পাদ কয় প্রকার ও কি কি? পাদের কবিতা ও রম্য রচনা

আপনি জানেন কি! পাদ কয় প্রকার ও কি কি? যদি না জেনে থাকেন তাহলে আর্টিকেলের শুরু থেকে শেষ অব্দি আপনাকে পড়তেই হবে। আজকে আমরা পাদ বা বায়ু ত্যাগ নিয়ে কিছু গুরুত্বপূর্ণ তথ্য বিশ্লেষণ করতে চলেছি, যা আপনার অবশ্যই জানা প্রয়োজন। শুরুতেই বলে রাখি, আমরা এই আর্টিকেলে সিরিয়াস বিষয় নিয়ে আলোচনা করবো। 

বস্তুত মানুষ এগুলো নিয়ে প্রশ্ন করে না বিধায় তারা উত্তর পায় না। তবে ব্বায়ু ত্যাগ বা পাদ নিয়ে লজ্জার কিছু নেই। এটি আমাদের সবার জীবনের একটি অতিপ্রাকৃতিক ঘটনা। 

আপনি যদি জীবনে নাই পেদে থাকেন তাহলে আপনি মানুষের কাতারেই পড়েন না। আর যদি পেদে থাকেন অবশ্যই আপনার জানা উচিৎ যে পাদ কত প্রকার ও কি কি? কেননা পাদ কয় প্রকার ও কি কি এটি জানকে পাদ দেওয়ার সময় শরীরে এক্সটা একটি ভাবসাব আসবো। তো চলুন জেনে নেই পাদের প্রকারভেদ!

পাদ কয় প্রকার ও কি কি?

পাদ মূলত চার  প্রকার। পাদের ধরণ ও বায়ুত্যাগের সময়কালের উপর নির্ভর করে পাদের শ্রেণী বিভাগ করা হয়েছে। সুতরাং যারা প্রশ্ন করে থাকেন পাদ কয় প্রকার তারা আশা করি সঠিক উঃ পেয়েছেন।

  1. ঠাস পাদ,
  2. ফুস পাদ,
  3. কুইয়া পাদ
  4. ঝোল পাদ

ঠাস পাদঃ যে পাদ মানুষের আবেগ নিয়ে খেলা করে, সেটাই হচ্ছে ঠাস পাদ । এসব পাদগুলো সাধারণত হরেক রকমে মন মাতানো সুরের সাথে নিজেদের আগমন ঘটায় ।

শব্দ দূষণের অভিযোগ পাওয়া গেলেও এই পাদ বেশিরভাগ সময়ই মানুষকে বিনোদিত করে ।

ফুস পাদঃ যে পাদ নিজেকে মুক্ত করার জন্য পায়ু পথের কাছাকাছি এসে আকুপাকু করে শব্দ ছারা বের হয় তাকে ফুস পাদ বলে ।

এসব পাদের কোনো অস্তিত্ব নেই, ঘ্রাণ শুকে এদের অস্তিত্ব অনুভব করা যায়, এধরনের পাদগুলো সাধারণত পরিবেশ দুষণ করে থাকে ।

কুইয়া পাদঃ এটার অপর নাম চুরাপাদ । এটা লম্বা সময় ধরে পায়খানা আটকে রাখার পরের পাদ । হিরোশিমার বোমার চাইতে ভয়ংকর এই পাদ ।

মানুষের ভীড়ে এটা দিয়ে ধরা খেলে খুনের মামলার আসামী হয়ে যাওয়ার সম্ভাবনা বেশী ।

ঝোল পাদঃ ডায়রিয়ার সময় এই পাদ হয়, চলাফিরার মূহুর্তে দেয়া একটু ঝুকিপূর্ণ, যেকোনো সময়ে হলুদ ঝোলে প্যান্ট মাখামাখি হয়ে যেতে পারে ।

এর শব্দ সাধারণত ‘ফেড়ফেড়’ বা ‘ভ্যাড়ভ্যাড়’ হয়ে থাকে ।

আরো পড়ুন ;- পৃথিবীর সবচেয়ে নিকৃষ্ট প্রধানমন্ত্রী কে? জেনে নিন তার নাম !

সুগন্ধীযুক্ত পাদ পাদতে গেলে কি করতে হবে? 

