3 Chicks and poker commercial

  1. Freddy Vegas Casino No Deposit Bonus 100 Free Spins: The first is the DAlembert System.
  2. Best Casinos That Accept Ecopayz Deposits - Otherwise, you risk losing to the casino what you have initially won.
  3. Casino Share No Deposit Bonus 100 Free Spins: In the big picture, free spins are viewed as simply a free credit on slot games.

Crypto Casino halifax au

New Online Casinos Free Spins Uk
Harrahs Australia Casino & Racetrack is in the Philadelphia, PA suburb of Chester, on the western bank of the Australia River.
Free 100 Spins Ireland
Mr Wolf pokies may look glossy and swish, but it has plenty of bite behind its bark.
The largest, Grand jackpot is worth x1000 bet.

Google slot games

Netent Top Slots
The All pokies mobile casino looks great and has 75 exciting games.
96br Casino 100 Free Spins Bonus 2025
A wild symbol has very special abilities that are untypical for an average slot.
Video Slots Bonus Code

প্রত্যয় কাকে বলে? কত প্রকার ও কি কি?

ভাষার সঠিক প্রয়োগ ও মাধুর্য মন্ডিত করতে ব্যকরণ জানা প্রয়োজন।বাংলা ব্যকরণে অন্যতম আলোচ্য বিষয় হলো প্রত্যয়।একটু ঝামেলার বলে অনেকেই বিস্তারিত পড়তে বা বুঝতে কম চায়।কিন্তু ধৈর্য্যের সাথে সময় নিয়ে চেষ্টা করলে বাংলা ব্যকরণের যেকোন বিষয় আয়ত্ব করা সম্ভব।প্রত্যয় বাংলা ব্যকরণের অন্যতম আলোচ্য বিষয়।

আপনাদের সুবিধার্থে আজ আলোচনা করবো প্রত্যয় কাকে বলে,এর প্রকারভেদ ও বিস্তারিত নিয়ে।তাহলে কথা না বাড়িয়ে প্রবেশ করা যাক মূল আলোচনায়।

প্রত্যয় কত প্রকার?

প্রত্যয় দুই প্রকার: ১.তদ্ধিত প্রত্যয়, ২.কৃৎ প্রত্যয়।

  • শব্দের পরে যেসব প্রত্যয় যুক্ত হয়, সেগুলোকে তদ্ধিত প্রত্যয় বলে। তদ্ধিত প্রত্যয় দিয়ে সাধিত শব্দকে বলে তদ্ধিতান্ত শব্দ। উদাহরণ: পঠ+অক=পাঠক, দিন+ইক = দৈনিক। এখানে, ‘অক’ ও ইক’ তদ্ধিত প্রত্যয় এবং ‘পাঠক’ ও ‘দৈনিক’ হলো তদ্ধিতান্ত শব্দ।
  • ক্রিয়ামূল বা ধাতুর পরে যেসব প্রত্যয় যুক্ত হয়, সেগুলোকে কৃৎ প্রত্যয় বলে। কৃৎ প্রত্যয় দিয়ে সাধিত শব্দকে বলে কৃদান্ত শব্দ। উদাহরণ: দুল্‌+অনা = দোলনা, কৃ+তব্য = কর্তব্য। এখানে, ‘অনা’ ও ‘তব্য’ হলো কৃৎ প্রত্যয় এবং ‘দোলনা’ ও ‘কর্তব্য’ হলো কৃদন্ত শব্দ।

আরো জানুন ;- রাষ্ট্রবিজ্ঞান কাকে বলে? রাষ্ট্রবিজ্ঞান কি?

প্রত্যয় এর ফলে স্বরের পরিবর্তন

গুণ:

ধাতুর ই, ঈ স্থানে এ-কার (বা অয়), উ, ঊ স্থানে ও-কার (বা অব) এবং ঋ স্থান অর্ হবে। এই ভাবে ধাতুর স্বরের পরিবর্তনকেই গুণ বলে।

যেমন -ক√ভিদ্ + ণাৎ = ভেদ্য (অর্থাৎ ধাতুর উপধা #ই স্বরের গুণ হয়ে এ-কার স্বরে পরিণত হয়েছে।)

খ. √ ভুজ্ + য = ভোগ (উ হয়েছে ও-কার )

গ. শী + = শয়িত (ই হয়েছে অয়)

ঘ. ভূ + অন =ভবন (ঊ হয়েছে ডাব)

দ্ধি :

ধাতু ও শব্দের অ, আ স্থানে আ-কার, ই, ঈ, উ, এ স্থানে ঐ কার (বা আয়) উ, ঊ, ও স্থানে ঔ-কার (বা আবু) এবং ঋ স্থানে আর হবে। এইভাবে স্বরের পরিবর্তনকে বৃদ্ধি বলে। যেমন- ক/ঋ + ণাৎ = আর্য (ঋ স্থানে হয়েছে আর

খ. প্র√নম্ + ঘ = প্রণাম (অ স্থানে হয়েছে আ)

গ. কিশোর + ষ্ণ = কৈশোর (ই স্থানে হয়েছে ঐ-কার)

ঘ. উদ্ধৃত + ষ্ণ্য = ঔদ্ধত্য (উ হয়েছে ঔ কার )

সম্প্রসারণ :

ধাতুর অন্তঃস্থ ‘য’ বর্ণ ই-কার হলে, ‘র’ বর্ণ ঋ কার হলে এবং অন্তঃস্থ ‘ব’ বর্ণ ‘উ’ বর্ণে পরিবর্তিত হলে সম্প্রসারণ হয়।

