্ঘদিন ব্যাংক একাউন্ট এবং হাতে হাতে টাকা দেয়াই প্রচলন ছিল।

হাতে হাতে এবং ব্যাংকের মাধ্যমে টাকা দেয়ার একটি অসুবিধা হলো যে বয়স্ক ব্যক্তিরা দীর্ঘক্ষণ লাইনে দাঁড়িয়ে টাকা তুলতে হতো। এতে করে অধিক বয়স্ক ব্যক্তিরা লাইনে দাড়িয়ে অসুস্থ হয়ে পড়তো এবং তাদের সময়ক্ষেপণ হতো।

তাই বর্তমান সরকার ২০২১ সাল থেকে মোবাইল ব্যাংকিং এর মাধ্যমে বয়স্ক ভাতা দেওয়ার পরিকল্পনা করে। বিভিন্ন মোবাইল ব্যাংকিং সার্ভিস যেমন বিকাশ, নগদ, রকেট ইত্যাদির মাধ্যমে বর্তমানে সবাইকে বয়স্ক ভাতা পরিশোধ করা হচ্ছে।

বয়স্ক ভাতা আবেদনের নিয়ম:

আপনি বয়স্ক ভাতা অনলাইনে আবেদন করতে পারবেন। এজন্য বয়স্ক বাংলাদেশী নাগরিকদের নিকট হতে সমাজসেবা অধিদপ্তর কর্তৃক ভাতা প্রদানের লক্ষ্যে অনলাইনে দরখাস্ত আহবান করতে পারবেন ।

বয়স্ক ভাতা অনলাইন আবেদন করার জন্য প্রয়োজনীয় সকল তথ্য যেমন- ভোটার আইডি কার্ডের তথ্য এবং আবেদনপত্র সাবমিট করার জন্য ছবি, সিগনেচার সহ প্রয়োজনীয় সকল তথ্য নিয়ে বয়স্ক ভাতা আবেদন করতে হয়। অনলাইনে সঠিকভাবে বয়স্ক ভাতার আবেদন করতে না পারলে ভাতা প্রার্থিতা বাতিল হয়ে যেতে পারে।

আপনি যদি বয়স্ক ভাতা পেয়ে না থাকেন এবং বয়স্ক ভাতার জন্য আবেদন করতে চান তাহলে অনলাইনে এই আবেদন করতে হবে এবং আবেদন করার ক্ষেত্রে আপনারা পার্সোনাল কম্পিউটার থেকে তা করলে সব চাইতে ভাল হয়।

তবে ঘরে বসে মোবাইল ফোনের মাধ্যমে আবেদন করে এই আবেদন পত্র প্রিন্ট দেওয়ার ক্ষেত্রে আপনার মোবাইল ফোনে সেভ করে নিয়ে পরবর্তীতে তা প্রিন্ট দিয়ে নিতে পারবেন। বয়স্ক ভাতার অনলাইন আবেদন এবং যাচাই করার জন্য একটি ওয়েবসাইট আছে৷ এখন আমরা সেই ওয়েবসাইটের মাধ্যমে কিভাবে আবেদন করতে হয় তা জানব।

  1. প্রথমেই এই এড্রেসটি https://mis.bhata.gov.bd/onlineApplication যেকোন ব্রাউজার থেকে ওপেন করে ওয়েবসাইটে প্রবেশ করতে হবে
  2. বয়স্ক ভাতার জন্য আবেদন করে না থাকেন তাহলে আপনারা মেনু অপশন এ চলে যাবেন।
  3.  সেখানে চলে গেলে আপনাদের সামনে দুইটি অপশন আসবে এবং এই দুইটি অপশন এর মধ্যে অবশ্যই বয়স্ক ভাতা অপশন সিলেক্ট করতে হবে।
  4. পরবর্তী ঘরে গিয়ে যে পেইজ আপনাদের সামনে উন্মুক্ত হবে সেখানে সর্ব প্রথমে আপনাদের জাতীয় পরিচয় পত্রের নাম্বার এবং জন্মতারিখ সঠিকভাবে বসিয়ে দিয়ে অনুসন্ধান করুন অপশনে ক্লিক করবেন। অনেক সময় সার্ভারের সমস্যা অথবা অন্যান্য কারণে অনুসন্ধান করতে অতিরিক্ত সময় লাগতে পারে।
  5. যদি আপনার বয়স বয়স্ক ভাতা প্রদান করার ক্ষেত্রে নির্ধারিত পরিমাণ হয়ে থাকে তাহলে আপনার তথ্য অনুসন্ধান করে সেখানে পাওয়া যাবে এবং আপনি বয়স্ক ভাতার জন্য সেখান থেকে আবেদন প্রক্রিয়া শুরু করতে পারবেন।