সুগন্ধী যুক্ত পাদ যদি আপনি পাদতে চান তাহলে আপনাকে প্রথমেই জানতে হবে পাদ কয় প্রকার সেটি সম্পর্কে। আপনার যদি তা জেনে থাকেন তাহলে এটিও আপনার জানার কথা যে একমাত্র গন্ধহীন পাদ বাদে বাকি সব পাদ আপনার জন্য সম্মানহানীর কারণ হতে পারে। এখন প্রশ্ন হলো সুগন্ধীযুক্ত পাদ কি করে পাদবেন। 

আপনি যদি সুগন্ধ যুক্ত পাদ পাদতে চান তাহলে আপনাকে প্রচুর পরিমানে পড়াশোনা করতে হবে।কেননা আপনারা সবাই হয়তো জানেন , লেখা-পড়া করে যে, গাড়ি ঘোড়া চড়ে সে। অর্থাৎ আপনি যদি ভাল করে পড়াশোনা করতে পারেন তাহলে আপনার অনেক টাকা পয়সা হবে।

সেই টাকা পয়সা দিয়ে আপনি প্রচুর ভালো ভালো খাবার খেতে পারবেন। আপনি ফেসবুকের লাইভে এসে দেখিয়ে দেখিয়ে খেতে পারবেন। বলতে গেলে প্রায় প্রতিদিন আপনি বিরিয়ানি খেতে পারবেন। আর এছাড়াও আপনি প্রতিদিন সোনার গুড়ো মিশ্রিত চকলেট খেতে পারবেন। 

মূলত এই সময় খাবার আপনার পাদের সুগন্ধ আরো কয়েক গুন বাড়িয়ে দিতে পারে। 

অতিরিক্ত পাদের কারণ

পাদ কয় প্রকার তা তো জানলাম। এবার আহো ভাজিতা, একটু ভিন্ন প্রসঙ্গ নিয়ে আলোচনা করা যাক।অতিরিক্ত পাদ বা বায়ু ত্যাগ বেশ কয়েকটি কারণ নির্ধারণ করা গিয়েছে তবে তার মধ্যে উল্লেখযোগ্য কারণগুলো নিচে উল্লেখ করা হলো। 

  • অতিরিক্ত তেল চর্বি জাতীয় খাবার খেলে অথবা অতিরিক্ত মসলাদার খাবার খেলে পেটে বিভিন্ন ধরনের আন্ত্রিক গোলযোগ দেখা যায়। বিশেষ করে পেটে এক ধরনের অলমিওভাব সৃষ্টি হয়। যার ফলে অতিরিক্ত বায়ু ত্যাগের সমস্যা দেখা দেয়।
  • এছাড়াও আমাদের পাকস্থলীতে রয়েছে প্রচুর পরিমাণে ব্যাকটেরিয়া। এই সকল ব্যাকটেরিয়া যখন কোন খাদ্যদ্রব্যের উপর সরাসরি ক্রিয়া করতে অক্ষমতা দেখায় তখন আমাদের পেটে মাত্র অতিরিক্ত গোলযোগ দেখা দেয় যার ফলে অতিরিক্ত বায়ু ত্যাগের সমস্যা দেখা যায়।  
  • অনেক ক্ষেত্রে এটি স্বভাবগত রোগ হতে পারে। বিশেষ করে নামাজরত অবস্থায় এই সমস্যা অনেকের দেখা দেয় ।

সুগন্ধী পাদের জন্য কোন খাবারগুলো খেতে হবে ?

প্রতিদিন প্রচুর পরিমানে, কোরমা কাবাব, জালি কাবাব, শিক কাবার, রোস্ট, বিরিয়ারি, বাখরখানি,খাসির রেজালা, খাসির চাপ, চিকেন চাপ,দেশী ব্রয়লার মুরগীর পাতলা ঝোল খেতে হবে। যদি আপনি না খেয়ে থাকেন, তাহলে আপনার পাদ গরিবদের মতো অনেক বাজে হবে,সেখান দিয়ে অনেক বাজে গন্ধ বের হবে। 

তবে এই ট্রিক্স ইলন মাস্ক কেবল মাত্র আমার সাথে শেয়ার করেছেন । মূলত তিনি প্রতেকদিন তার টাকে টাকা ঘষতেন, এবং সেখান থেকেই মূলত তার মাথায় এতো চুল গজিয়েছিলো। সুতরাং আপনিও যদি আপনার পাদে সুগন্ধী আনতে চান তাহলে অবশ্যই আপনার পশ্চাতে টিস্যু পেপার নয়,  টাকা ঘষতে হবে। 

সম্পর্কিত আর্টিকেল ;- কাগজ দিয়ে বানানো সবচেয়ে দামি জিনিস কি?

পাদে গন্ধ হলে কি করবো ? 