যেমন √বচ্ > উক্তি (ব হয়েছে উ), গ্রহ গৃহীত (র হয়েছে ঋ) > ইষ্টি (য হয়েছে ই)

অপশ্রুতি

পূর্বে আলোচিত ধাতু ও শব্দের স্বর পরিবর্তনের তিনটি নিয়মকে একত্রে অপশ্রুতি বলা হয়। অর্থাৎ ধাতু থেকে শব্দ গঠনে বা শব্দ থেকে অন্য শব্দ গঠনে স্বর পরিবর্তনের তিনটি ধারা গুণ বৃদ্ধি ও সম্প্রসারণকে একত্রে অপশ্রুতি বলে।

আদেশ:

এক বর্ণ বা শব্দাংশের স্থানে অন্য বর্ণ বা শব্দাংশ আসলে আদেশ

হয়।

যেমন- ক আছ (ধাতু) + ইলে থাকিলে (অর্থাৎ আছ ধাতুর

স্থানে থাক্ ধাতু নামক অন্য ধাতু এসে শব্দ গঠন করেছে এবং

আদেশ হয়েছে।)

দেখা যাচ্ছে ধাতু, শব্দ ও প্রত্যয় যোগে নতুন শব্দ গঠন করতে অপশ্রুতি ও আদেশের ভূমিকা খুবই তাৎপর্যপূর্ণ। তবে ১০০% শব্দেই যে এগুলো দেখা যায় তা নয়। কিছু শব্দে স্বরের কোনো পরিবর্তন হয় না এমনও দেখা যায়।

যেমন- ক. √ বুধ + অ (ক) বুধ (আভিধানিক অর্থ- পণ্ডিত) =

খ. √ বস্ + অ (খচ্) = বদ (যে বলে এই অর্থে)

গ. ভী + ক্ত (ত) = ভীত

ঘ. √খ্যা + ক্তি (তি) = খ্যাতি

আরো পড়ুন ;- পরাগায়ন কাকে বলে? কত প্রকার ও কি কি?

প্রত্যয় এর ভূমিকা

১. নতুন নতুন শব্দ গঠন করে শব্দ ভাণ্ডারকে সমৃদ্ধ করে তোলে।

যেমন দা একটি ধাতু। যদি এই ধাতুর পর ভিন্ন ভিন্ন প্রত্যয় –

ব্যবহার করি তাহলে আমরা ভিন্ন ভিন্ন শব্দ পাবো।

√দা+ ণক দায়ক

√দা+ তব্য = দাতব্য

√দা+ অনীয় দানীয়

আবার শব্দের পরে প্রত্যয় যুক্ত করে নতুন শব্দ গঠন করা যায়। যেমন- ভাস্কর একটি শব্দ। যদি শব্দটির পরে প্রত্যয় যোগ করি তাহলে আমরা আবার একটি নতুন শব্দ পাবো – – ভাস্কর + ষ্ণ্য = ভাস্কর্য (নতুন শব্দ)

২. প্রত্যয়ের সাহায্যে ধাতু বা শব্দ থেকে নতুন ধাতু তৈরি করা

যায়।

যেমন- ক. কর্ (ধাতু) + আ (ধাত্ববয়ব প্রত্যয়) = করা (নব

গঠিত ধাতু)

খ. ঘাম (নামশব্দ) + আ (ধাত্ববয়ব প্রত্যয়) = ঘামা (নামধাতু)

৩. বাক্য সংকোচনে প্রত্যয়ের ভূমিকা অনস্বীকার্য।

যেমন- যা পাঠ করা হয়েছে — এই বাক্যটিকে সংকোচন করলে হবে পঠিত। শব্দটির বিশ্লেষণ পই পই “অর্থ “পাঠ করা এবং ক্ত প্রত্যয় “হইয়াছে অর্থে

ব্যবহৃত হয়ে বিশেষণ পদ গঠন করে বাক্যটিকে সংকুচিত করেছে।

৪. পদ পরিবর্তন করতে প্রত্যয় বিকল্পহীন।

যেমন একটি বিশেষণ পদ হল জীর্ণ। এই পদকেই বিশেষ্য পদে পরিবর্তন করা সম্ভব প্রত্যয় যোগে জীর্ণ + তা = জীর্ণতা (বিশেষ্য)

৫. প্রচলিত শব্দের ব্যাকরণগত শুদ্ধতা প্রতিষ্ঠিত করতে প্রত্যয়ের সাহায্য প্রয়োজন।

যেমন-

ক. প্রফুল্লিত, আকুলিত ইত্যাদি শব্দ ব্যাকরণগত ভাবে শুদ্ধ নয়। কেননা প্রফুল্ল, আকুল ইত্যাদি শব্দ হল বিশেষণ। আর বিশেষণের উত্তর ইত প্রত্যয় যুক্ত হয় না। অর্থাৎ শব্দের ব্যাকরণগত শুদ্ধতা বিচার করতে হলে আমাদের প্রত্যয়ের আশ্রয় নিতে হবে।

প্রত্যয় এর বৈশিষ্ট্য

প্রত্যয় হলো এই প্রকৃতির পর যুক্ত হওয়া কিছু অর্থহীন শব্দাংশ, যা নতুন শব্দ তৈরি করে। মূলত প্রকৃতির সঙ্গে যুক্ত অর্থহীন শব্দাংশই প্রকৃতি-প্রত্যয়। প্রত্যয় ক্রিয়ামূল ও শব্দের সাথে যুক্ত হয়। প্রত্যয়ের নিজস্ব কোনো অর্থ নেই।

সম্পর্কিত;- Preposition কাকে বলে? কত প্রকার ও কি কি?

সর্বশেষ আপডেট

Leave a Comment


Math Captcha
5 + 3 =