এভাবে আপনারা বয়স্ক ভাতার তথ্য যাচাই করে নিন এবং যদি বয়স্ক ভাতার জন্য পর্যাপ্ত পরিমাণ বয়স থাকে তাহলে অনলাইনের মাধ্যমে আবেদন করে এই ভাতার আওতাভুক্ত হয়ে যান।

আপনি যদি বয়স্কদের জন্য মনোনীত হয়ে থাকেন অথবা পর্যাপ্ত বয়স থেকে থাকে তাহলে পরবর্তী পেজে গিয়ে ঠিকানা সংক্রান্ত তথ্য, পারিবারিক অবস্থা এবং অর্থনৈতিক অবস্থা সংক্রান্ত তথ্য, পরিবারের অন্যান্য সদস্যদের তথ্য প্রদান করে আবেদন সম্পন্ন করুন।

আবেদন সাবমিট করার পর্বে আপনাদের যে সকল তথ্য প্রদান করা হয়েছে সেই তথ্যের উপর নির্ভর করে একটি পেজ প্রদর্শন করা হবে। সেখান থেকে আপনারা আরও একবার বয়স্ক ভাতার আবেদন যাচাই করে নিতে পারবেন এবং সেখান থেকে দেখে নিতে পারবেন যে কোন ভুল-ভ্রান্তি হয়েছে কিনা।

যদি ভুল হয়ে থাকে তাহলে আপনারা পরবর্তী পেজে গিয়ে অ্যাপ্লিকেশন আইডি সংগ্রহ করবেন এবং এই পেজ প্রিন্ট দিয়ে নিয়ে সমাজসেবা অধিদপ্তরে জমা দিবেন।

অন্যান্য বিষয়াবলি:

১. অনলাইনে আবেদন করতে হলে ফরমের লাল তারকা চিহ্নিত ঘরগুলো অবশ্যই পূরণ করতে হবে। অন্যান্য ঘরগুলো পূরণ করা আবশ্যিক নয়।

২. আবেদনের সময় যদি অর্থ পরিশোধের কোন বিষয় থাকে তাহলে মোবাইল ব্যাংকিং বা ই-চালানের মাধ্যমে পরিশোধ করতে হবে। সেখানেই উল্লেখ করা থাকবে।

৩. আবেদন ফরমে ছবি ও স্বাক্ষর আপলোড করতে হবে। যে সব কাগজপত্র আবেদনের সাথে দাখিল করা প্রয়োজন (সাইজ নির্দিষ্ট করে দেয়া হয়েছে ) সেগুলো “সংযুক্ত” অপশনে ক্লিক করে আপলোড করতে হবে।

৪। “অফিস বাছাই করুন” অপশন হতে আবেদনটি যে অফিসে পাঠাতে চান সেই অফিস নির্বাচন করুন।

৫। এরপর ‘প্রেরণ’ বাটনে ক্লিক করুন। “আপনার আবেদনটি সফলভাবে প্রেরণ করা হয়েছে” মর্মে একটি বার্তা দেখাবে।

৬। আবেদন প্রেরণের পর আপনি একটি প্রাপ্তি স্বীকারপত্র পাবেন। এটি সংরক্ষণ করতে হবে। পরবর্তীতে “আবেদনের সর্বশেষ অগ্রগতি জানতে চাইলে সর্বশেষ অবস্থা” বাটনে ক্লিক করে এই নম্বরটি দিয়ে সেটিও জানতে পারবেন।

৭। আপনি আবেদন প্রেরণ না করা পর্যন্ত আপনার সিস্টেমে তা খসড়া হিসেবে সংরক্ষিত থাকবে। পরবর্তীতে তা আপনি প্রেরণ করতে পারবেন।

বিস্তারিত জানতে এই http://online.forms.gov.bd ওয়েবসাইট ঠিকানায় ভিজিট করতে পারেন।

আপনার আবেদনটি সম্পূর্ণ হলেও উপজেলা সমাজসেবা অফিসার যাচাই-বাছাই করে আপনাকে বয়স্ক ভাতা প্রাপ্তির জন্য মনোনীত করবেন। তারপর আপনি মোবাইল ব্যাংকিং এর মাধ্যমে আপনার টাকা ঠিক সময় আপনার মোবাইলে পেয়ে যাবেন।

আশা করি পুরো আর্টিকেলটি পড়ে আপনি কিভাবে অনলাইনে বয়স্ক ভাতার জন্য আবেদন করতে হয় সেটা জানতে পেরেছেন। সঠিকভাবে তথ্য প্রদান করে সরকারের এই সুবিধাটি ভোগ করতে পারেন আপনি কিংবা আপনার পরিবারের কেউ।

লিখেছেন: রাকিব খান

Leave a Comment


Math Captcha
48 + = 52