আময়া ইতিপূর্বে জেনে গিয়েছি, পাদ কয় প্রকার। অনেক ভাই আমাদের কাছে প্রশ্ন করে থাকেন যে, পাদে দুর্গন্ধ হওয়ার কারণ কি ? এর কি কোনো ব্যাখ্যা বা বৈজ্ঞানক প্রতিকার রয়েছে। মূলত তাদের এখন আর্টিকেলের এই পার্টে আমরা আলোচনা করতে চলেছি ।

পাদ নিয়ে রম্য রচনা

তাল লয় ও স্থানকালভেদে পাদ একটি বিনোদনও হতে পারে। পাদ নিয়ে বের হতে পারে ওয়েব সিরিজ কিংবা খেলার সময় খেলা লাইভ টিভি গুলোতেও আপনার পাদ সম্প্রচারিত করা হতে পারে। যাই হোক এখন পাদ নিয়ে একটি রম্য রচনা আলোচনা করবো।

যাদের পাদে গন্ধ থেকে থাকে তাদের পাদকে বলা হয়ে থাকে গন্ধযুক্ত পাদ। পাদ সবই গন্ধযুক্ত হয়ে থাকে। তবে গন্ধহীন পাদও রয়েছে। আমাদের দেশে খুবই কম মানুষ গন্ধহীন পাদ পেদে থাকেন । মূলত যারা সোশাইটিতে হাই লেভেলের নাগরিক তারাই গন্ধহীন পাদ পেদে থাকে। কেননা তারা অনেক সুগন্ধী যুক্ত খাবার খান। তাদের বাড়িতে সুগন্ধী চাল, কেওড়া জল দিয়ে রান্না করা গোরুর কালিয়ে ছাড়া কোনো কথাই চলে না। 

কিন্তু যারা গরিব, তারা মূলত গন্ধ যুক্ত পাদ পেদে থাকেন। গন্ধযুক্ত পাদে কিছুটা সালফার গ্যাসের মতো গন্ধ থেকে থাকে। 

গরিব হওয়ার কারণে আমরা খুবই স্বস্তা খাবার খাই। যেমন ভাত – আপনি যতো ভাত খাবেন আপনার পাদের গন্ধ আরো কতো বেড়ে যাবে। 

আসছে শীত, শীতে আমাদের মতো অসহায় গরিবেরা প্রচুর পরিমানে মুলো কেনে। কেননা মুলো তারা বাজারে অনেক সস্তা দামে পেয়ে যায়। মূলত এই মুলো খেলে বায়ু ত্যাগের পরিমান অনেকটাই বেড়ে যায়।কাজেই পাদের গন্ধ থেকে যদি পরিত্রান পেতে চান তাহলে আজই মুলো খাওয়া ছেড়ে দিন। 

অনেকে জানতে চান গন্ধহীন পাদ কয় প্রকার। কিন্তু সত্যি বলতে গন্ধহীন পাদের কোনো শ্রেণী বিভাগ নেই। গন্ধহীন পাদকে অনেকে সুগন্ধী পাদ বলে থাকেন। সুগন্ধী পাদ সম্পর্কে যতোই বলবো ততোই কম হবে। 

আমাদের সমাজে যারা ডাক্তার,ইঞ্জিনিয়ার, এবং বিসিএস ক্যাডার রয়েছেন তারা এই ধরণের পাদ পেদে থাকন। তবে এই ধরণের পাদ পাদার সমান ক্ষমতা অর্জন করতে হলে অবশ্যই আপনাকে অনেক পরিশ্রম করতে হবে । কেননা যারা ক্ষ্যাত, তারা এই ধরণের পাদ দিতে পারে না। একমাত্র স্মার্ট লোকেরাই এই পাদ দিতে পারে। 

এবং যেমনটা কি আমরা সবাই জানি যে বিসিএস ক্যাডার মানেই স্মার্টনেস, আর স্মার্টনেস মানেই সুগন্ধযুক্ত ভুবন মাতানো পাদ। 

পাদ দিয়ে সহজে টাকা ইনকাম করার উপায়

সম্প্রতি সময় লাইভে এসে বায়ু ত্যাগের মাধ্যমে কোটি টাকা করার খবর আমাদের কাছে এসেছে। মূলত এটি ২০২১ সালের একটি খবর। যেখানে আমরা জানতে পারি একজন মহিলা মহামারীর কারণে ২০২১ সালে চাকরী হারিয়েছিলেন যার ফলে তিনি মানসিকভাবে দুর্বল হয়ে পড়েন। 

তার নাম ইসাবেলা সেবাস্টিন। তিনি বসবাস করেন নিউইয়র্কে ফ্লোরিডায়। 

এরপর কি যেন চিন্তা করে তিনি সোশ্যাল মিডিয়ায় একটি একাউন্ট খুলেন। Instagram এ একাউন্ট খোলার পর তিনি সেখানে মূলত পাদ দেওয়ার ভিডিও আপলোড করে চলেছিলেন। যদিও এর পেছনে তার মূল অনুপ্রেরণা ছিল পাদ কয় প্রকার এ সম্পর্কিত একটি বাংলা আর্টিকেল পড়ার মাধ্যমে। 

সবচেয়ে মজার বিষয় হলো তিনি এখানেই থেমে থাকেননি। তিনি সোশ্যাল মিডিয়া প্ল্যাটফর্মে তার ভিডিও প্রতিনিয়ত আপলোড করে গিয়েছেন এবং তার পাশাপাশি তিনি তার পাদ বিক্রি করেছেন যার মাধ্যমে কোটি কোটি টাকা ইনকাম করেছেন। 

আপনাদেরকে একটি মজার তথ্য দিয়ে রাখি। তিনি যখন ফেসবুক লাইভে এসে ঘোষনা দেন যে তিনি তার পাদ বিক্রি করবেন তখন তার লাইভ লাইভ দেখছিল প্রায় ৩ লক্ষ মানুষ। 

এবং তিনি যখন তার বিক্রি শুরু করেছিলেন তখন তা মাত্র পাঁচ মিনিটের মধ্যে ৫০ হাজার স্টক বিক্রি হয়ে গিয়েছিল। এখন বিষয় হচ্ছে যে তিনি তো আর ৫০,০০০ বার পাদ দিয়ে তা আর সকলের কাছে পাঠাতে পারবেন না। সে কারণে তিনি তার ত্যাগকৃত বায়ু ৫০ হাজার খণ্ডে ভাগ করেছিলেন এবং সেগুলো সকলের মাঝে বিনিময় করেছেন। 

এবং এর মাধ্যমে তিনি ইনকাম করেছেন প্রায় আড়াই লক্ষ মার্কিন ডলার। বাংলাদেশী মূল্যে যা আড়াই কোটি টাকা। 

এছাড়া প্রতিনিয়ত সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে ভিডিও আপলোড করে থাকেন সেই মহিলা। যার ফলে সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে তার রয়েছে কোটি কোটি ফলোয়ার। 

বর্তমানে সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম ফেসবুকে তার ২৯ লক্ষ ফলোয়ার রয়েছে। এবং টুইটারে রয়েছে প্রায় আনুমানিক ১০ লক্ষ ফলোয়ার। 

তবে সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম ইনস্টাগ্রামে তার ফলোয়ার প্রায় এক কোটির কাছাকাছি। 

বিভিন্ন আন্তর্জাতিক সামাজিক মাধ্যম যেমন রয়টার্স এবং বিবিসি তাকে নিয়ে প্রতিবেদন প্রকাশ করেছে । যে প্রতিবেদনে তাকে বেকারদের দেবদূত হিসেবে অভিহিত করা হয়েছে।

 

বর্তমানে বাংলাদেশেও প্রচুর সংখ্যক মানুষ বেকারত্বের ভুগছেন। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়, বাংলাদেশ প্রকৌশল-প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়, খুলনা প্রকৌশল ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়, শাহজালাল বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয় সহ দেশের সনামধন্য বিভিন্ন বিশ্ববিদ্যালয় পড়া শর্তেও আমাদের আজকের যুব সমাজ বেকারত্বের কবলে পড়ে আছে।

সে ক্ষেত্রে ইসাবেলা সেবাসটির নামক এই মহিলা একটি উৎকৃষ্ট উদাহরণ হতে পারে। চাইলেই আমরা সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে একটি একাউন্ট খুলে আমাদের এমন অদ্ভুত কর্মকাণ্ড প্রচার করার মাধ্যমে মনিটাইজেশন থেকে বেশ ভালো একটি টাকা ইনকাম করতে পারি। এটা সত্যিই অনেক চমৎকার এবং ইউনিক একটি টেকনিক। 

এই অনেক টেকনিক ব্যবহার করে আমরা প্রতি মাসে আনুমানিক কোটি টাকা ইনকাম করতে পারি। যদি এক্ষেত্রে আমাদের দেশের যুব সমাজ সরকারি সুযোগ-সুবিধা পায় তাহলে তা তাদেরকে ব্যাপকভাবে উপকৃত করবে। 

এ ব্যাপারে আমরা কথা বলেছিলাম, গণপ্রজাতন্ত্রী কাংলাদেশ সরকারের পাদ বিষয় প্রতিমন্ত্রী কাদের মিয়ার সঙ্গে। মূলত আমরা তার সাথে পাদ কয় প্রকার এই বিষয়টি নিয়ে প্রশ্ন জিজ্ঞাসা করেছিলাম। 

তিনি আমাদেরকে জানিয়েছেন, পাদ দিয়ে টাকা উপার্জন করা আমাদের দেশের বেকারদের জন্য একটি দৃষ্টান্ত হয়ে থাকতে পারে। বর্তমান ম্যাংগো লীগ সরকার তাদেরকে বিনা সুদে ঋণ দেওয়ার পরিকল্পনা গ্রহণ করেছে। যেন তারা সেই ঋণ ব্যবহার করে নিজেদের পাদ ইন্ডাস্ট্রি গড়ে তোলার মাধ্যমে নিজেদেরকে স্বাবলম্বী করে তুলতে পারে।

প্রয়োজনীয় আর্টিকেল ;- কাগজ দিয়ে বানানো সবচেয়ে দামি জিনিস কি?

সেলিব্রেটিদের পাদ নিয়ে নেটিজেনদের মাথাব্যথার কারণ কি?

অনেক সময় সেলিব্রেটিরা পাদ দেওয়ার চলেন নানা ধরনের আপত্তিকর ঘটনা ঘটে যেটি সম্পর্কে মাথাব্যথার কোন শেষ থাকে না। বিশেষ করে বাংলাদেশি দর্শকরা এটি নিয়ে বেশি মাথা ঘামিয়ে থাকেন ।

১৮৯৮ সালে সানিলিওন ফেসবুক লাইভে একটি কনফারেন্স চলাকালে পাদ দিয়েছিলেন যেন পরবর্তীতে তাকে নিয়ে বিভিন্নভাবে ট্রল করা হয়েছে। যেটি করা মোটেও উচিত নয়, বিশেষ করে আপনি যদি একজন বাঙালি হয়ে থাকেন ।

তবে পাদ যে আমরা আমাদের ব্যক্তিগত জীবনে দেই না তা কিন্তু নয়। আমরা কম বেশি সবাই তা করে থাকি। একটি গবেষণা থেকে উঠে এসেছে একজন মানুষ প্রতিদিন ১.৫ লিটার করে পেদে থাকে। সুতরাং এটি নিয়ে ঠাট্টা মশকরা করার কিছু নেই। 

বরং যদি কেউ এ ধরনের সমস্যার মুখোমুখি হয়ে থাকে তাহলে তাকে মানসিকভাবে সান্ত্বনা দিতে হবে। এবং তার পাশাপাশি যথাযথ নিয়ম অনুসরণপূর্বক আমাদেরকে পাদ দেওয়ার হার কমে আনতে হবে। 

যদি পাবলিক প্লেসে কেউ পাদ দিয়ে থাকে তবে তা নিয়ে কোন ধরনের ঠাট্টা মশকরা করা যাবে না। যেহেতু সেলিব্রেটিরা ভিআইপি হয়ে থাকে, সে কারণে তারা চাইলে যে কোন মুহূর্তে যে কোন আইনি সহায়তা নিতে পারে । যার ফলে আপনি আইনি গ্যারাকলে পড়তে পারেন। সুতরাং এই বিষয়টি সবসময় মাথায় রেখে কাজ করবেন। তা না হলে ওদের ভবিষ্যতে আপনাকে পস্তাতে হবে সে বিষয়ে কোন সন্দেহ নেই। 

অতিরিক্ত পাদের ফলে আমাদের যে ধরনের সমস্যা ফেস করতে হতে পারে!

এখন আমাদের কটেন্ট- এ কিছুটা সিনসিয়ার হওয়া প্রয়োজন। অতিরিক্ত বায়ু ত্যাগের ফলে আমরা দৈনন্দিন জীবনে বিভিন্ন ধরনের সমস্যা ফেস করে থাকি। 

যেহেতু এটি একটি প্রাকৃতিক নিয়ম সুতরাং কোন অবস্থায় এটিকে রোধ করে রাখা সম্ভব নয়। তবে অনেক ক্ষেত্রে এটি আমাদের সম্মানহানির কারণ হয়ে দাঁড়াতে পারে। বিশেষ করে পাবলিক প্লেস যেমন লিফট অথবা বসের ভেতরে এ ধরনের সমস্যা হয়ে থাকলে আমরা ব্যাপকভাবে লজ্জিত হই।

যাদের বায়ু ত্যাগের সমস্যা বেশি থাকে তাদের ভেতর থেকে ধীরে ধীরে আত্মবিশ্বাস লোপ পেতে থাকে। 

আবার আমাদের দেশের অনেক ধর্মপ্রাণ মুসলমান কেবলমাত্র এই সমস্যাটির কারণে নানা রকমের ভোগান্তির সম্মুখীন হন। বিশেষ করে নামাজের সময় এই সমস্যাটি বেশি দেখা যায়। অনেক ক্ষেত্রে একাধিকবার ওযু করার প্রয়োজন পড়ে। এটি একটি বিরক্তির কারণ হলেও তা করতে হয়। 

এটি আশপাশের দুর্গন্ধের জন্ম দেয়। যার ফলে আশপাশের মানুষ অনেক সময় অস্বস্তিতে পড়ে যায়। 

অনেক সময় গুরুত্বপূর্ণ মিটিং এ ক্লাইন্ট অথবা বসের সাথে কথা বলার সময় যদি বায়ু ত্যাগ হয় তাহলে এটি আমাদের বিপত্তির পরিমাণ আরো বেশি বাড়িয়ে দেয়। আমাদের চাকরি হারানোর ব্যাপক সম্ভাবনা থাকে। 

অনেক তরুণ তরুণী ডেটে গিয়ে বায়ুর ত্যাগের সমস্যার কারণে সম্পর্ক ছিন্ন হয়ে যায়। এমনকি বাংলাদেশে পারিবারিক সম্পর্ক ছিন্ন হওয়ার ঘটনা ঘটে থাকে। 

সুতরাং এটি একটি প্রাকৃতিক নিয়ম হলেও এটি কতটা ভয়ানক সে সম্পর্কে হয়তো আপনারা মোটামুটি ধারণা করতে পারছেন। 

যদিও আমাদের আজকের আর্টিকেলের মূল প্রতিপাদ্য বিষয় পাদ কয় প্রকার, তবে আমরা আপনাকে আরো কিছু গুরুত্বপূর্ণ তথ্য দিতে চলেছি যা আপনাকে চমকে দেবে। 

এবার চলুন জেনে নেওয়া যাক,

  • আমরা সাধারণত যে বায়ু ত্যাগ করে থাকি তাতে ৫০% নাইট্রোজেন গ্যাস রয়েছে। এবং অন্য সকল গ্যাস গুলোর মধ্যে সবচেয়ে বেশি রয়েছে অক্সিজেন। ৯ শতাংশ কার্বন-ডাই-অক্সাইড রয়েছে। যেমনটা কি আমরা সবাই জানি যে আমাদের শরীরে যে বজ্র পদার্থ গুলো উৎপন্ন হয় তার অধিকাংশই নাইট্রোজেন ঘটিত বর্জ্য পদার্থ। কাজেই বায়ু ত্যাগকে একটি অন্তর্ভুক্ত করা যেতে পারে। 
  • আমরা যে বায়ু ত্যাগ বা পাদ পেদে থাকি তার তাপমাত্রা প্রায় ৬০ ডিগ্রি সেলসিয়াস। সুতরাং বলা যেতে পারে এটি আমাদের শরীরের তাপমাত্রার ভারসাম্য বজায় রাখতে সহায়তা করে। কেননা আমাদের শরীরের ভেতরের তাপমাত্রা শরীরের বাইরে তাপমাত্রা আছে অনেক বেশি হয়। সে কারণে যদি শরীরের অতিরিক্ত তাপ বের করে দেওয়া যায় তাহলে তাপের একটি ভারসাম্য সৃষ্টি হয়।
  • এডালফ হিটলারের বায়ু ত্যাগের সমস্যা ছিল প্রচুর। তিনি মাঝেমধ্যেই প্রচন্ড বায়ু ত্যাগ করতেন। তবে এই নিয়ে তার কোন কর্মকর্তা যদি প্রশ্ন তুলতো তাহলে তাকে কঠিন শাস্তি প্রদান করা হতো। তবে হিটলারের মৃত্যু পরবর্তী কালীন সময়ে তার উদ্বোধন কর্মকর্তারা এই সকল তথ্য ফাঁস করেছেন। হিটলার চকলেট পছন্দ করতেন প্রচুর। মূলত তার পাদের অন্যতম কারণ ছিল এই চকলেট। জানা যায় তিনি প্রতিদিন প্রায় এক কেজি চকলেট খেয়ে থাকতেন। 
  • আপনি যদি কোন কারণে বায়ু ধরে রাখেন তবে এটি আপনার স্বাস্থ্যহানির কারণ হতে পারে। সে কারণে অবশ্যই এই অভ্যাস এড়িয়ে চলার চেষ্টা করুন। 
  • আমরা প্রতিদিন প্রায় করে দেড় লিটার বায়ু ত্যাগ করে থাকি। সবসময় মজার বিষয় হলো নারীদের অপেক্ষায় পুরুষরা তুলনামূলক বায়ু কম ত্যাগ করে থাকে। 
  • বায়ু ত্যাগ করা বা পাদ দেওয়া অনেকের কাছে গর্বের বিষয় বলে বিবেচিত। তবে সে ক্ষেত্রে নারীদের অপেক্ষা পুরুষরা নিজেদেরকে বেশি গর্ববান বলে মনে কর। যদিও এ বিষয়টি পুরুষরা স্বীকার করতে অস্বীকৃতি জানান। তবে বর্তমানে এটি একটি চিরন্তন বাস্তবে পরিণত হয়েছে। 
  • মানুষ মৃত্যুর পরেও বায়ু ত্যাগ করে থাকে। কেননা মৃত্যুর পর মানুষের দেহ ধীরে ধীরে কুঞ্চিত হয়ে আসতে শুরু করে। এবং একই সাথে পাকস্থলী ও। যার ফলে ধারণা করা হয় মানুষ মৃত্যুর পরে প্রায় এক ঘন্টা সময় অব্দি বায়ু ত্যাগ করে থাকে। তবে এটি সচরাচর বুঝা যায় না। 
  • একজন ব্যক্তি ৬ বছর নয় মাসে যে পরিমাণ বায়ুর ত্যাগ করে থাকে তা যদি সে একসাথে ত্যাগ করে তাহলে তা পারমাণবিক বো*মা*র থেকেও অনেক জোরে ফাটবে। 
  • অনেক জনগোষ্ঠী রয়েছে যারা বায়ু ত্যাগকে একটি শিল্প হিসেবে থাকে। বিশেষ করে আফ্রিকায় একটি ভারতীয় জনগোষ্ঠী রয়েছে যারা এই কাজটিকে অনেক শৈল্পিকভাবে সম্পন্ন করে। 

আমাদের রম্য রচনা পাদ কয় প্রকার হয়ত আপনি উপভোগ করছেন। চলুন আরো বিস্তারিত কিছু গুরুত্বপূর্ণ তথ্য জানা যাক। 

পাদ থেকেই হবে জ্বালানি

সম্প্রতি সময়ে বিভিন্ন দেশের বিজ্ঞানীরা মানুষের ত্যাগকৃত বায়ুর সাহায্যে জ্বালানি তৈরির চেষ্টা করছেন। যেহেতু আমাদের পাদে প্রচুর পরিমাণে নাইট্রোজেন গ্যাস হয়েছে সুতরাং এটিকে জ্বালানি হিসেবে ব্যবহার করা যেতে পারে। 

আমরা এটিকে রান্নার কাজে ব্যবহার করতে পারি। সম্প্রতি সময়ে ব্রাজিল বিভিন্ন গবেষণার মাধ্যমে প্রাকৃতিক জ্বালানি সম্পদের বিকল্প খুঁজে বের করার চেষ্টা করছে। ইতিমধ্যে তারা অ্যালকোহলের সাহায্যে জ্বালানি তৈরি করে ফেলেছে। এরপর তারা চেষ্টা করছে মানুষের পাদ এর সাহায্য নিয়ে জ্বালানি তৈরি করা। তবে এক্ষেত্রে তাদের বেশ কিছু সমস্যার সম্মুখীন হতে হচ্ছে যদিও তারা তাদের প্রচেষ্টা অব্যাহত রেখেছে। 

বিজ্ঞানীরা ধারনা করছেন যদি তারা এই গবেষণা সফলভাবে পরিচালনা করতে পারেন তাহলে ওদের ভবিষ্যতে তারা এই বায়ু দিয়ে যানবাহন পরিচালনা করতে পারবেন। যদিও এই বিষয়টির সাথে একমত হতে পারেননি টেসলা প্রতিষ্ঠানের সিইও ইলন মাস্ক। তার মতে এটি কখনোই সম্ভব নয়। 

যদিও জ্যাক মা বলছে ভিন্ন কথা। কেননা তিনি বিশ্বাস করেন যদি ব্রাজিল পাদের মাধ্যমে জ্বালানি উৎপাদন করতে পারে তাহলে এলন মাস্কের চাঁদ থেকে আমদানি করার শক্তি কেউ গ্রহণ করবে না। বিশ্বের শীর্ষস্থানীয় আরো বেশ কয়েকজন ধন কুবের জ্যাক মার সাথে একমত হয়েছেন।

একটু গবেষণায় দেখা গিয়েছে, আর্জেন্টিনা সমর্থকদের ব্রাজিল সমর্থকরা বেশি বায়ু ত্যাগ করে থাকে। মূলত সেই কারণে তাদের জার্সির রং হলুদ। তবে এটি আমাদের ব্যক্তিগত মতামত নয় বরং এটি একটি গবেষণার মাধ্যমে উঠে এসেছে। 

তবে এত গুরুত্বপূর্ণ একটি প্রাকৃতিক ঘটনা নিয়ে নীরব ছিলেন নিউটন এবং আইনস্টাইন। যদিও নিউটন তার গতিসূত্রের মাধ্যমে এটি প্রমাণ করে গিয়েছেন যে যদি পৃথিবীতে গ্রাভিটি কাজ না করতো তাহলে মানুষ পাদ আটকে পটল তুলতো। এটি খুবই মারাত্মক একটি বিষয়। 

এ বিষয়টি নিয়ে কেউই খুব একটা মুখ খুলতে চাইনি। তবে আমরা আমাদের গবেষণাপত্রের মাধ্যমে আপনাদের সম্পর্কে এত বিষয়ে তুলে ধরেছি। পাদ কয় প্রকার শুরু করে আরো যাবতীয় বিষয় উঠে আসছে। এবং সে কারণে আমরা একটি ধন্যবাদ ও প্রশংসার দাবিদার। 

পাবলিকে পড়লেই কি পাদের গন্ধ সুন্দর হবে ? 

এখন অনেকেই প্রশ্ন করতেই পারেন, যে ভাই , লেখা পড়া করেও তো অনেকে চুলও ছিড়তে পারে না, টাকা পয়সা ইনকাম তো অনেক দূরের বিষয় । তাদের উদ্দ্যেশ্যে বলতে চাই, “পারলে চান্স পাইয়া দেখা!”

আপনি পাবলিকে পড়লে আপনার পাদের গন্ধ আপনা-আপনি ভালো হবে সুগন্ধীযুক্ত হবে। কাজেই সুগন্ধীযুক্ত পাদতে হলে আপনাকে 

পাবলিক ভার্সিটিতে পড়তেই হবে। 

পাদের ইংরেজি কি?

অনেকেই পাদ কয় প্রকার এটি জানার পাশাপাশি জানতে চেয়েছেন পদের ইংরেজি কি? চলুন এখন আমরা জানতে চলেছি পাদ অর্থাৎ বায়ু ত্যাগের ইংরেজি! তবে ইংরেজি জানার পূর্বে অবশ্যই আমাদের বাংলা জেনে নেওয়া প্রয়োজন। কেননা বাংলা জানলে কেবলমাত্র তখনই আমরা সেখান থেকে এর প্রকৃত ইংরেজি খুঁজে বের করতে পারব। 

পাদ শব্দের অর্থ হলো তল বা নিচ। জি, প্রিয় পাঠক আপনি ঠিকই পড়েছেন। আমরা সচরাচর এই শব্দটিকে যেভাবে ব্যবহার করে থাকি এটি মূলত সভ্য ভাষায় অনেকাংশে তার বিপরীত। 

এছাড়াও এর একটি সংস্কৃতি অর্থ রয়েছে। যেখানে পাদ শব্দের অর্থ হলো উরু, যেটি আমাদের পায়ের একটি বিশেষ অংশকে বুঝিয়ে থাকে ।

তবে পাদ এর প্রকৃত ইংরেজি হল firt. আশা করি আপনি আপনাদের বহুল প্রতীক্ষিত শব্দটির অর্থ খুঁজে পেয়েছেন। 

এবার চলুন আরো কিছু ভিন্ন প্রসঙ্গ নিয়ে আলোচনা করা যাক যেখানে আমরা পাদ সম্পর্কে আরো মজার কিছু তথ্য জানবো। এগুলো এমন কিছু তথ্য যা আপনাকে চমকে দেবে, তার পাশাপাশি পুলকিত করে তুলবে। 

এছাড়াও আরো বিভিন্ন ধরনের অর্থ রয়েছে। যাবতীয় অর্থ সম্পর্কে জানার জন্য আমরা কথা বলেছিলাম কাংলা একাডেমীর বেশ কয়েকজন সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তার সাথে। এছাড়াও একটি বিষয় আপনাদেরকে স্পষ্ট বলে রাখতে চাই,পাদ কয় প্রকার এই বিষয়টি সম্পর্কে মূলত আমরা যে প্রতিবেদনটি রচনা করছি সেটি মূলত তাদের অনুপ্রেরণায় । মূলত তারা প্রতিনিয়তই বানানে বিভিন্ন ধরনের পরিবর্তন আছে। যেগুলো নিঃসন্দেহে পাদ এর মত। 

মূলত তাদের কাছ থেকে অনুপ্রাণিত হয়ে আমরা আমাদের আজকের এই আর্টিকেলটি রচনা করছি যার মূল প্রতিপাদ্য বিষয় পাদ কয় প্রকার। 

তাদের ভাষ্যমতে মূলত এটার ইংরেজি অর্থ নিয়ে বেশ কিছু দ্বিধাদন্ড কাজ করে। সম্প্রতি সময় তারা আবিষ্কার জন্য ইংরেজি গবেষকদের সাথে কথা বলেছেন যারা এটির সঠিক ইংরেজি  অর্থ খুঁজে বের করার চেষ্টা করছে। তবে আপাতত আমরা যতটুকু জানতে পেরেছি তা অনুসারেই পাদ ইংরেজি কি সেটা জানার চেষ্টা করলাম। ওদের ভবিষ্যতে যদি আমরা এটি সংশ্লিষ্ট অন্য কোন ধরনের তথ্য জানতে পারি তাহলে সেটি সম্পর্কে সবার আগে আমাদের ব্লগ নিয়তি.কম আপনাকে অবগত করবে। মূলত আমরা প্রচুর পরিশ্রম করে এই আর্টিকেলটা রচনা করে সুতরাং আপনি যদি আমাদের প্রতি বিন্দুমাত্র কৃতজ্ঞ হয়ে থাকেন তবে আমাদের সাথে যোগাযোগ করতে পারেন। ইনশাল্লাহ আমরা আপনাকে সর্বোচ্চ সহায়তা প্রদান করার চেষ্টা করব।  

Leave a Comment